
“কান্তা ম্যারেজ মিডিয়ার আড়ালে নারী দিয়ে দেহ ব্যবসা” শিরোনামে গত ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংবাদ প্রকাশ করার পর দেশ জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। কিন্তু কান্তা ম্যারেজ মিডিয়ার কর্ণধার জাবিন সুলতানা কান্তার কোন সমস্যা পড়তে হযনি। বরং তিনি দেদরাচ্ছে এই ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এছাড়া তিনি উক্ত সংবাদের মুখিক প্রতিবাদ করলেও লিখিত প্রতিবাদ দিতে রাজি নয়। উল্টো রামপুরা থানায় গত ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে তদন্ত চিত্রের সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরী করেন। অত্র জিডি’র তদন্তকারী কর্মকর্তা রামপুরা থানার এসআই অলক গত ৩১ ডিসেম্বর সম্পাদকের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে কল করে জিডি’র বিষয় জানান এবং পরবর্তীতে রাতে আবার পুনরায় ফোন করে জাবিন সুলতানা কান্তার অপকর্ম নিয়ে আর কোন সংবাদ প্রকাশ না করতেও বলেন এসআই অলক। জানা গেছে, খিলগাঁও জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার নাদিয়া জুইকে মাসোহারা দিয়ে চালানো হচ্ছে কান্তা ম্যারেজ মিডিয়া। অন্যদিকে রামপুরা থানার এসআই অলক কান্তা ম্যারেজ মিডিয়া থেকে সাপ্তাহিক পেমেন্ট পান। তাই এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ না করতে বলেন এসআই অলক। কান্তার অপকর্মের বিষয়ে কান্তা নিজেই স্বীকার করেছেন তার অধিনে ২০-২৫ টি মেয়ে এই ব্যবসা করে পরিবার চালাচ্ছে যার কল রেকর্ড আমাদের কাছে সংরক্ষিত আছে। কান্তার অপকর্মের সংবাদ প্রকাশ না করতে অনুরোধ করা এসআই অলকের কথোপথনও সংরক্ষিত আছে।
