
মানিকগঞ্জ সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী তাঁর প্রতিবাদে জানান, আপনার পত্রিকায় আমার সম্বন্ধে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও কল্পকাহিনীতে ভরপুর। কারণ সম্পদের সবগুলোই মিথ্যা, অবাস্তব ও কল্পনাকেও হার মানায়। সড়কের পাশে অবৈধ স্থাপনা বা প্রবেশপথ থাকলে তা দেখ-ভালের জন্য মাঠ পর্যায়ের আলাদা দপ্তর এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের নিকট হতে প্রাপ্ত তালিকা পর্যায়ক্রমিকভাবে উচ্ছেদ বা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দায়িত্বরত ম্যাজেস্ট্রেট ( এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা) ও জেলা ম্যাজেস্ট্রেট মহোদয়ের দপ্তরে দাখিল করা হয়।
বাথুলী এক্সেল লোড দীর্ঘ দিন যাবত পুরোপুরি বন্ধ আছে। তাছাড়া এগুলো অপারেশান এবং দেখ-ভালের জন্য মাঠ পর্যায়ের আলাদা দপ্তর এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে- এ বিষয়ে আমার সরাসরি কোন সম্পৃক্ততা নেই। এছাড়া সরকারী কাজের স্বার্থে মানিকগঞ্জ সড়ক বিভাগে কর্মদিবসের বাইরেও অধিকাংশ শুক্রবার, শনিবার এবং কোন ঈদের দিন আমি ছুটি কাটাতে পারি নাই। পরিবারকে বঞ্চিত করে অবিরাম বিভিন্ন সাইটে কিংবা দাপ্তরিক দায়িত্ব পালন করে চলছি যা আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবগত আছেন।
আমি পত্রিকার সম্পাদক, প্রকাশক ও প্রতিবেদক কে কারো দ্বারা প্রভাবান্বিত হয়ে কিংবা ভুল তথ্য জেনে এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের জন্য দুঃখ প্রকাশের আহ্বান জানাই। এছাড়া অবাস্তব, অলীক, বানোয়াট এবং অসম্ভব মিথ্যা তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে হয়রানী না করার জন্য আহবান জানাই।
