রাজধানীর বনানীতে গেস্ট হাউজের নামে ডিজিটাল কায়দায় বকুল ভিলাতে মাদক ও দেহব্যবসার তথ্য পাওয়া গেছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর দেখা গেছে যে, বনানী আবাসিক এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ গেস্ট হাউজ এর অন্তরালে ডিজিটাল কায়দায় মাদক ও দেহ ব্যবসা চলছে।
সরোজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা গেছে এই গেস্ট হাউসে বিভিন্ন সময় মারামারি হানাহানি লেগেই থাকে। গত বছর ১ যুবতীকে দুই যুবক বকুল ভিলাতে জন্মদিনের কথা বলে ডেকে এনে সারারাত ধর্ষণ করে।
পরবর্তী বিষয়টি নিয়ে বনানী থানায় মামলা হয়। পরবর্তীতে গণমাধ্যমে গেস্ট হাউসে নামে দেহ ব্যবসা বিষয়টি সংবাদে প্রকাশ পায়। সবচাইতে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে রেজিস্ট্রি খাতায় এন্ট্রি করা হচ্ছে না।অবস্থা দেখে দেখে তারা নিচ্ছে ব্যবস্থা ডিজিটাল কায়দা। কিছু এন্টি করা আছে শুধু মানুষকে দেখানো।এ বিষয় নিয়ে গেস্ট হাউজের মালিক বাবুর সাথে কথা বললে তিনি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন পূর্বে অনেক ঘটনা ঘটে যেতে পারে সেটা আমার দেখার বিষয় না।
পরবর্তীতে কিছুক্ষণ পর কথা শেষ না হতেই বিতর থেকে যুবতী তরুণ-তরুণী জড়িয়ে ধরে গেস্ট হাউজের বিতর থেকে বাহির হচ্ছে । হাতে দেখা যাচ্ছে বিয়ার,ঐ যুবতীকে প্রতিবেদক প্রশ্ন করলে মাতাল অবস্থা যুবতী বলেন মালিকের সাথে কথা বলেন । ম্যানেজারের সাথে কথা বলেন। আমরা টাকা দিয়ে খরিদ করে থাকি।এ বলে চলে গেল, দিন দুপুরে গেস্ট হাউজের নামে আবাসিক এলাকায় অসামাজিক কার্যাকলাপের খবরে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান রাতের আধারে মাঝে মাঝে চিৎকারের শব্দ পাই তবু কিছু বলতে পারছি না।
ওসি সালাউদ্দিন সাহেব থাকা অবস্থায় এই বকুল বিলাটি গেস্ট হাউস নামে যে অনৈতিক কার্যকলাপ করেছিলেন পরবর্তীতে গেস্ট হাউস সিঙ্গারা করে দেয়। পরবর্তীতে কিভাবে উপস্থলের কর্মকর্তাদের কে ম্যানেজ করে পুনরায় আবার ব্যবসা অব্যাহত রেখেছেন। তা যেন রহস্যময় এ বিষয়ে কথা গেস্ট হাউজের মালিক বাবু বলেন। বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন। আমার এক চুল পরিমাণ অপরাধ ধরতে পারেনি। কোথায় কি হয় তারা ভালোই বলতে পারেন।বকুল ভিলাতে এ ধরনের ঘটনা শুধু আজ নয় আগে থেকেই ঘটনা ঘটছে। অভিযোগ রয়েছে, বকুল ভিলা গেস্ট হাউসে অসামাজিক কার্যকলাপ নিয়মিতভাবেই ঘটে থাকে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশের নাকের ডগায় গেস্ট হাউজের নামে বিলাসিতা বাড়িতে চলছে অনৈতিক অসামাজিক কার্যকলাপ চললেও কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়। হঠাৎ কিভাবে তারা খবর পেয়ে যায়। সেই সময় তাদের । অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধ থাকলেও পরবর্তীতে ফের এ ব্যবসা শুরু হয়। নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক ব্যক্তি জানান, তার সামনে দিয়েই মঙ্গলবার রাতে ৩ নারী চারজন ছেলে। একটি মাইক্রো বাস থেকে নেমে সোজা বকুল ভিলা প্রবেশ করে সিঁড়ি দিয়ে উপরে চলে যান ।এরা কারা জিজ্ঞাসা করতেই কয়েকজন তরুণ তাকে শাসান বলে অভিযোগ করেন তিনি। ভয়ে আর কোনো কথা না বলে তিনি সে স্থান ত্যাগ করেন।
এ বিষয়ে বকুল ভিলা এমবি বাবুলের সাথে বক্তব্য জানতে বার বার তার মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি। অন্যদিকে, বকুল ভিলা গেস্ট হাউজের , অত্যন্ত কাছের আসিফ ,তুষার, অপু, অপূর্ব, হৃদয় অমি, সহ বকুল ভিলা গেস্ট হাউজের তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা চেষ্টা করা হলে সম্ভব হয়নি।অভিযোগ পাওয়াগেছে তাদের দ্বারা মাদক পরিচালনা হয়ে থাকেন ।গেস্ট হাউজ এর বিভিন্ন স্থানে তারা মাদক লুকিয়ে রাখেন। পরবর্তীতে সিটি গেস্ট এর মাঝে বিক্রি করেন এমনকি বিভিন্ন জায়গার সাপ্লাই দিয়ে থাকেন।
অনসুন্ধানে জানা যায়, গেস্ট হাউজের মালিক বাবু একদম ঠান্ডা প্রকৃতির ব্যক্তি এলাকার পুলিশের সঙ্গে তার বিশেষ সখ্যতা। আর এ কারণেই কোনোকিছু তোয়াক্কা না করে তার গেস্ট হাউজের নামে দেহ ব্যবসা রমরমাভাবে চালিয়ে যাচ্ছে।আর তাদের অপরাধকে পর্দার আড়ালে ঢেকে রাখার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছবিকে টাঙ্গিয়ে অফিস চেম্বার খুলে বসেছেন ।
কে এই বাবু ? আসুন আজ উন্মোচন করি ,বকুল ভিলা বাবুর প্রথম স্ত্রী রিতা আইনত প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া।অন্য কোন মেয়ের সাথে দৈনিক মিলামিশা করা নিষেধ। অথবা অপরাধ কিন্তু নারী লোভী বাবু দীর্ঘ ১২,১৩ , বছর শুভা নামের সুন্দর তরুণীকে নিয়ে ১৩ টি বছর কাটিয়ে দিয়েছেন। এখন শুভাকে ছেড়ে নতুন গার্লফ্রেন্ড ফারহানা আক্তার মুভি বকুল বিলাতের চালাচ্ছে রমরমা ব্যবসা। এবিষয় নিয়ে পরবর্তীতে তদন্ত চিত্রে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।