বাগিচায় ফুটেছে ফুলের কুঁড়ি, সৌরভে বেসামাল সবে।
কাঁদায় যত খুশি মাখামাখি, সাদা মনে দাগ নাহি লাগে।
তার আলোকিত মুখে চাঁদের আলো মলিন,
শিশু তুমি কাঁদ কেন? ধরনীর বুকে স্বাগতম।
নিষ্পাপ তুমি হাসি খুশিতে পার কর সময়।
দুরন্ত কৈশোরে ছুটে চল দিগন্তে বাতাসের গতিতে।
মন বড় নাজুক আদরে যতনে থাক তুমি,
শিশিরের ফোটা গায়ে দেয় ব্যাথা।
স্বপ্নের ভিড়ে হারাও নিজেকে, ভাবনায় নাই পরিপক্কতা।
গুটি গুটি পায়ে যৌবন দরজায় উঁকি দেয়,
আনন্দের ভেলায় সুখের খাঁচায় রজনী যাপন
ব্যর্থ যৌবন কহে তারে,
তাই তুমি মায়াজালে বন্দী নও, আপন দিশা কর ঠিক
যতই আসিবে ঝড়, মনে নাই ডর,
গহন পথে চল দীপ্ত শিখা নয়নে,
জ্ঞানের বৈঠা ধর শক্ত হাতে,
অন্ধকার অরন্যে করনা কভু প্রবেশ,
তুমি চঞ্চল আবেগপ্রবন হাজারো মনে
তরী করনা নোঙ্গর, সংযত তুমি, লুন্ঠিত করনা চরিত্র
সময়ের কাজে করনা হেলা জীবনকে করনা কুন্ঠিত।
রবিব আগুনে পোড়াও দেহ, বিপদে থাক দৃঢ় মনোবলে।
মন তোমার খোলা, নেই কোন কুসংস্কারের ধোঁয়া।
যৌবনের প্রান্তসীমায় পৌড়ত্ব দেয় হানা।
নও তুমি বিচলিত দাড়িয়ে থাক বৃক্ষের মতো,
কখনো ছায়ার তলে রাখ সকলকে,
কখনো নুয়ে পরা দেহ ক্রন্দনরত বিধাতার তরে।
আবার কখনো স্মৃতির সিন্ধুতে শিশু কৈশোর যৌবন
মিলে মিশে হাসে আর ভেসে বেড়ায় গল্পে।
মানব জীবনে এই চার রুপে বিন্যাস যদি হয় সঠিক
তবে থাকিবেনা কোন আফসোস কিংবা
যাতনায় কাতর হবে না চিত্ত কখনো।
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত