সারাদিন কর্ম করে শ্রমের মযার্দা পেল নরের অর্ধেক।
নতুবা সারাদিন কি করেছ এই প্রশ্ন।
কেন এই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ? কেন এই বৈষম্য ?
তাদেরকে আঘাত করিলে তোমরাও পাবে প্রতিঘাত।
তাদের চলার পথে দিলে বাধা তোমরাও হবে অবরোদ্ধ।
তাদের কন্ঠ করিলে রোধ তোমরাও পাবে প্রতিরোধ।
তাদের কর্মকে করিলে অবহেলা তোমাদেরও হবে না মূল্যায়ন।
নয় তাদের অবজ্ঞা দাও প্রাপ্য মর্যাদা।
যাহা কিছু দৃশ্যমান উন্নয়ন কিংবা অগ্রগতি
সকল কিছুতেই আছে তাদের ছোঁয়া।
তাদের ঘামে তোমাদের বিলাস।
তাই সকলে ভাব নতুন ভাবনায়।
প্রতোককে দাও শ্রমের ন্যায্য দাম।
করিবে না কারো রক্ত শোষন।
ওদের প্রতি হও সহনশীল।
হও মানবিক আর মানবিক।
ক্ষমতার বলয় থেকে হও বের।
নিজেদের যদি বদল নাহি কর,
শ্রমের মর্যাদা দিতে কর গাফিলতি
তাহলে প্রতিবাদে মুখরিত পথ আর শপথ
আগামী দিনের প্রত্যাশা ও প্রত্যয়,
কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমান অধিকার নিয়ে
একে অপরের পরিপূরক হয়ে,
সমাজে ও পরিবারে নর ও নারী
আগে পিছে নয় সমান তালে চলে
গড়বে ইতিহাস, আনবে সমতা,
হিসাবের বাইরে নয়, শ্রম তোমাদের মর্জি মতো নয়।
তখন তাদের মিলিত বিপ্লবী ঝড়ে
শ্রমিক মালিকের সফল বন্ধন যদি হয় সৃষ্টি।
মিটে যাবে সকল ক্রন্দন।
ধ্বনিত হবে সাম্যের জয়গান।
‘রাজশাহীতে আবাসন ব্যবসায়ী”র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ব্যবসায়ীক ও যুবলীগ নেতা’
নিজস্ব প্রতিনিধি: আদালতে নির্দেশনা অমান্য করে জালিয়াতি মাধ্যমে জমি হাতিয়ে......বিস্তারিত