আমরা প্রাশ্চাত্য থেকে পার্টি, লিভ টুগেদার সব শিখেছি, রক্ষিতা কিংবা পরকীয়া কিংবা মানবিক বিয়ের চর্চাও শুরু করেছি। কিন্তু সৎ সাহস নিয়ে বলতে পারা শিখিনি। তাইতো স্বামী বা স্ত্রীকে ধোঁকা দিয়ে নতুবা তাদেরকে হ্ত্যা করে নিজেদের আরেক সংসার সাজাতে চায়। ইসলাম এতটায় সাম্যের ধর্ম যেখানে স্বামী বা স্ত্রী দুজনের তালাক দেওয়ার ক্ষমতা আছে, ভাল না লাগলে বলে কয়ে সম্পর্ক ছেদ করুন। তাদের প্রান কেড়ে নেবেন কেন ? তাদেরও বাঁচার অধিকার আছে, তাদের মেরে সুখের নীড় গড়তে গেলে হিতে বিপরীত হবে। সংসার নয় কারাগার হবে, হত্যা করে ক্ষমতার বলে সাময়িক পালানো যায় কিন্তু স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলতে পারেন কি? আবার দেখুন ইসরাইল তারা কেন এত হ্ত্যা করছে? আলোচনা আছে, সন্ধি আছে, বসুন সমাধান বের হতে পারে। তা না করে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করছে। তারা এতটায় অমানবিক ছোট শিশুদেরও রেহাই দিচ্ছেনা। আজ তাদের শুধু ধিক্কার নয় বলতে চাই ফিলিস্তিনীদের রক্তের স্রোতধারা দিয়েই তাদের ধ্বংস ও অস্তিত্ব বিলীন হবে আর ফিলিস্তিনীরা একদিন এতটাই সুখে জীবন-যাপন করবে যা এর আগে কোন জাতি থাকেনি। সেদিন হয়ত আমি থাকব না তবে তাদের সুখ অনুভব করব হয়ত। শেষে শুধু একটা কথা সকলেই মনে রাখবেন সৃষ্টিকর্তা ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। হিসাব বরাবর করেই সমাপ্তি টানেন।
‘পদ্মায় গোসলে নেমে ৩ কিশোরের মৃত্যু’
রাজশাহীর পবা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ডুবে তিন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।......বিস্তারিত