নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কেরানীগঞ্জ ও মোহাম্মদপুরের শীর্ষ মাদক কারবারি রাসেল বিপুল পরিমাণ মাদক সহ ডিবি ডিএমপির হেফাজতে রয়েছেন। ডিবির কাছ থেকে তাঁকে ছাড়িয়ে নিতে তার সহযোগি দুই মাদক ব্যবসায়ী ছুয়া সেলিম ওরফে সেলিম আশরাফী ও ইরফান ক্ষমতাসীন কয়েকজন লোক দিয়ে তদবির করেন। একাধিক সূত্র জানায়, বিপুল পরিমাণ ইয়াবা সহ গতকাল মন্টু মিয়া মাঠ এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার মোহাম্মদপুর জোনাল টিম।
সূত্রে জানা যায়, মাদকবিরোধী অভিযানেও অনেকে এ ব্যবসা চাঙ্গা রেখেছেন হরহামেশাই। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে চালিয়েছেন দেদারসে এ ব্যবসা। এসব মাদক বিক্রেতার অন্যতম হোতা কেরানিগঞ্জে বসবাসকারী মাদক সম্রাট রাসেল। এ মাদক সম্রাট একটি সিন্ডিকেট গঠন করে দেদারসে মাদক বিক্রি করে যাচ্ছে। এলাকা সুত্রে জানা গেছে, মাদক সম্রাট রাসেল কে গতকাল কেরানীগঞ্জ মন্টুমিয়ার মাঠ এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা সহ গ্রেফতার করে ডিবি, ডিএমপির কার্যালয়ে হেফাজতে রাখা হয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে ডিবির কোন কর্মকর্তা মুখ খুলতে রাজি নয়। তবে যেখান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেখানের অনেকেই জানিয়েছেন ডিবির মোহাম্মদপুর জোনাল টিমের এসআই মোস্তফা এই মাদক সম্রাটকে গ্রেফতার করে তাঁদের হেফাজতে রেখেছেন।
মাদক সম্রাট রাসেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, জেনেভা ক্যাম্পের বসবাসকারী কুতুবউদ্দিনের ছেলে ছুয়া সেলিম ওরফে সেলিম আশরাফী ও চারকু নুর ইসলামের ছেলে ইরফান মাদক সম্রাট রাসেলের সহযোগি। তার এই দুই সহযোগীকে দিয়ে পুরো জেনেভা ক্যাম্পে মাদক বিক্রি করে আসছে। এই দুই সহযোগীর কারণেই ঢাকার শহরের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত রাসেল।
জানা গেছে, মাদক সম্রাট রাসেলের হাত ধরেই মিরপুর ক্যাম্প, মিরপুর-১০,১১,১২, মোহাম্মদ পুর মার্কেট ক্যাম্প, টাউন হল ক্যাম্প মাদক বিস্তার করেছে। এসব স্থানে রাসলের হয়ে তার সহযোগী ছুয়া সেলিম ও ইরফান খুচরা মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে মাদক পৌছায়। ক্যাম্পে বসবাসকারীদের দাবী মাদক নির্মূল করতে এসব মাদক ব্যবসায়ীদের দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে।
‘রাজশাহীতে আবাসন ব্যবসায়ী”র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ব্যবসায়ীক ও যুবলীগ নেতা’
নিজস্ব প্রতিনিধি: আদালতে নির্দেশনা অমান্য করে জালিয়াতি মাধ্যমে জমি হাতিয়ে......বিস্তারিত