TadantaChitra.Com | logo

৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

ভোলা মেঘনার বালুদস্যু শামীম-নকীব বাহিনীর বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ..!

প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২১, ২০:০৯

ভোলা মেঘনার বালুদস্যু শামীম-নকীব বাহিনীর বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ..!

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ভোলা জেলা আ’লীগের যুগ্ম সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ভাতিজা আনোয়ার হোসেন শামীম মোরাদার’র অবৈধ ও অসৎভাবে কোটি কোটি টাকা আয়ের উৎস সম্পর্কে আইনী ব্যবস্থা নিতে দুদকে একটি অভিযোগ দিয়েছেন ভোলার এক বাসিন্দা।

 

গত ১৮ আগস্ট ২০২১ ইং তারিখ দুদক চেয়ারম্যান বরাবর এ অভিযোগ দেন ভোলা সদরের বাসিন্দা রহমান মোস্তাফিজ।

 

অভিযোগে ভোলার মেঘণা নদী থেকে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বালু উত্তোলন ও টেন্ডারবাজি করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া শামীম-নকিব বাহিনীর প্রধান জহুরুল ইসলাম নকীব ও তার ডান হাত খ্যাঁত ভাতিজা আনোয়ার হোসেন শামীম মোরাদারকে ভোলার অঘোষিত টেন্ডার সন্ত্রাস বলে উল্লেখ করা হয়।

 

অভিযোগে বলা হয়েছে, ভোলা সদর উপজেলার গাজীপুর রোড ০২ নং ওয়ার্ড, ভোলা পৌরসভায় বসবাস করেন তারা। দুইজন সম্পর্কে আপন চাচা-ভাতিজা। জহুরুল ইসলাম নকীব ভোলা জেলা আ’লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং দ্বিতীয়জন আনোয়ার হোসেন শামীম মোরাদার ভোলা সদর কাঁচিয়া ইউনিয়নের “কাঁচিয়া বাঘা বাড়ী” নামক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

 

অভিযোগ থেকে আরো জানা গেছে, ১৯৯৬ইং সালে আ’লীগ সরকার গঠনের পর নকীব-শামীম দুই চাচা-ভাতিজা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধভাবে টাকা কামানোর ধান্ধায় মেতে উঠেন। সেই লক্ষে জহুরুল ইসলাম নকীব প্রথমে স্থানীয় কাঁচিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পদ বাগিয়ে নেন। পরে তার টার্গেটে পড়ে, ভোলার মেঘনা নদীর জেলে সম্প্রদায়। নদী পাড়ে তিনি অসংখ্য মাছের গদি বসিয়ে মৎস্য ব্যবসার নামে জেলেদের উপর শোষণ-নিপিড়ন শুরু করেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল মেঘনায় ইলিশসহ যেকোন মাছ শিকার করলে তা বাধ্যতামূলক নকীব-শামীমের গদিতে দিতে হয় জেলেদের। এক পর্যায়ে মেঘনায় মাছ ধরতে গেলেও এদের অনুমতি ও বিশেষ সাঙ্কেতিক টোকেন ব্যতীত কোন জেলে নদীতে মাছ ধরতে যেতে পারছেন না। এভাবে বছর না ঘুড়তেই ভাগ্যবিরম্বিত জেলেদের কাছ হতে লুট করা মাছ বিক্রির টাকায় চাচা-ভাতিজা কোটিপতি বনে যান। শুরু হয় তাদের লুটতরাজের নানা মিশন। এরা দূ’জন বছরের পর বছর মেঘনা নদীর ডুবো চর কেটে বালু লুটে নিচ্ছেন। ভোলা ও লক্ষ্মীপুরর মেঘনায় একক আধিপত্য ও লুটপাট করে শামীম মোরাদারই কমপক্ষে পাঁচশত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। আর জহুরুল ইসলাম নকীব হয়েছেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

 

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, মেঘনা নদীর আলোচিত বালুদস্যুদের গডফাদারখ্যাত শামীম মোরাদার স্থানীয় কাচিয়া ইউনিয়নের প্রাইমারী স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন ঠিকই কিন্তু নদীতে লুটপাট, টেন্ডারবাজী, ভূমিদস্যুবৃত্তি আর তদবীরবাজীসহ অসংখ্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ায় স্কুলে সময় দিতে পারতেন না তিনি। ফলে কর্মস্থলে হাজির না হয়েও স্কুলের খাতায় উপস্থিতির স্বাক্ষর করতেন শামীম। কালক্রমে অসৎ পথের রোজগাড়ে বিশাল বিত্ত্ববৈভবের মালিক হয়ে পড়ায় চাকুরী ছেড়ে দেন শামীম। এরপর পেশাগতভাবেই শুরু করেন বালুদস্যুবৃত্তিসহ নানা ধরণের ধারাবাহিক অপরাধ। পুরো জেলাব্যাপী অপরাধের জাল ছড়িয়ে দেন শামীম মোরাদার ও নকীব। গঠন করেন, বিশাল স্বশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। এসকল অস্ত্রধারী ক্যাডাররা শামীমের নির্দেশে ভোলার জনপদে প্রতিদিন দাঙ্গাহাঙ্গামা, লুন্ঠন ও ভয়ঙ্কর অপরাধসহ নিরীহদের বিরুদ্ধে নিপীড়নের রাজত্ত্ব চালায়।

 

আরো জানা গেছে, ভোলার মেঘনা পাড়ের মাছ ব্যবসায়ী, জেলে ও মাঝি- মাল্লাদের কাছে নকীব ও শামীম মোরাদার হচ্ছেন এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম। ভোলার সরকারী-বেসরকারী প্রতিটি দপ্তরে শামীমের নির্দেশ না মানলে সেখানে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়। লঞ্চঘাট, খেয়াঘাট, মাছঘাট, ফেরীঘাট, বন বিভাগ নিয়ন্ত্রণ এমনকি সড়ক পথে পরিবহন চলতে গেলেও নকীব-শামীমকে চাঁদা দিতে হয়। এসব বিষয়ে তদন্ত করলে ভূক্তভোগীরা সব কিছুই বলবেন বলেও দুদকের ওই অভিযোগে উল্লেখ করেন রহমান মোস্তাফিজ।

 

অভিযোগ থেকে জানা গেছে, শুধু তা-ই নয়, ঢাকা থেকে মালবাহী কার্গো জাহাজগুলো ভোলার মেঘনা নদীর শাহবাজপুর চ্যানেল দিয়ে চট্রগ্রামে যাওয়ার পথে শামীম-নকীবের লেলিয়ে দেওয়া নৌ- দস্যুরা সেগুলোর গতিরোধ করে তাতে ব্যাপকহারে চাঁদাবাজী ও লুন্ঠন চালানোর ঘটনা মেঘনা পাড়ের জনপদের সকলের কাছেই জানা। একটি প্রাইমারী স্কুলের সামান্য বেতনের এই শিক্ষক তার চাকুরী ছেড়ে দেয়ার পর থেকেই যেন আলাদ্বীনের আশ্চর্য প্রদ্বীপ পেয়ে বসেন। দলের কোন পদ-পদবী না থাকলেও শামীম মোরাদার ভোলার আওয়ামীলীগের কাছে আবির্ভূত হয়ে উঠেন শক্তিধর মূকুহটহীন সম্রাট হিসেবে।

 

অভিযোগে বলা হয়েছে, জেলা শহর ভোলার গাজীপুর রোডের যেখানে সাংসদ তোফায়েল আহমেদের বাসভবন ঠিক তার পূর্বপার্শ্বেই নির্মিত প্রাসাদসম আলীশান পাঁচতলা বাড়ীতে বাস করেন আনোয়ার হেসেন শামীম মোরাদার। তিনি চলাচল করেন, কোটি টাকা মূল্যের লাক্সারিয়াস গাড়ীতে। রাজধানী ঢাকার অভিজাত কয়েকটি এলাকায় নকীব ও শামীমের বেশ কয়েকটি বিলাস বহুল বাড়ী ও ফ্ল্যাট রয়েছে। সাংসদ তোফায়েল আহমেদের বাড়ীর পশ্চিম পার্শ্বে জহুরুল ইসলাম নকীবের বিলাসবহুল বাড়ী বিদ্যমান। তিনি ভোলায় চড়েন দামী পাজেরো গাড়ীতে। ফ্যামিলি থাকেন ঢাকার ধানমন্ডিতে। তাদের জন্যও সেখানে নানা ব্র্যান্ডের কোটি টাকা মূল্যের কয়েকটি গাড়ী রয়েছে।

 

এ অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়, অথচ ভোলা কিংবা ঢাকায় জহুরুল ইসলাম নকীব দৃশ্যত এমন কোন ব্যবসা-বানিজ্য নেই যা দ্বারা তিনি এতো টাকা ও মূল্যমান গাড়ী-বাড়ী’র মালিক হওয়া সম্ভব। ভোলার যে “পরিবারটি’র একসময় নূন আনতে পান্থা ফুড়াতো” সেই পরিবারের সদস্যরা এখন শত শত কোটি টাকার মালিক হওয়ার উৎস্য কি তা আপনাদের তদন্তে বেরিয়ে আসবে বলেও অভিযোগে বলা হয়েছে।

 

জানা গেছে, দুর্নীতি, অন্যায়-অত্যাচার ও সীমাহীন জুলুমবাজী করে অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক বনে যাওয়া নকীব-শামীমের বিরুদ্ধে দুদকে বছরখানেক আগে একটি অভিযোগ হলেও সেই ফাইলটি আদৌ আলোর মূখ দেখেনি। দুদকে দায়েরকৃত এ দুই চাচা-ভাতিজার আমলনামার ফাইলটি বহু আগেই তারা মাটি চাঁপা দিয়েছেন। বলে বেড়াচ্ছেন, দুদক তাদেরকে নির্দোষ আর নিষ্পাপের সার্টিফিকেট দিয়েছেন। ফলে তাদের বিরুদ্ধে আর কেউ কোন অভিযোগ দিলেও না-কি তাদের আর কিছুই হবে না।

 

অভিযোগকারী আবেদনে বলেন, ভোলার মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ১ লা ডিসেম্বর জনৈক শেখ ফরিদ নামের এক ব্যাক্তি জনস্বার্থে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। (যার নাম্বার-১১১২৪)। ওই রিটে ভোলার তৎকালীন জেলা প্রশাসক সেলিম রেজা, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মাকসুদুর রহমান, ম্যাজিষ্ট্রেট আশিকুর রহমান ও ভোলা সদর মডেল থানার তৎকালীন ওসি মোবাশ্বির আলীকে বিবাদী করা হয়। রিট পিটিশনের বিষয়বস্তু নিয়ে বিচারপতি ফরিদ উদ্দিন ও বিচারপতি এমডি রেজাউল হাসানের দ্বৈত বেঞ্চ দীর্ঘ শুনানী শেষে অবৈধ বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা আদেশ প্রদান করেন। ২০১৫ সালের ২৮ আগস্ট মাসে ওই আদেশটি ভোলা-লক্ষ্মীপুর ও বরিশাল এলাকার নদ-নদীগুলোর জন্য বলবৎ থাকবে বলেও হাইকোর্ট নির্দেশনা জারি করেন। তখন ভোলার জেলা প্রশাসকসহ বিবাদীগন উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞামতে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলেও হাইকোর্টকে অবহিত করেন। কিন্তু সেইসময়কার জেলা প্রশাসকের বদলীর পর পরই শামীম-নকীব বাহিনী ফের মেঘনার বুক চিড়ে বালু কাটার মহোৎসব শুরু করেন। যা এখনো অব্যহত আছে। পাশাপাশি এরা অবৈধভাবে পার্শ্ববর্তী জেলা লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমল নগরের মেঘনা নদী হতে ড্রেজার দ্বারা বালু উত্তোলন করে তা বিক্রি করে শত শত কোটি টাকার পাহাড় করেছে। এদের কাছে হাইকোর্ট-সুপ্রীমকোর্ট ডেমকেয়ার বলেও উল্লেখ করেন অভিযোগকারী।

 

তিনি অভিযোগে আরো বলেন, ভোলার মেঘনা-তেতুলিয়ায় জেগে উঠা ডুবো চর কেটে বালু লুটের ফলে দেশের সম্ভাবনাময়ী লক্ষ্মীপুর ও ভোলা জেলা মেঘনার ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। অব্যহত নদীর ভাঙ্গনে এখানকার মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। একমাত্র এ দু”ব্যক্তির বালুদস্যু সন্ত্রাসের ফলে এক সময়কার বিশাল আয়তনের এ দু”টি জেলা এখন দিনদিন ছোট হয়ে আসছে। বদলে যাচ্ছে দৃশ্যপট, চলছে ভাঙ্গা-গড়ার খেলা। বালুদস্যুদের বিরামহীন তান্ডবে নদী ভাঙ্গা মানুষগুলো তাদের বাপ-দাদার ভিটে বাড়ী হারিয়ে এখন সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন।

 

অভিযোগে তিনি এও বলেন, শামীম-নকীব বাহিনী ভোলার মেঘনা নদীর বুকে জেগে উঠা কাঁচিয়া ইউনিয়নের সু-বিশাল মাঝের চর, রামদেবপুর ও বড়াইপুরসহ চাষযোগ্য বহু চরের শত শত একর জমি দখল করে এ চক্রটি ভূমিহীন মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা বখড়া তুলে নিজেদের ভান্ডার বোঝাই করে ফেলেছেন। তাছাড়া ভোলা সদরের বহু সংখ্যালঘুদের জমি দখল করে নিজেদের কব্জায় রেখেছেন। ভোলা সদরের পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের সাধারন ভূমিহীন মানুষের জমি দখল করে মাছের ঘের বানিয়ে লাভবান হয়েছেন। ভোলার আনাচে-কানাচে এই দুই চাচা-ভাতিজার অবৈধ দখলদারিত্বের সম্পদের হিসেব শুধু আপনারাই বের করতে পারবেন। তাছাড়া নকীবের অপর ভাতিজা স্কুল শিক্ষক শাহিনও ব্যাপক দুর্নীতি করে কোটি কোটি টাকার বে-হিসাবি মালিক হয়েছেন। নকীবের ভাতিজা হওয়ার সুবাদে উক্ত শাহীন ভোলা শহরে শিক্ষক সমিতির কয়েকটি মার্কেট নিজের কব্জায় রেখে দোকান ভাড়া, শিক্ষক বদলী, পদায়ন ও নানান তদ্বীর বাণিজ্যসহ বিভিন্ন কিসিমের অপরাধ করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

 

অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়, নকীবের একদম ছোট ভাতিজা সোহেল মোরাদারও হয়েছেন কয়েক কোটি টাকার মালিক। একদম মূর্খ ও বেকার এই যুবক ক্ষমতা আর পেশী-শক্তির দাপট দেখিয়ে পুরো মেঘনা নদী দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। নদীতে ডাকাতি আর চরাঞ্চলে ভূমিদস্যুবৃত্তিসহ অসংখ্য অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত এ সোহেল খুবই ভয়ঙ্কর ব্যক্তি হিসেবে ভোলায় পরিচিত। রাজধানীর ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, কাঠাল বাগান, হাজারীবাগ ও গুলশান এলাকায় নকীব-শামীমের একাধিক আলীশান প্রাসাদসম বহুতল বাড়ী এবং ফ্ল্যাট রয়েছে বলে উল্লেখ করেন রহমান মোস্তাফিজ।

 

তিনি অভিযোগে বলেন, নকীবের বড় ভাই মোশারেফ হোসেন ভোলা সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ”লীগের সভাপতি হওয়া নকীব-শামীমের অপরাধ সাম্রাজ্যর আয়তন দিনদিন বৃদ্ধি পাওয়া ভোলার সাধারন মানুষ বিশেষ করে ত্যাগী আ’লীগ কর্মীরা সৎভাবে কোন আয়-রোজগার করতে পারছে না। বর্তমানে শামীম-নকীব গংদের নির্যাতন-নিপীড়ন, লুন্ঠন আর নৈরাজ্যকর আধিপত্যের কড়াল গ্রাসে ভোলাবাসী রীতিমতো সর্বশান্ত হয়ে এক ভীতিকর অবস্থায় দিন-রাত কাটাচ্ছেন।

 

রহমান মোস্তাফিজ অভিযোগে আরো বলেন, প্রসঙ্গতঃ ভোলা সদর আসনের সাংসদ তোফায়েল আহমেদ এসমস্ত দলীয় দূর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দৃশ্যত খুবই অপারগ হওয়া এদের ভয়ে সকলেই এখন আতঙ্কিত ও ভীত-সন্ত্রস্ত। তাই এদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন সঠিক তদন্তপূর্বক আইনী ব্যবস্থা নিয়ে ভোলার জনপদের নিপীড়িত মানুষদের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার প্রত্যাশা করেন।

 

পরের পর্বে পড়ুনঃ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে শামীম-নকীব বাহিনীর দায়ের করা মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার পরিত্রাণ এবং শামীম-নকীব বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, রেজিস্ট্রার জেনারেল সুপ্রীম কোর্ট ও বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপির কাছে আবেদন করা হয়। (চলবে)


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।