স্টাফ রিপোর্টার: সড়ক ও জনপথ বিভাগের সিকিউরিটি ইনচার্জ আব্দুর রব এর বিরুদ্ধে জাল-জালিয়াতির একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ছিলেন সিকিউরিটি গার্ড এখন হয়েছেন সিকিউরিটি ইনচার্জ। তিনি সিকিউরিটি ইনচার্জ এর পদোন্নতি নিতে জমা দিয়েছেন ভূয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। এ ব্যাপারে অতিদ্রুত সচেতন মহল দুর্নীতি দমন কমিশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। চাকুরী মেয়াদে তিনি দুর্নীতির আর অপকর্মর ছাড়া ভাল করেছেন এমন নজির রয়েছে খুবই কম। সরকারী অফিস করেন নিজের খেয়াল খুশিমত। একই অবস্থা তার পুত্রবধূ সোনিয়ার কালেও। যখন মন চায় তখন অফিসে এসে হাজিরা খাতায় সাইন করেন। সপ্তাহে তিন তিনের বেশি অফিস করার নজিরও নাই এই দুই লোকের বেলায়। আবার ডিউটিতে এসে অফিস পোষাক না পরার ইতিহাসও গড়েছেন তারা।
অভিযোগ উঠেছে তিনি দাখিল পরিক্ষা না দিয়েই অন্যের পরিক্ষার মার্কসিট ও সনদপত্রে নিজের ছবি লাগিয়ে কর্মস্থলে জমা দেন। শুধু নামের সাথে নাম মিলিয়ে নেন আব্দুর রব। চতুর রব প্রতারণা ও জালিয়াতি করে আজ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। রাজধানী কল্যাণপুর এলাকায় বিলাশবহুল ফ্ল্যাট ও কয়েকটি দোকান তার। এছাড়াও সাভার এলাকায় জমি। এগুলোর অনেক ই আবার নিজের স্ত্রীর নামে করে নিজেকে দ্বায়সারা করার চেষ্টাও করেছেন এই চতুর জালিয়াতকারী আব্দুর রব।
অভিযোগ রয়েছে, সড়ক ও জনপথ বিভাগের কল্যানপুর মেইনরোডেরে পূর্ব পাশে অবস্থিত সরকারী কোয়াটার নিয়ে ভাড়া দিয়ে টাকা নেন আব্দুর রব। অথচ তার চেয়ে বড় বড় অনেক কর্মকর্তা বাসার অভাবে অনেক দূরদুরন্ত থেকে এসে চাকুরী করেন। তিনি সরকারী কোয়াটার থাকতে নয় ভাড়া দিতেই বরাদ্ধ নেন এমন কথা বলে অনেকেই মূখ বন্ধ করে রাখছেন সড়ক ভবনে। তার অত্যাচার ও মূখের গালিগালাজ এর জন্য কেই কথা বলতে রাজি হননি।
সূত্রে জানা েগেছে, আব্দুর রব সড়ক ও সেতু মন্ত্রীর কাছের লোক জাহির করে সড়ক ভবনে। তিনি এমন পরিচয় দিয়ে ইতোমধ্যে সিকিউরিটি গার্ডে কয়েকজন লোক নিয়োগ দিয়েছেন। তার মধ্যে নিজের ছেলে বাদন এবং পুত্রবধু সোনিয়াকে নিয়োগ দিয়েছেন। এছাড়াও আরো কয়েকটি মেয়েকে সিকিউরিটি গার্ডে নিয়োগ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা পকেটে নেন আব্দুর রব।
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত