ধরিত্রীর বুকে শিরা উপশিরা
বিছিয়ে কালের সাক্ষী,
নীরব দর্শক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে
দূর দিগন্তে বট।
শিরে আকাশ পট।
পাখিদের ভীড় বুনবে নীড়
নির্ভয়ে তার শিখরে।
তপ্ত রোদে পুড়ে
শাখা প্রশাখা দুলিয়ে
শ্রান্ত পথিককে দেয়,
প্রশান্তির আশ্রয় ছায়াতলে।
বর্ষায় ভিজে কাককে
রাখে লুকিয়ে ঘন পল্লবে।
বসন্তের কোকিল ডাকে
একাকী তাকে সাথী করে।
তাকে ঘিরে মুখরিত জনপথ।
গ্রামের ছোট ছোট পঞ্চায়েত
তারই প্রাঙ্গণ জুড়ে।
শিশুরদল লুকোচুরি কিংবা
দুলে তারই ঝুলে থাকা
ঝুরিকে দোলনা বানিয়ে।
নিঝুম রাতে চাঁদের আলোয়
কপোত কপোতী কথা
কয় মনের আনন্দে।
নববধূ মনের বাসনা হবে পূরণ
বিশ্বাস নিয়ে বাঁধে লাল সূতো
তারই দেহ জড়িয়ে।
প্রলয়ংকরী ঝড়েও মাটিকে আঁকড়ে
র্সপিল শিকড়গুলো তারে দেয় শক্তি।
দখলদারি মানব করে তার বিনাশ।
রবি ঠাকুরের সোনার বাংলা গান
সজীবতায় ভরে তার প্রান।
জীবন ফুরায় সকলকে
ভালবাসার পরশ বুলিয়ে।
প্রকৃতির নি:স্বার্থ মুরুব্বী বট
তারে করি সম্মান সকলে মিলে।
মানবকূলে মুরুব্বীর সংকট
ত্যাগ, দান নেইকো প্রানে।
গদির দৌড়ে টক্কর
নিজের সাধের বস্তুটি চাই।
বক্ষেরছাতিতে ছায়া, মায়া নাই
অন্যের মনে খোাঁড়াখুঁড়ি তাই।
জীবনের চিত্রপট আঁকে
সকল ক্ষমতা তারই হাতে,
সুখের ভেলায় নিজেই ভাসে।
‘কুষ্টিয়ায় চায়ের দোকানে দুজনকে গুলি, আওয়ামী লীগ নেতাসহ আটক ২’
কুষ্টিয়ার মিরপুরে আওয়ামী লীগ নেতার গুলিতে দুজন আহত হয়েছে বলে......বিস্তারিত