TadantaChitra.Com | logo

৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

বেপরোয়া শাহিদার অপকর্মের সমাচার

প্রকাশিত : জুন ২৪, ২০১৮, ১৫:৩২

বেপরোয়া শাহিদার অপকর্মের সমাচার

সাদমান রাফিদ: বিয়ে তার নেশা ও পেশা। তাই করেছেন একাধিক বিয়ে। তবে তথ্য উপাত্তে এসব বিয়ের প্রমান থাকলেও অস্বীকার করছেন তিনি। এক স্বামীতে তার জীবন চলে না। তাই একাধিক বিয়ে করেও রেখেছেন অসংখ্যা শয্যাসঙ্গি। এদের সাথে দেশের বিভিন্ন নামিদামী পাঁচ তারকা হোটেলে টাকার বিনিময় করেছেন শাররীক সম্পর্ক। এছাড়াও গিয়েছেন দেশের বাহিরে। ইতিমধ্যে তার কয়েকটি বিয়ের কাবিন নামা আমাদের কাছে এসেছে। প্রতিটি কাবিন নামায় তিনি দেনমোহর করেছেন উচ্চ হারে। প্রিয় পাঠক তিনি আর কেহ নন। নাম তার শাহিদা জাহান পিতাঃ মোহাম্মদ মোসলেম। থাকেন মিরপুর। তার অপকর্মে প্রকাশ্য শেল্টারকারী আপন বড় ভাই ইয়াহিয়া ওরফে হিমেল। নিজেকে পরিচয় দেন একজন পুলিশ পরিদর্শক হিসাবে। যদিও তাকে বিভিন্ন অপকর্মের দ্বায়ে পুলিশের চাকরী থেকে অপসারন করা হয় অনেক আগেই। তবুও সেই পরিচয় দিয়ে এখনও দাপিয়ে বেরাচ্ছে রাজধানীতে। আপন বোন শাহিদাকে দিয়ে করাচ্ছেন দেহ ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম। বোনকে দিয়ে প্রতারণা করে হাতিয়ে নেওয়া টাকা দিয়ে নিজে ব্যবসা করছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে এলাকাবাসীর মাঝে। শাহিদার আচার আচারন এতই জঘন্য একজন রাস্তার পতিতাকেও হার মানায়। গত সংখ্যা-৪৩, বর্ষ-২৩, তারিখ-২৫ শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ ইং তারিখ “সুন্দরী শাহিদার স্বামীর সংখ্যা কত? দুই ব্যক্তির চিঠি” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর মিরপুর এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়। এরপর শাহিদা গত ০৫/১০/২০১৭ ইং তারিখ সকাল ১১ ঘটিকার সময় তদন্ত চিত্রের সম্পাদকের মোবাইল ফোনে বিভিন্ন হুমকি প্রদান করে। প্রায় ১৪ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড সম্পাদকের মোবাইলে বহুরূপী শাহিদা গালিগালাজ করেন। একপর্যায়ে ওইদিন বিকালে তার আপন বড় ভাই ইয়াহিয়া ওরফে হিমেলকে নিয়ে তদন্ত চিত্রের অফিসে আসেন। সেদিন তারা একটি গাড়ী নিয়ে মিরপুর থেকে দৈনিক বাংলা আসেন যার গাড়ী নং- ঢাকা মেট্টো-ঘ, ১৫-৪৪৮৩। অফিসে এসে ঘন্টাব্যাপী আলোচনায় উত্তেজিত ভাবে বিভিন্ন মামলা করার হুমকি দেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, নিজের আপন বড় ভাই ইয়াহিয়া ওরফে হিমেল শাহিদার অপকর্মের শেল্টার দেন। শাহিদা যার সাথেই সম্পর্ক গড়ে তুলেন ওইখান থেকেই মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিজে মিরপুর কাজী পাড়া কেমিক্যাল ব্যবসা পরিচালনা করছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সূত্র জানায়, ২০০২ সালে বা তার আগে জনৈক মোস্তাক আহাম্মদ নামের এক ভদ্র লোককে বিয়ে করেন শাহিদা। উক্ত বৈবাহিক জীবনে শাহিদার গর্ভে মোস্তাক আহাম্মদের ঔরষজাত একজন কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। যাহার বর্তমান বয়স আনুমানিক ১৭/১৮ বৎসর। উক্ত কন্যা সন্তানকে শিশু কালে ওই স্বামীর বাড়ি ফেলে বহুরূপী শাহিদা তার বাবার বাড়িতে চলে আসে। এরপর গত ২০০৪ সালে নিজেকে তালাকপ্রাপ্ত দেখিয়ে ৩ লক্ষ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন জনৈক মোশারেফ হোসেনকে। তাদের এই বৈবাহিক জীবনেও শাহিদার গর্ভে মোশারেফ হোসেনের ঔরষজাত একজন ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। তাদের এই ছেলের বর্তমান বয়স আনুমানিক ১০ বছর। এরপর ২০১০ সালে মোশারেফ হোসেনকে তালাক দেন শাহিদা। ২০১৬ সালে ৪ লক্ষ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন জনৈক মিঃ এ আর খান নামে এক ব্যক্তিকে। এখানেও তার সংসার বেশিদিন টিকেনি।
সূত্র আরো জানায়, বর্তমানে কাজী নুর নবী নামের এক ব্যক্তিকে স্বামী পরিচয় দিয়ে একসাথে বসবাস সহ দেশের বাহিরে ভ্রমনে যান বহুরূপী শাহিদা। তবে তাদের বিয়ে সংক্রান্ত কোন কাগজ পত্র আমাদের কাছে আসেনি। বিয়ে সংক্রান্ত কাগজ পত্র না আসলেও গত ১৭/০২/২০১৬ ইং সালে কাজী নুর নবী সাথে নিজের ছেলেকে নিয়ে সিঙ্গাপুর যাওয়ার বিমান টিকেট আমাদের হাতে এসেছে। এমনকি বিভিন্ন সময়ে নুর নবীর গাড়ী (ঢাকা মেট্টো-গ-৩৩-০৮৯২) ব্যবহার করতে দেখা যায়। এই গাড়ীতে করেই বহুরূপী শাহিদা রাজধানী ঢাকার পাঁচ তারকা হোটেল ওয়েস্টিন, সোনারগাঁও, পূর্বানী সহ অন্যান্য হোটেলে যাতায়েত করে বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়।
গোপন সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী তেজগাঁও এলাকার একটি হাসপাতালের ডাক্তার তাকে উচ্চ সেক্সুয়াল চাহিদা আছে মর্মে লিখিত দেন। তার এই উচ্চ সেক্সুয়াল চাহিদা থাকার কারনেই শাহিদা বিভিন্ন পরপরুষকামী বলে জানা গেছে। তবে এটা তো আছেই সাথে টাকা ও অর্থ সম্পদের লোভেও মহিয়ান বহুরূপী শাহিদা।
কাজী নুর নবী মতিঝিল দিলকুশা অবস্থিত বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ড্রাস্টিজ কর্পোরেশনে (বিসিআইসি) টেন্ডারবাজ হিসাবে পরিচিত। বিসিআইসি ভবনে রয়েছে তার নিজস্ব সন্ত্রাস বাহিনী। নিয়মনীতি ভঙ্গ করে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে টেন্ডার বাগিয়ে নেয়। বহুরূপী শাহিদার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করা হলে সম্প্রতি কাজী নুর নবী তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তদন্ত চিত্রের সম্পাদকে উঠিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন। আরো বিস্তারিত পরবর্তী সংখ্যায়।
বহুরূপী শাহিদার অপকর্ম ও উচ্চ সেক্সুয়াল চাহিদা নিয়ে দুইজন উচ্চ শিক্ষিত স্বামী একে অপরকে লিখেছেন তার পরপুরুষ শিকারের কথা। ইংরেজীতে লেখা চিঠির বাংলায় অনুবাদ পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলোঃ
প্রিয় ভাই, আশা করি ভাল আছেন। আমি মনে করি আপনি জানেন যে শাহিদা জাহান প্রীতি আমার স্ত্রী। কেন আপনি তাকে এত বিরক্ত করেন। নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে আমি জানতে পেরেছি, আপনি আপনার টাকা পয়সা বিনিয়োগ করে আমার স্ত্রী সঙ্গে অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। আপনি যাচাই করে দেখুন আমার স্ত্রী দেশে বিদেশের নামি দামি হোটেলে অবস্থান করে বিভিন্ন জনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে বেড়ায়। শাহিদা জাহান প্রীতি আমার সঙ্গেও মিথ্যা বলেছিল। বলেছিল যে, তার ভাই এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিদেশে আসা যাওয়া করে। আমাকে আরও বলেছিল যে, মাঝে মধ্যে তার মায়ের বাড়িতে থাকা দরকার। কিন্তু এখন দেখছি সে আমার সাথে সব কথা মিথ্যা বলেছিল। এসব মিথ্যা কথা বলেছিল আপনার সঙ্গে বিদেশে গিয়ে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক এবং বিপুল অংকের টাকার উপার্জনের জন্য। ভাই, আমি জানি আপনার শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য আপনি আমার স্ত্রী শাহিদা জাহান প্রীতির পেছনে প্রচুর পরিমান টাকা খরচ করতে রাজি আছেন। আমি এও জানি আপনার ঘরে সুন্দরী বউ আছে। দুটি সন্তান আছে। আমিতো মনে করি দুই সন্তান এবং সুন্দরী বউ নিয়ে আপনার সুখের সংসার। আমার বুঝে আসে না এরপরও কেন আপনি আমার স্ত্রী শাহিদার প্রতি আসক্ত। কেন আপনি আমাদের সাংসারিক জীবনে অশান্তি সৃষ্টি করছেন। আমি জানতে পেরেছি, বলতে গেলে হানিমুন করতে গত ১৭/০২/২০১৬ ইং হতে ২৭/০২/১৬ ইং পর্যন্ত আমার স্ত্রীকে নিয়ে আপনি সিঙ্গাপুরে গিয়ে থেকেছেন এবং শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেেেছন। এছাড়া ১০/০৩/২০১৬ ইং হতে ১৪/০৩/২০১৬ ইং পর্যন্ত মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর এবং ১২/০৭/২০১৬ ইং হতে ১৯/০৭/২০১৬ ইং ভারত এবং শ্রীলঙ্কায় অন্যের স্ত্রীকে নিয়ে ভালই মজা করে সময় কাটিয়েছেন। জীবনটাকে খুব উপভোগ করেছেন তাই না। আমার কাছে আরও খবর আছে যে, শাহিদাকে নিয়ে আপনি বাংলাদেশের পাঁচ তারকা হোটেল যেমন- হোটেল সোনারগাও, ওয়েস্টিন হোটেল, হোটেল পূর্বানীর মত নামি দামি হোটেলে নিয়মিত অবস্থান করেন। আমার কাছে এও খবর এসেছে যে, আপনার সেক্সুয়াল চাহিদা যেন বাধাগ্রস্ত না হয় সেজন্য শাহিদাকে দুই দুই বার হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করিয়েছেন। একবার ২৩/০৫/২০১৬ ইং তারিখে তার গর্ভপাত করিয়েছেন। দুনিয়াতে আসতে যাওয়া আমার একটি সন্তানকে হত্যা করেছেন। আর ১১-০৬-২০১৬ ইং তারিখে আপনার উচ্চ যৌন চাহিদা মেটানোর জন্য শাহিদার ভ্যাসিনা পূনঃমেরামত করার ব্যবস্থা করেছেন। মনে রাখবেন ইতিমধ্যে আমি হাসপাতাল থেকে সব রকমের তথ্য সংগ্রহ করে ফেলেছি। ভাইজান, আমি জানি আপনি একটি ভাল পরিবারের সন্তান। আপনার বংশ পরিচয়ও ভাল। আপনার একটি সুখী পরিবারও রয়েছে। এক ছেলে এবং এক মেয়েকে নিয়ে সুখে থাকার কথা। সুতরাং আমি বুঝতে পারছি না কেন এসব করে বেড়ান। অযথায় মেয়ে মানুষের পেছনে অর্থ খরচ করেন। বিশেষ করে অন্যের স্ত্রীর পেছনে অর্থ খরচ আপনার জন্য বাড়াবাড়ি বটে। আপনি যে টাকা অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য খরচ করে আসছেন সে টাকা আপনি দেশে বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারেন। মনে রাখবেন আজ আপনি যে কাজটি করছেন। খুব শিগগরি জানবেন আপনার মেয়েটিও অনুরূপ কাজটি করে বেড়াচ্ছে।
আরেক ভদ্র লোক তার চিঠিতে বলেছেন…… ভাই, আশা করি ভাল আছেন, দুঃখের সাথে আপনাকে কিছু কথা বলছি। আমি মনে করি, আমার দেওয়া তথ্যগুলো আপনার জন্য উপকার হবে। শাহিদা জাহান প্রীতি সম্ভবত আপনার স্ত্রী। কিন্তু আপনার জানা উচিত, আপনি ছাড়াও শাহিদার বর্তমানে ৯ জন স্বামী রয়েছে। এবং দেশে বিদেশে ২০/৩০ জন নিয়মিত শয্যাসঙ্গি রয়েছে। পুরুষের শয্যাসঙ্গি হওয়া তার প্রতিদিনের কাজ। কিন্তু আমি জানি আপনি আমার এসব কথা বিশ্বাস করবেন না। ভাবতেও পারি না একজন নারীর পক্ষে কিভাবে তা সম্ভব। আপনি বিশ্বাস করেন আর নাই করেন এটাই সত্য। এই নারী একই সঙ্গে একজন প্রতারক এবং মিথ্যাবাদী। বিয়ে করা এবং পুরুষের শয্যাসঙ্গি হওয়া তার নেশা এবং পেশা। আমি আপনাকে সম্প্রতি তার বিয়ে করার ডকুমেন্ট দিচ্ছি। (প্রসঙ্গত বিয়ের ডকুমেন্ট এই প্রতিবেদকের কাছে এসেছে)। গত ০৮.০৫.২০১৬ ইং তারিখে এ আর খান নামের একজনকে বিয়ে করেছে। আপনি যদি অনুসন্ধান করেন তাহলে তার আরও অনেক অপকীর্তি বেরিয়ে আসবে। শাহিদা অনেক চালাক প্রকৃতির মেয়ে। সে তার রূপ যৌবন এবং মিথ্যা ভালবাসার প্রলোভন দেখিয়ে মানুষকে বশ করার ওস্তাদ। তার দেওয়া তথ্যেও ৯০ ভাগই মিথ্যা। সম্ভব হলে শাহিদার কাছ থেকে নিজেকে রক্ষা করুন। বর্তমানে শাহিদার ক্রেজি সেক্স পার্টনারের নাম সোহেল খান। শাহিদা সোহেল খানের বাসায় অবাধে যাতায়াত করে। হোটেলেও সোহেলের সঙ্গে যখন তখন শয্যাসঙ্গি হয়। তার আরেক শয্যা সঙ্গীর নাম অপু। অপু শাহিদার বাসায় অবাধে যাতায়াত করে। সেখানে সারা রাত অবাধে মেলামেশায় লিপ্ত হয়। মাঝে মধ্যে সন্ধ্যায় তিন চার ঘন্টার জন্য আসে। শাহিদাও অপুর মধ্যপীরের বাগের ফুলকি স্কুলের পাশে ৯২/এ নম্বর বাসায় যাতায়াত করে। প্রিয় ভাই, অত্যন্ত দু:খের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, মনে রাখবেন সত্য কিন্তু সত্যই। মিথ্যা দিয়ে সত্য ঢেকে রাখা যায় না। আপনি সত্যটা জানার চেষ্টা করুন। অবাক হয়ে যাবেন যে এই মহিলা কিভাবে এসব করতে পারে। আমি যতদুর বুঝতে পারছি আপনি তার মিথ্যা ভালবাসায় মজেছেন। কাল অথবা পরশু আপনি তার বিশ্ব প্রতারণার রূপটি দেখতে পাবেন। আপনি যখন তার আসল রূপটি জানতে পারবেন তখন অবাক হবেন এই ভেবে যে এই মহিলা কিভাবে এরকম কাজ করতে পারলো। এই দুইটি চিঠি ছাড়াও রুপ যৌবনকে পুজি করে পরপুরুষ শিকারী শাহিদার বিভিন্ন অপকর্ম ও দেশে বিদেশের বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে দেহ ব্যবসাসহ প্রতারণার তথ্য আমাদের কাছে রয়েছে। তার অপকর্ম নিয়ে আমাদের ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে আরো বিস্তারিত আসছে।(চলবে)


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।