ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব বিভাগ অঞ্চল ৪, ১৯৮৬ সনের মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন (ট্যাক্সেশন) রুলের ২৪ নং ধারার ২ নং উপধারা মতে ৩৩৪/৬ দক্ষিণ গোড়ানের নিয়মিত প্লাটটির মালিক মোঃ জামিলুর রহমন নয়ন গং। এর যা গত ১৮/০৭/২০০৬ ইং হইতে ৫৫০৭ নং সাফ কবলা দলিল মুলে ৪টি দাগের নির্দিষ্ট চৌহদ্দীতে ক্রয় পূর্বক নামজারী, খাজনা ও ডিসি আর গ্রহন করে ভোগ দখল করছেন। পাশাপাশি গ্যাস পানি ও বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করছেন, অথচ সি, এস, এসএ ২১৬, ২৩২, ২৩৩ ,২৩৪ নং দাগের কাতে ২৩৫ নং দাগের সম্পত্তির যার আর এস ৪০১৫ নং দাগের সম্পত্তিতে ১/ মেজবাহ উদ্দিন, পিতাঃ তবির উদ্দিন মোল্লা, সাং- মোল্লাবাড়ী, উত্তর ভিটাবাড়িয়া, থানাঃ ভান্ডারিয়া জেলাঃ পিরোজপুর, বর্তমান ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানা মুগদা। ২/ রুহুল আমিন খান, পিতাঃ অজ্ঞাত, বর্তমান ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানাঃ মুগদা। ৩/ আব্দুর রশীদ হাওলাদার, পিতাঃ অজ্ঞাত ৪/ মোঃ মজিবুর রহমান, পিতাঃ অজ্ঞাত ৫/ মোঃ মাঈনুদ্দিন, পিতাঃ অজ্ঞাত ৬/ মোঃ মোশারফ হোসেন, পিতাঃ অজ্ঞাত ৭/ আবু দাউদ, পিতাঃ অজ্ঞাত ৮/ মোঃ জাকারিয়া, পিতাঃ অজ্ঞাত। সকলের ঠিকানা বর্তমানঃ ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানাঃ মুগদা। ৯/ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাঈনুল সাবেক খিলগাঁও থানা ও বর্তমান রমনা থানা জোরপূর্বক দখল নেয়ার সিদ্ধান্তে একটি হয়রানি মূলক মামলা করেন। অথচ উল্লেখ আছে যে, নয়ন, ওহাব সেরনিয়াবাদ খরিদ ও দখলকার হিসেবে মালিক ছিলেন। তাহার অর্বতমানে কোন ওয়ারিশ নাই বা ভোগে দখল করে নাই তাহলে উক্ত আসামীদ্বয় কি ভাবে জমির মালিক দাবী করে। তাছাড়া উক্ত বিষয়ে গত ২৫/০৫/২০১৭ ইং এলাকাভিত্তিক সালিশে বসে যার ফলে বিচারকরা দেখেন যে নয়নের সম্পত্তি এক দাগে ও ভিন্ন অবস্থান করে। উক্ত ভূমিদস্যুরা নিজেদের পরিচয় গোপন করে ভূমিদস্যু ও আসামী হিসেবে দেখা গেছে খিলগাঁও থানার সাবেক ওসি কাজী মাঈনুল এর সম্পৃক্ততা বেশ জোড়াল ভাবেই আছে। ২৫/০৫/২০১৭ ইং বিচার অমান্য করিয়া খিলগাঁওয়ের সাবেক ওসি কাজী মাঈনুল তার পোষ্য দারোগা এস.আই আব্দুল কাদেরকে দিয়া ১৬.০৭.২০১৭ ইং, ১৮/০৭/২০১৭ ইং ও ২১/০৭/২০১৭ ইং তারিখে জোনের মাধ্যমে নয়ন কে সম্পত্তি ছাড়িয়া চলিয়া যাইতে বলে। অন্যথায় বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে দিয়ে ক্রসফায়ারে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে বলে হুমকি প্রদান করে। যা কল রেকর্ড চেক করলেই প্রমাণ পাওয়া যাবে। পরবর্তীতে নয়ন তার আত্মীয়কে বিষয়টি জানায় এবং মামলা জিডি থানায় করিতে গেলে উল্টো ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ফিরিয়ে দেয়া হয় বলে নয়ন পরিবারের লোক জানায়। পাশাপাশি ২৫/০৭/২০১৭ ইং হইতে ১/০৮/২০১৭ ইং তারিখে এডভোকেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ ঢাকা জর্জ কোর্ট ৫১/১২ জনসন রোড এর সাহায্য নিয়ে মোকাম ঢাকার বিজ্ঞ চতুর্থ সহকারী আদালত ঢাকাতে ১টি দেওয়ানী মোকদ্দমা দায়ের করেন। যার নং- ১৮৮/২০১৭ ইং। আসামীরা হলেন, ১/ মেজবাহ উদ্দিন , পিতা তবির উদ্দিন মোল্লা, সাং মোল্লাবাড়ী, উত্তর ভিটাবাড়িয়া, থানাঃ ভান্ডারিয়া, জেলাঃ পিরোজপুর, বর্তমান ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানা ঃ মুগদা ২/ রুহুল আমিন খান, পিতাঃ অজ্ঞাত, বর্তমান ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানাঃ মুগদা ৩/ আব্দুর রশীদ হাওলাদার, পিতাঃ অজ্ঞাত ৪/ মোঃ মজিবুর রহমান, পিতাঃ অজ্ঞাত, ৫/ মোঃ মাঈনুদ্দিন, পিতাঃ অজ্ঞাত ৬/ মোঃ মোশারফ হোসেন, পিতাঃ অজ্ঞাত ৭/ আবু দাউদ, পিতাঃ অজ্ঞাত, ৮/ মোঃ জাকারিয়া, পিতাঃ অজ্ঞাত, সকলের ঠিকানা বর্তমান ১৮১/১, উত্তর মান্ডা, থানাঃ মুগদা। ৯/ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি মাঈনুল ) সাবেক খিলগাঁও থানা, তালতলা, ঢাকা। এলাকাবাসীর বক্তব্য, খিলগাঁও থানার সাবেক ওসি মাঈনুল কিভাবে প্রশাসনের লোক হয়ে ভূমিদস্যুতার জালে নিজেকে জড়ালেন? ওসির উচিত ছিল সঠিক ও সামাজিক এবং আইনগত সিদ্ধান্ত নেয়া। আসামি ও ভূমিদস্যু হিসেবে আমরা ওসি মাঈনুলকে দেখব এটা আশা করি নি। যদি প্রশাসনের লোকেরাই জনগনের জানমাল দখল করে তাহলে রক্ষক হয়ে ভক্ষকের মানে রাক্ষসের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? পুলিশ বা অন্যান্য সংস্থায় যারা কর্মরত আছেন তাদের কি সম্পত্তি নেই, কত সম্পত্তি তাদের দরকার, পুলিশের বিচার কি মাননীয় মন্ত্রী করবেন না? দল যে যাই করুক বিচারক তো দল দেখে বিচার করেন না, বিচারক সম্পূর্ণ নির্দলীয় হয় বলে আমরা জানি, আমরা ২ নং সাবেক ২৫ নং ওয়ার্ড জনতা ও এলাকাবাসী ঐ সকল ভূমিদস্যু সহ প্রশাসনিক ভ‚মিদস্যুও বিচার কাজ না করতে অন্যথায় সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধন করতে বাধ্য হবো। আমরা প্রধানমন্ত্রীর ও ভূমি মন্ত্রনালয়ের এমনকি আদালতের সদয় সুবিচার সহ সহযোগিতা কামনা করছি। ভুক্তভোগি নয়ন জানায়, ওসি রমনা থানায় যাওয়ার আগে আমার পরিবারের নামে একটি মামলা দিয়ে যায়। যার নং ৬০/২০১৭ ইং। এতে আসামী করেন জামিলুর রহমান নয়ন, খোকন, পলাশ, নয়নের স্ত্রী কহিনুর বেগমকে। বর্তমানে এই মামলায় তারা জামিনে আছেন। ( চলবে)
‘ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের......বিস্তারিত