সার্টিফিকেট থাকলেও গোপালপুরের ডাক্তার প্রীতি রানী দেবনাথ একজ ভূয়া চিকিৎসক। জানে না কোন চিকিৎসা। পারে না কোন আলটাসনোগ্রাম। আছে সিএমইউ আলটার সার্টিফিকেট। গাইনীতে পিজিটি করলেও এই নাবালক ডাক্তার চিনে না কোনটা মহিলা কোনটা পুরুষ রোগী। এই ডাক্তার আলটায় ছেলে বললে মেয়ে হয়, মেয়ে বললে ছেলে হয়। পায়খানা বন্ধ রোগীকে কলেরার স্যালাইন দিতে থাকেন। ইতিমধ্যে তার ভুল চিকিৎসায় মারা গেছেন বেশ কয়েকজন রোগী। কয়েকজন জটিল হয়ে ঢাকায় ভর্তি। ভুক্তভোগী রোগীর আত্মীয় স্বজন ডাক্তার প্রীতি রানী দেবনাথের বিএমডিসির সার্টিফিকেট বাতিলের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে ডা. প্রীতি রানী দেবনাথকে ফোন করলে তিনি আলটাসনোগ্রামের কথা স্বীকার করে বলেন, এটা তো অবৈধ। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি ফোনে নয় সরাসরি কথা বলতে চান। সাংবাদিক পরিচয় দিলেই যে কারো সাথে কথা বলা ঠিক না বলে জানান ডা. প্রীতি রানী দেবনাথ। পরে তিনি ফোন কেটে দেন।
‘ভোলায় নদী ভাঙ্গনে হুমকির মুখে এলাকাবাসী’
ফয়জুল বারী (রুবেল), ভোলা: ভোলা শহর রক্ষা বাঁধের সিসি ব্লক......বিস্তারিত