যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরিতে সেইন্ট ক্লেয়ার হাইস্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা ছিলেন ব্রিয়ানা কোপেজ (২৮)। কিন্তু অনলাইনে নগ্ন ছবি পোস্ট করার কারণে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করে। তিনি স্কুল ছেড়ে দিয়ে প্রাপ্তবয়স্কদের ছবির ক্যারিয়ার বেছে নেন। যোগ দেন একই স্কুলের সাবেক আরেক শিক্ষিকা মেগান গাইথারের সঙ্গে।
অর্থের বিনিময়ে সাবস্ক্রিপশন নিতে হয় এমন সুপরিচিত সাইটের সঙ্গে যুক্ত হন। এ থেকে তাদের আয় হতে থাকে ভালই।
তারাই বলছেন, চাকরি করে যে অর্থ আয় করতেন তার চেয়ে অনেক বেশি আয় হচ্ছে এ থেকে। কিন্তু অনলাইনে রগরগে ছবি পোস্ট করা নিয়ে ব্রিয়ানা কোপেজের বিরুদ্ধে যে ব্যক্তি স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করেছিলেন, তাকে তিনি ছেড়ে দেননি।
ব্রিয়ানা কোপেজ মনে করেন কোনো ছাত্র নয়, তার সম্পর্কে স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছিলেন কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি। তার ভাষায়- আমার কখনো মনে হয় না যে কোনো ছাত্রছাত্রী বা শিশু আমার সম্পর্কে জানতে পেরেছে এবং স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করেছে।
আমার মনে হয়, এটা করেছিল কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি।
যে ব্যক্তি তার সম্পর্কে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে বার্তা দিয়েছিলেন তার উদ্দেশে এক্সে এ সপ্তাহে ব্রিয়ানা কোপেজ লিখেছেন, ওই ব্যক্তির কথা চিন্তা করি যার জন্য আমাকে স্কুল ছাড়তে হয়েছে। তিনি ভেবেছিলেন আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছেন। কিন্তু এখন তিনি দেখতে পাচ্ছেন আমি সফল হয়েছি।
শিক্ষায় ব্যাচেলর এবং মাস্টার্স ডিগ্রিধারী ব্রিয়ানা কোপেজ। এর আগে তিনি বলেছিলেন, বেতন পুষিয়ে নিতে এবং তার স্টুডেন্ট লোন শোধ করতে এক্স-রেটেড কন্টেন্ট বিক্রি শুরু করছেন। তারপর থেকে তিনি রগরগে ছবি ও ভিডিও বিক্রি করে মাসে আয় করছেন আট হাজার ডলার পর্যন্ত। শিক্ষক হিসেবে যেখানে বছরে তার বেতন ছিল বছরে ৪২ হাজার ডলার।
চাকরি থেকে তাকে বরখাস্ত করার পর বলেছিলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আমি লড়াই করতে চাই না। আমি শান্তি চাই।
‘বাগেটহাট চিতলমারী উপজেলা শ্রমিকদলের নতুন কমিটি ঘিরে আলোচনা-সমালোচনা ঝড়!’
স্টাফ রিপোর্টারঃ আওয়ামী লীগ আমলে কয়েকটি মিথ্যা মামলার শিকার হওয়া......বিস্তারিত