পরিবেশ অধিদপ্তর মদদেই চলছে বরিশালে ছাড়পত্র ও লাইসেন্স বিহীন অবৈধ ইট ভাটা। বরিশালে অধিকাংশ ইটভাটা অবৈধ হলেও এসব অবৈধ ইট ভাটা চলছে বছরের পর বছর। জেলায় অনেক ইট ভাটা রয়েছে যেসব ইট ভাটা স্কুল কলেজে ও জনবহুল এলাকায়। অভিযোগ রয়েছে এসব ইটভাটা থেকে প্রতি বছর পরিবেশ অধিদপ্তর মোটা অংকের টাকা নিয়ে পরিবেশ দুষন কারী ইট ভাটা চালাতে দেওয়া হয়ে। নামে মাত্র কয়েকটি অবৈধ ইট ভাটায় অভিযান চালিয়ে ভেঙ্গে দেয় পরিবেশ। তবে ভাঙার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ঐসব অবৈধ ইট ভাটা আবারও চালুর অভিযোগ রয়েছে।
আর ঐসব ইট ভাটায় কাঠ দিয়ে পুড়ছে ইট। ফলে পরিবেশ দুষন হচ্ছে এমনটাই জানিয়েছে পরিবেশবীদরা। ২০২২ সনে পরিবেশ দুষন বন্ধে দেশের সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্ট সকল অবৈধ ইট ভাটা বন্ধের নির্দেশ প্রদান করেন পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসকদের। অভিযোগ রয়েছে উচ্চ আদালত হাইকোর্ট সকল অবৈধ ইট ভাটা বন্ধের নির্দেশ করলে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ভূমিকা রহস্য জনক।
বরিশাল বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বিভাগে ৫০০ বেশি ইট ভাটা রয়েছে। একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন বরিশালে যেসব ইট ভাটা রয়েছে ঐ সব ভাটা নেই পরিবেশ ছাড়পত্র ও লাইসেন্স। সম্প্রতি বরিশাল পরিবেশ অধিদপ্তর নিষিদ্ধ ড্রাম চিমনি যুক্ত ১৭ টি ভাটা অভিযান চালায়। পাশাপাশি ভেঙে দেয় পরিবেশ অধিদপ্তর। কিন্তু কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ঐ সকল অবৈধ ইট ভাটা আবারও চালু দিয়ো কাঠ দিয়ে পুড়ছে ইট। চরকাউয়া এলাকার হোসেন জানান তার ইউনিয়নে এ আলি, আর এইচ বি,রসি, এম কে বি, ৮/৯ ইট ভাটা রয়েছে। যার অধিকাংশ ইটভাটা অবৈধ। তিনি জানান দোলা ও আর এইচ বি ড্রাম চিমনি যুক্ত ভাটায় অভিযান করে ভেঙে দেয় পরিবেশ অধিদপ্তর। কিন্তু ঐসব অবৈধ ইট ভাটা আবারও চালু করেছে।
এ বিষয়ে বরিশাল বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর পরিচালক মোঃ ইকবাল হোসেন জানান, তাদের নিজস্ব ম্যাজিষ্ট্রেট না থাকায় ইট ভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালানো যাচ্ছেনা। ঢাকা থেকে ম্যাজিস্ট্রট প্রদান করলে অভিযান চালানো হয়।
‘পদ্মায় গোসলে নেমে ৩ কিশোরের মৃত্যু’
রাজশাহীর পবা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ডুবে তিন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।......বিস্তারিত