সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে পাঁচ যাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ৫ আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
শুক্রবার (১২ এপ্রিল) আসামিদের আদালতে হাজির করে প্রত্যেকের সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদরঘাট নৌথানার উপপরিদর্শক নকীব অয়জুল হক।
রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন আসামিদের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিন আবেদনের বিরোধিতা করা হয়।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরিফা চৌধুরী হিমেলের আদালত প্রত্যেকের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুল কবির বাবুল।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল ৩টার দিকে সদরঘাট ১১ নং পন্টুনের সামনে এমভি তাশরিফ-৪ নামে একটি লঞ্চ ও এমভি পূবালী-১ নামে আরও একটি লঞ্চ রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। এ দুটি লঞ্চের মাঝখান দিয়ে ফারহান নামে আরেকটি লঞ্চ ঢুকানোর সময় এমভি তাশরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে গেলে পাঁচ যাত্রী লঞ্চে ওঠার সময় গুরুতর আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সকলকেই মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে বিআইডব্লিউটিএ। মামলার আসামিরা হলেন, এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. মনিরুজ্জামান (২৪) এবং এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার মো. ফারুক খান (৭৬)।
‘বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক নিহত’
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।......বিস্তারিত