দফায় দফায় দাম বাড়ছে সোনার। প্রথমে বাড়ছে বিশ্ববাজারে, পরে বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দাম বাড়ানো হচ্ছে দেশের বাজারে। ধারাবাহিকভাবে বাড়তে বাড়তে সোনার দাম দেশের বাজারে এখন রীতিমতো আকাশছোঁয়া।। ঘন ঘন দাম পরিবর্তনে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। এ দাম বৃদ্ধি প্রক্রিয়ার কোন সংবেদনশীল তথ্য নেই বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এর কাছে।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) সবশেষ একদিনের ব্যবধানে ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস। যা এদিন বিকেল ৪ টা ৫০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছে।
বাজুসের তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই দেশের বাজারে ১২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়, আর কমানো হয় ৫ বার। এর মধ্যে এপ্রিলেই দাম সমন্বয় হয়েছে ৭ বার। আর গত ৭ দিনে সমন্বয় হয়েছে ৫ বার।
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে বা ২-১ দিনের ব্যবধানে দাম কমানোয় ক্রেতা-বিক্রেতারা বলছেন, স্বর্ণ কিনতে এসে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়তে হচ্ছে। কারণ কেনার পর দাম কমে গেলে আফসোস হবে। আবার দাম বেড়ে গেলে লোকসান গুনতে হবে।
ব্যাবসায়ীদের সাথে কথাবলে জানা যায়, স্বর্ণের দামের এই হুটহাট পরিবর্তনে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে তাদেরও।
তবে বাজুস বলছে, বিশ্ববাজারে ঘণ্টায় ঘণ্টায় স্বর্ণের দাম ওঠানামা করায় দেশের বাজারে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে বা ২-১ দিনের ব্যবধানে দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের চেয়ারম্যান ও বাজুস সহসভাপতি মাসুদুর রহমান সময় সংবাদকে বলেন,
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত