রানবন্যার আইপিএলের ফাইনাল ম্যাচ এমন হবে, সেটি বোধ হয় অনেক ক্রিকেটভক্ত কল্পনাও করতে পারেননি। আগে ব্যাটিং করে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ১১৩ রান করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ১১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হেসেখেলে সহজ জয় পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ৫৭ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটের জয়ে আইপিএলের তৃতীয় শিরোপা নিশ্চিত করে রাসেল-নারাইনরা।
রান তাড়া করতে নেমে অবশ্য ১১ রানে সুনীল নারাইনের উইকেট হারায় কলকাতা। অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের বলে শাহবাজ আহমেদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। এরপর রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ভেঙ্কটেশ আয়ার ৪৫ বলে ৯১ রানের জুটি গড়ে জয়টা একেবারে নাগালে নিয়ে আসেন। ১০২ রানের মাথায় শাহবাজ আহমেদের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান গুরবাজ আউট হলে ভাঙে এই বিধ্বংসী জুটি। ভেঙ্কটেশ অবশ্য ফিফটি করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।
এর আগে, ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে অভিষেক শর্মাকে ফেরান মিচেল স্টার্ক। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে ট্রাভিস হেডকে রানের খাতাই খুলতে দেননি বৈভব অরোরা। রাহুল ত্রিপাতি ম্যাচ ধরার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। ১৩ বল খেললেও ৯ রান করে স্টার্কের দ্বিতীয় শিকার হন তিনি। এরপর ধৈর্য ধরে হায়দরাবাদকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এইডেন মার্করাম ও নিতিশ কুমার রেডি। ১০ বলে ১৩ রান নিতেই নিতিশের উইকেট নেন হার্ষিত রানা। ফলে ভেঙে যায় কষ্টার্জিত ২৬ রানের ছোট জু্টি। মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মার্করামও টিকে থাকতে পারেননি। ২৩ বলে ২০ রান করে আন্দ্রে রাসেলের শিকার হন তিনি। ৬২ রানে ৫ উইকেট হায়দরাবাদের। ব্যাট হাতে এদিন পুরোপুরি ব্যর্থ ছিলেন ক্লাসেনও। শেষ দিকে অন্তত তাকে নিয়ে কিছুটা হলেও আশা করছিল হায়দরাবাদ। সেটিও হলো না। ১৭ বলে ১৬ রান করে আউট হয়ে যান ক্লাসেন। শেষ দিকে একাই লড়াই করেন অধিনায়ক কামিন্স
‘চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গণমাধ্যম কর্মিকে ইউএনওর হুমকি, স্থানীয় সাংবাদিক মহলে আতঙ্ক’
এইচ এম হাকিমঃ চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাস......বিস্তারিত