স্টাফ রিপোর্টার: বাড়ির ছোট জামাই হলেও তার নজর বাড়ির বড় মেয়ের দিকে। শঠতা, প্রতারণা ও লালসার কারণে নিবে যেতে বসেছে ওই বাড়ির বড় মেয়ের সংসার প্রদীপ। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১৩ নং হানারচর ইউনিয়নের মধ্য গোবিন্দিয়া গ্রামে রাজারহাট রাজবাড়িতে এমন ঘটনা।
ছোট ভায়রা সাইফুল ইসলামের সাথে ২ বছর ধরে স্ত্রী শাহিনার পরকীয়া সম্পর্ক।
স্থানীয়রাও জানান,সাইফুল ইসলাম রাজধানীর বাড্ডা সুবস্তা মার্কেটে দ্বিতীয় তলায় কোয়ালিটি কালেকশন নামে একটি কসমেটিক দোকান আছে তার কুপরামর্শে টাকা পয়সা এবং কসমেটিকের লালসায় জেঠোসকে বশ করে আর সেখান থেকেই শুরু হয় পরকীয়া সম্পর্ক জহির মিজির স্ত্রী শাহিনার সাথে।
চোখের সামনে নিজের স্ত্রীর পরকীয়া দেখেও মান-সম্মানের ভয়ে মুখ বুজে সহ্য করে আসছে অসহায় স্বামী জহির মিজি
গৃহবধূর এমন কমকান্ড দেখেও কিছু না বলতে পারা স্বামী এখন হারাতে বসেছে সংসার। আপন ছোট ভায়রা সাইফুল ইসলামের সাথে এমন সম্পর্ক নিয়ে একাধিক বার শশুর শাশুড়ি জানলে তারাও কেউ পাত্তা দেয়নি।
জহির মিজি বলেন, আমার ভায়রা সাইফুল ইসলামের পরামর্শে একাধিক বার আমার সংসার ছেড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে গিয়ে মাসের পর মাস থাকছে আমার স্ত্রী।
এই বিষয় আমি প্রতিবাদ করতে গেলে আমার ওপর চলে অত্যাচার এবং দেখান মামলা হামলার ভয়।
আমি ভায়রা সাইফুল ইসলামের সাথে কথা বলি আমার স্ত্রী কাছে থেকে দুরে থাকতে এই কথা শুনে সাইফুল ইসলাম আমাকে হুমকি দেয়।
একদিন রাতে আমার বউয়ের মোবাইলে কল আসে আমার বউ আমাকে বলে আমি আমার বোনের জামাই সাইফুল আসছে আমাকে ঢাকায় নিতে আমি তার সাথে যাবো।
আমি তার সাথে যেতে বাধা দেই আমার বাধা উপেক্ষা করে গভীর রাতেই আমাকে না জানিয়ে সাইফুলের সাথে ঢাকা চলে যায় আমি উপায় না পেয়ে পেয়ে আমি এলাকার মুরুববীদের স্মরনাপন্ন হই তাতেও কোন সাড়া পাইনি।
ঈদ উল আযহা উপলক্ষে আমার বউ তার বোন জামাই সাইফুলের সাথে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যায় এবং তার বাসায় রেখে তার লালসা মিঠায় অন্যদিকে সাইকুল আলাদা বাসা নিয়ে শাহীনাকে নিয়ে থাকে।
এই খবর শুনে আমার স্ত্রী শাহিনাকে আমার বাসায় আনতে যাই। কিন্তু আমার শ্বশুর বলে তুমি আগামী মঙ্গলবার চাঁদপুর দেখা করবে সেখানে কথা হবে। আমি আমার শ্বশুরের কথা মতো সেখানে গেলে দেখি তারা
সেখানে বেশ কিছু মুরুব্বী সালিশ নিয়ে বসে আছে।
আমি সব সালিশের সামনেই আমার বউ নিয়ে সংসার করতে চাই বলে আমার বউকে নিয়ে আসতে চাই ঠিক তখনি আমার উপর অতর্কিত হামলা করে আমার শ্বশুর বাড়ির লোকজন রক্তাক্ত অবস্থায় আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে আমাকে কিছু লোকজন দরাদরি করে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন।
এ ব্যাপারে চাঁদপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মহসিন আলম বলেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান ,মামলা প্রক্রিয়া দিন রয়েছে আসামিদের গ্রেপ্তারের কাজ অব্যাহত আছে আমরা আসামিদের দ্রুত আইনের আওতা আনবো
তবে এই বিষয় অভিযুক্ত সাইফুলের তার সাথে একাধিক বার ফোন করলেও কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।
‘পর্ব -১ আশুলিয়ায় আঙুল ফুলে কলাগাছ তাজুল, সম্পদের উৎস নিয়ে জনমনে প্রশ্ন’
নিজস্ব প্রতিবেদক:তাজুল ইসলাম,আশুলিয়ার পলাশবাড়ীতে গিলডান অ্যাকটিভওয়্যার নামে একটি পোশাক কারখানার......বিস্তারিত