চলতি জুলাই মাসের প্রথম কর্মদিবস থেকে শেয়ারবাজারে বেশ উত্থান প্রবণতা দেখা যায়। এরমধ্যে গত বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) শেয়ারবাজারে উত্থানের বড় সেঞ্চুরী দেখা যায়। যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের মুখে কিছুটা হলেও হাসির রেশ দেখা যায়।
কিন্তু ৬ কর্মদিবস বাজার চাঙ্গা থাকার পর আজ সংশোধনে ফিরে উভয় শেয়ারবাজার। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের পতন হয়েছে ২৬ পয়েন্ট। অথচ যেদিন উত্থানের বড় সেঞ্চুরী হয়, সেদিন ডিএসইর সূচক বেড়েছিল ১২৫ পয়েন্ট; বড় উত্থানের সেদিনেও বিক্রেতা সংকটে থাকার শেয়ারের সংখ্যা ডজনের বেশি ছিল না।
অথচ আজ মাত্র ২৬ পয়েন্টের পতনে শতাধিক শেয়ারের ক্রেতা নিখোঁজ হয়ে যায়। বাজার সংশ্লিষ্টরা এর যৌক্তিকতায় বলছেন, বর্তমানে শেয়ারের উত্থানের সীমা সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ এবং পতনের সীমা ৩ সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ। যে কারণে বাজারে সামান্য পতন হলেই ক্রেতাশুন্য শেয়ারের মিছিল বেড়ে যায়। আর উত্থান বড় হলেও বিক্রেতা সংকটের সংখ্যা সে হারে বাড়ে না। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আজ যে শতাধিক শেয়ার ক্রেতাশুন্য থেকেছে, এটা অস্বাভাবিক কোন ঘটনা নয়।
শেয়ার দাম নামার সীমা ৩ শতাংশ হওয়ায় বাজার ১০-২০ পয়েন্ট কমলেই ক্রেতাশুন্য শেয়ারের সংখ্যা অধিক সংখ্যায় বেড়ে যায়। এতে আতঙ্ক হওয়ার কিছু নেই।
‘নেত্রকোনায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বসুন্ধরা শুভ সংঘের সবজির বীজ প্রদান’
এ বছর এক একর জমিতে ব্যাংক লোন করে সবজি চাষ......বিস্তারিত