আর কয়েকটি ম্যাচ খেলেই আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানাবেন আনহেল ডি মারিয়া। বাংলাদেশ সময় আগামীকাল সকালে (১৫ জুলাই) কোপা আমেরিকার ফাইনালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা। আর আর্জেন্টিনার জার্সিতে শেষ বারের মতো মাঠে নামবেন এই খেলোয়াড়।
লিওনেল মেসি তার ক্যারিয়ারের শেষের দিকে এসে যে কয়টি আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছে, তার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদানটা ডি মারিয়ার। ২০২১ সালে ডি মারিয়ার একমাত্র গোলেই ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল মেসিরা। এরপর ফিনালিসিমাতেও গোল করেছিলেন মারিয়া।
সবশেষ ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালেও গোল করেন এই তারকা। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১৬ বছরের এই ক্যারিয়ারে কতোই না স্মৃতি জমা হয়েছে। বিদায়বেলায় সেই সব স্মৃতি এসে নিশ্চয় কড়া নাড়বে ডি মারিয়ার মনের দরজায়। আন্তুর্জাতিক ফুটবলে কি পেলেন, আর কি পেলেন না তার হিসেবটাও বোধহয় করবেন নিশ্চয়। হিসেবটা যে তিনি আগেই মেলাতে শুরু করেছেন। ইনস্টাগ্রামে লিওনেল মেসির সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে নিজেই তিনি জানিয়েছেন তার চাওয়া-পাওয়ার হিসাব।
১৬ বছরের ক্যারিয়ারে আর্জেন্টিনার হয়ে এখন পর্যন্ত ১৪৪টি ম্যাচ খেলেছেন ডি মারিয়া। গোল করেছেন ৩১টি। এর মধ্যে হয়তো তার কাছে তিনটি গোল হয়ে থাকবে স্মরণীয়। ২০২১ সালে কোপা আমেরিকার ফাইনালে তার একমাত্র গোলে শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। ২০২২ সালে লা ফিনালিসিমা এবং কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালের গোল।
ডি মারিয়ার গোলেই ২০২১ সালে দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান হয়েছিল। ১৯৯৩ সালে কোপা আমেরিকার শিরোপা জেতার পর আর কোনো বড় শিরোপায় জিততে পারছিল না আর্জেন্টিনা। সবশেষ ২০২১ সালে সেই অপেক্ষার অবসান হয় ডি মারিয়ার গোলে। এরপর ফিনালিসিমা, বিশ্বকাপের ট্রফিও জয় করে আর্জেন্টিনা। কোপা আমেরিকা, ফিনালিসিমা জয় করেও যেন অপূর্ণ ছিল মেসি- ডি মারিয়ার ক্যারিয়ার। সেই পূর্ণতা আসে ২০২২ সালে বিশ্বকাপ জিতে। আর তার জন্যই হয়তো ডি মারিয়া লিখেছেন, ‘আমি যা চাইতে পারতাম, জীবন আমাকে তার চেয়ে অনেক বেশি দিয়েছে।
‘চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে গণমাধ্যম কর্মিকে ইউএনওর হুমকি, স্থানীয় সাংবাদিক মহলে আতঙ্ক’
এইচ এম হাকিমঃ চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাস......বিস্তারিত