নাম তার মাসুদ পারভেজ। সম্প্রতি মোহাম্মাদপুর এলাকায় তার যাতায়েত। এই এলাকায় বিভিন্ন অপকর্মের মিশনে নেমেছেন সে। চলেন বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের সাথে। এই চলাফেরার মধ্যেই নামমাত্র হয়ে যান নেতা। কখনো ছাত্রলীগ আবার কখনো যুবলীগ ছাড়াও তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের বড় নেতা বলে পরিচয় দেন। এ ছাড়াও সম্প্রতি বিভিন্ন স্থানে নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর গোয়েন্দা সংস্থার অফিসার বলেও পরিচয় দিয়ে আসছেন। অভিযোগ উঠেছে, সম্প্রতি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতার কাছে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ও সজিব ওয়াজেদ জয়ের একান্ত ব্যক্তিগত গোয়েন্দা সংস্থা (সিআরআই) এর বড় কর্মকর্তা বলে পরিচয় দিয়ে আসছে।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি তিনি কোন কর্মের সাথে জড়িত নয়। এ ব্যাপারে সাবেক ছাত্রলীগের এক নেতা বলেন, সম্প্রতি এই পারভেজ আমার কাছে প্রধানমন্ত্রীর গোয়েন্দা সংস্থার লোক বলে পরিচয় দিয়েছেন। তিনি এ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন লোকজনকে চাকুরি দিবেন বলেও আশ্বাস দেন এই সাবেক ছাত্রলীগের নেতাকে। এছাড়াও যে কোন প্রয়োজনে তার সহযোগিতা নিতে বলেন পারভেজ। জানা গেছে, মোহাম্মাদপুর এলাকায় তার একটি চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট রয়েছে। ওই এলাকার এমপি সাদেক খানের পরিচয় দিয়ে এলাকায় এই সিন্ডিকেট পরিচালনা করেন পারভেজ। এলাকা সূত্রে জানা গেছে, তিনি এই সিন্ডিকেট কে শক্তিশালী করে মাঠে নামাবেন চাঁদাবাজি করতে। এমনকি ওই এলাকার বিভিন্ন স্পট নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। সম্প্রতি তদন্ত চিত্রের সম্পাদক হুমকি দেন এই ব্যক্তি। তিনি নিজেকে অনেক ক্ষমতাসীন বলেও জাহির করেন। তদন্ত চিত্র পত্রিকাকে হেয় করে বিভিন্ন রকম আজেবাজে কথাও বলেন। (আরো বিস্তারিত পত্রিকায়)
‘ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের......বিস্তারিত