দেশের সব পোশাক কারখানা রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) থেকে খোলা। তবে বিশৃঙ্খলা হলে নিরাপত্তা শঙ্কায় কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন মালিক, এমন হুঁশিয়ারি তৈরি পোশাক শিল্প মালিক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ)।
রাজধানীর বিজিএমইএ কার্যালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সঙ্গে কারখানা মালিক ও সংগঠনের নেতাদের বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। তবে বিশৃঙ্খলা হলে নিরাপত্তা শঙ্কায় কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন মালিক, এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছে তৈরি পোশাক শিল্প মালিক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
তৈরি পোশাক কারখানা চালু ও শ্রমিক অসন্তোষের মুখে আবার তা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন শিল্প মালিকরা। গেল দুই সপ্তাহ ধরে এমনটাই হচ্ছে আশুলিয়াসহ দেশের বিভিন্ন শিল্প এলাকায়। অবস্থার উত্তরণ ও নিরবচ্ছিন্নভাবে কারখানা চালু রাখতে করণীয় ঠিক করতে সরকার ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন শিল্প মালিকরা। সভায় শ্রমিকদের পক্ষে নানা দাবি তুললেও কারও উসকানিতে পা না দিয়ে কারখানার উৎপাদন চালু রাখতে শ্রমিকদের কাজে মনোযোগ দেয়ার আহ্বান জানান শ্রমিক নেতারা। একই সঙ্গে সরকারকে কঠোর হওয়ারও পরামর্শ দেন তারা।
সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে শ্রম অসন্তোষ নিসরণে কাজ করছেন তারা। শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানান, বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ধ্বংসে ষড়যন্ত্র করছে রফতানি খাতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিযোগী প্রতিবেশী দেশ।
‘গাজীপুরে বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ-বিক্ষোভ, যানজট’
গাজীপুরের চান্দন এলাকায় টি এন্ড জেড অ্যাপারেল লিমিটেড পোশাক কারখানার......বিস্তারিত