যে কোনো সংকটের পাশেই থাকে সম্ভাবনা। শেয়ারবাজারও ঠিক এরকম। বর্তমানে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন চলছে। বিপরীতে বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে আর্কষণীয় অবস্থায় রয়েছে বিভিন্ন কোম্পানির মূল্যস্তর। মৌলভিত্তি কোম্পানির শেয়ারের এমন অবস্থায় চলে এসেছে, তাতে বিনিয়োগ করলে ভালো মুনাফা আসবেই।
এরমধ্যে শক্তিশালী মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলো অন্যতম। শেয়ারবাজারে পিই রেশিও যত কম বিনিয়োগ ঝুঁকিও ততো কমে। পাশাপাশি পিই রেশিও বাড়লে বিনিয়োগ ঝুঁকি বাড়ে। তবে বিদায়ী সপ্তাহে পিই রেশিও আরো কমেছে, পিই রেশিও কমায় শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকি মুক্ত অবস্থানে আছে। পিই রেশিও কমার অর্থ হলো, শেয়ারের দাম কমে এসেছে। দামের তুলনায় বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
অর্থাৎ পুঁজিবাজার এখন বেশি বিনিয়োগবান্ধব হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ভবিষ্যতে বাজার ইতিবাচক হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এ মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ডিএসইর তথ্য বলছে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ৯.৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ৯.৮৩ পয়েন্ট। অথ্যাৎ ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে রেশিও ২.০৩ শতাংশ বা ০.২০ পয়েন্ট।
খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত ৩.১৮ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত ৫.২৩ পয়েন্ট, ব্যাংক খাত ৬.৩৪ পয়েন্ট, সেবার ও আবাসন খাত ১০.১৩ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাত ১০.৭ পয়েন্ট, বস্ত্র খাত ১০.৯৯ পয়েন্ট, ওষুধ ও রসায় নখাত ১১.২৫ পয়েন্ট, টেলিযোগাযোগ খাত ১২.৫১ পয়েন্ট, বীমা খাত ১৩.৫৪ পয়েন্ট, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত ১৩.৯১ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাত ১৪.২৮ পয়েন্ট, বিবিধ খাত ১৬.৭৩ পয়েন্ট, তথ্যপ্রযুক্তি খাত ১৮.২৭ পয়েন্ট, পেপার ও প্রিন্টিং খাত ২৪.৮৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাত ২৫.৮২ পয়েন্ট, চামড়া খাত ৩৪.৮২ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাত ৬০.৪৫ পয়েন্ট, পাট খাত ৭৯.০৭ পয়েন্ট এবং সিরামিক খাত ৮১.১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
‘বাবা-মা’র আশকারায় মাদকাসক্ত ছেলে !’
নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোলা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের শাহজাহান এর ছেলে......বিস্তারিত