
রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, চীন চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দিতে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে।আমরা অধিক পণ্য রফতানির মাধ্যমে এ সুযোগকে কাজে লাগাতে চাই।
রোববার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, চীন চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দিতে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে। আমরা অধিক পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে এ সুযোগকে কাজে লাগাতে চাই। তিনি আরও বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। এদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও মানুষের জন্য কাজের সুযোগ তৈরির মাধ্যমে চীনের সঙ্গে এদেশের সম্পর্কে অনন্য মাত্রা যোগ করেছে।মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুদেশের সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে।
চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ব্যবধান কমিয়ে আনতে চীন বাংলাদেশ থেকে আরও পণ্য, বিশেষ করে- আম, পাট ও পাটজাত পণ্য ও চামড়া আমদানি করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে। আগামী বছরের জুলাই মাসে চীন বাংলাদেশে একটি বড় প্রদর্শনী আয়োজন করতে চায় উল্লেখ করে তিনি এ আয়োজনে বাণিজ্য উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করেন।
এছাড়াও রাষ্ট্রদূত চীনের আয়োজনে সে দেশে অনুষ্ঠিত চায়না-ইউরোশিয়া বাণিজ্য প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সহায়তা চান।
