দেলোয়ার হোসেন দেলু ওরফে গরু চোর দেলু। ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমীক লীগের ঢাকা উত্তরের কার্যকরী সদস্য। তার আগে ২০১০ সালে ছিলেন বিমানবন্দর থানা শ্রমিক লীগের দপ্তর সম্পাদক।
আপাদমস্তক স্বৈরাচার আওয়ামী শ্রমীক লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন দেলু ২০২০ সালে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানায় গরু চুরির দায়ে ধরা পড়েন। এরপর থেকে দেলোয়ার হোসেন গরু চোর দেলু হিসেবে পরিচিত। গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচার হাসিনা পালালে গরু চোর দেলু চোখে ধুলা দিয়ে বনে যান বিএনপি নেতা।
শ্রমীকলীগ নেতা দেলোয়ার দেলু খোদ বিএনপি চেয়ারপার্সনের বাসার সামনে রাখা বালুর ট্রাক কান্ড নিয়ে মামলা করে বসেন। সেই মামলা বাদী দেলু নিজের শ্রমিকলীগ নেতার পরিচয় গোপন করে বিমানবন্দর রেন্ট এ কার শ্রমিক নূর ইসলামকে ফাঁসাতে শ্রমিকলীগ বানিয়ে ১ নম্বর আসামী করেন। তবে শ্রমিক লীগ বিমানবন্ধর থানা কমিটিতে গত ১৫ বছরের কমিটিতে তার নামের অস্তিত্ব নেই। ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে বিমানবন্দর থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ এ বি এম ফরমান আলীকে।
বালুর ট্রাক রাখার ঘটনা ২০১৩ সালে হলেও ফরমান আলী বিমানবন্দর থানায় যোগদান করেন ২০১৬ সালে। আসামীদের সাথে কথা বলতে গেলে পাওয়া যায় মামলায় ফাসিয়ে দেলুর মামলা বানিজ্য ও দখল চেষ্টার প্রমান। আসামী থেকে বাদ দিতে কারো কাছে টাকা আবার কারো কাছে বিমান বন্দরের কাউন্টার দাবি করছে সে।
মোবাইল ফোনে একাধিকবার হুমকিসহ মোটা অংকের টাকাও চাইছে দেলু। এবার রাতারাতি বিএনপি নেতা বনে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা দেলুর মুখমুখি হতে চাই আমরা। তার দেয়া ঠিকানার অস্বিত্ব মেলেনি খিলক্ষেতজুড়ে। মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে বিমানবন্দর থানার সামনে দেখা করার কথা বলে দেলোয়ার। তবে বিমান বন্দর থানার সামনে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষার পর দেলু জানায় দেখা করবেনা সে।
‘সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন চুয়াডাঙ্গার সন্তান এইচ এম হাকিম’
স্টাফ রিপোর্টারঃ বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন শির্ষক আলোচনা শেষে সারা বাংলাদেশ......বিস্তারিত