TadantaChitra.Com | logo

২৯শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

চুয়াডাঙ্গার বেগমপুর ইউনিয়নে জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধনে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ

প্রকাশিত : ডিসেম্বর ৩১, ২০২৪, ২৩:৩০

চুয়াডাঙ্গার বেগমপুর ইউনিয়নে জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধনে অতিরিক্ত  অর্থ আদায়ের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টারঃ চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন এবং ওয়ারিশ সনদ নিতে গেলে নিয়ম ছাড়াও বাড়তি অর্থ দাবি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে বেগমপুর ইউনিয়নের প্রশাসক মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন এবং অফিস সহায়ক মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনের বিরুদ্ধে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অনুপস্থিত থাকায় কারনে, বেশ কিছুদিন ধরে বেগমপুর ইউনিয়নে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পান মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, তিনি নিয়োগ হওয়ার পর থেকেই বেগম পুর ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের অফিস সহায়ক ফিরোজ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে বেগম পুর ইউনিয়ন পরিষদে চালু করেছেন ঘুষ বানিজ্য। ভুক্তভোগী দের কাছ থেকে জানা যায় জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং মৃত্যু নিবন্ধন সনদ, ওয়ারিস সনদ থেকে শুরু করে সকল প্রকার সেবায় চালু রেখেছেন বার্তি অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার সিস্টেম। যা থেকে সেবা গৃহীতাদের মাঝে সৃষ্টি হয়েছে এক আলোচনা সমালোচনার ঝড়।

খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায় চুয়াডাঙ্গা বেগমপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা নয়, এমন কয়েকজনকে দেওয়া হয়েছে জন্ম নিবন্ধন সনদ মৃত্যু নিবন্ধন সনদ, যার কয়েকটি প্রমাণ আমাদের পত্রিকা পরিবারের নিকট রয়েছে।ভুয়া নাম পরিচয় ব্যবহার করে কিশোরগঞ্জের সুজন আলীকে যা হয়েছে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে মৃত্যু সনদ, সুজন আলীর ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সুজন আলী বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের স্থায়ী কোনো বাসিন্দা নয়, নুর আয়েশা নামের একজনকে দেওয়া হয়েছে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের মৃত্যু সংবাদ নুর আয়েশার আগে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে দেখা যায় তিনি ঢাকার একটি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্ম নিবন্ধন করেছেন।প্রতিনিয়ত এমন শতশত সনদ অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে বাড়তি অর্থের বিনিময়ে হস্তান্তর করছে বলে অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক বিল্লাল হোসেন অফিস সহায়ক ফিরোজ হোসেনের বিরুদ্ধে।

এ বিষয়ে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের কয়েকজন ভুক্তভোগের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদে সেবা নিতে গেলে আগে গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ, জন্ম নিবন্ধন প্রতি ইউনিয়ন পরিষদের অফিস সহায়ক ফিরোজ হোসেনকে দিতে হচ্ছে ৫ থেকে ৭০০ টাকা,

এ ব্যাপারে বেগমপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক বিল্লাল হোসেনকে মোটা ফোনে ফোন দিলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়,
এবং অফিস সহায়ক ফিরোজ হোসেন সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোনটি কেটে দিন।


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।