TadantaChitra.Com | logo

৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

কেরানীগঞ্জের ওসিসহ উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

প্রকাশিত : জুন ০৪, ২০১৯, ২০:৪১

কেরানীগঞ্জের ওসিসহ উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের নির্যাতিতা নিপিড়িত মানুষের কল্যানে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছেন, এবং নির্যাতনকারী ও ধর্ষকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন, ও অপরাধীরা যে দলের হোকনা কেন তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশ রয়েছেন। কিন্তু স্থানীয় থানা পর্যায়ে কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তা আর্থিক লোভে পরে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার লালসায় আইনের বাচ বিচার না করে টাকা যেদিকে তাহারা আইনি সুবিধা দেয় সেদিকে। সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে সুবিধা দেন অপরাধীদেরকে নির্যাতিতা ও ধর্ষিতারা সঠিক সহায়তা পাচ্ছে কিনা মর্মে পুলিশের উদ্ধর্তন মহলের বাস্তবমুখী কোন মনিটরিং না থাকার ফলে দেশের গরিব অসহায় মানুষগুলো নির্যাতন বা নারিরা ধর্ষিতা হয়ে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, গোপনে ঘুষ গ্রহণকারী অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য আবার সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাকের মোহাম্মদ জোবায়ের বিপি নং ৭৯০৪০৯০৫৭৮ ও ইন্সপেক্টার গোলাম সারোয়ার বিপি নং ৮০০৬১৬১০৪৫ অপারেশন অফিসার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা (এস,আই রেজাউল আমিন বর্ষণ, বিপি নং-৯২১৭১৯৯৪২১ ও অজ্ঞাতনামা আরো দুইজন এসআই যাদেরকে দেখলে চিনিব) দের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, গত ইং ২০-০৪- ২০১৯ তারিখ দুপুর আনুমানিক এক ঘটিকার সময় কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন আরশী নগর এলাকা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি, এমন সময় স্থানীয় বাসিন্দা আমির হোসেন ও তার লোকজনদের এলাকার ফারুক, ইকবাল, হায়দা, হানিফ, সহ তার বাহিনীর অনেক লোক লাঠি সোটা ধারালো অস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আওয়ামীলীগ নেতা আমির মাতবর ও ঢাকা জেলার আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মধু হাজির ছেলে হাবিবের কর্মস্থল এলাকার সোয়ারেজের লাইনের কাজে কর্মরত শ্রমিকদের উপর হামলা চালিয়ে মারধর শুরু করে এই মুহূর্তে, আমির হোসেনের কাছে জানতে পারি স্থানীয় চাঁদাবাজরা আমির হোসেনের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে।
হায়দার ও ইকবাল বাহিনীকে চাঁদা না দেওয়ায় শোয়ারেজের লাইনের কাজবন্ধ করে দেওয়ার জন্য তাদের উপর হামলা চালায়। এমতাবস্থায়া আমি এলাকার শান্তি শৃংখলা রক্ষায় ৯৯৯ ফোন করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাকে বিষয়টি অপগত করি। ওই মুহ‚র্তে চাঁদাবাজদের ওৎপেতে থাকা লোকজন পাশ থেকে শুনে ফেলে ফোন করার বিষয়টি। তখন হামলাকারিরা আমাকেও মারধর করে গলায় পরিহিত একটি স্বর্নের চেইন নিয়ে যায় এবং আমাকে শ্লীলতাহানি করে। এক পর্যায়ে আমার ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি শান্ত করে। আমাকে হাসপাতালে চিকিৎসা করার জন্য পাঠায় আমি মিটফোর্ট হাসপাতালে লোকজনের সহায়তায় গিয়ে চিকিৎসা শেষে পরদিন একটি লিখিত অভিযোগ নিয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাকের মোহাম্মদ জোবায়ের এর কাছে যাই, আমার ঘটনা খুলে বলি, তখন তিনি আমার অভিযোগ থানায় জমা রেখে দিয়ে বলে। এলাকায় গিয়ে শালিষের মাধ্যমে আপোষ মিমাংসা করে নেওয়ার জন্য। এলাকায় মিমাংসা না হলে, অভিযুক্ত হায়দার গং ওসিদের ঘনিষ্ঠলোক তাদেরকে থানায় ডেকে এনে সময়মতো আমাকেও থানায় ডেকে তিনি শালিশ করে দিবেন এবং ওসি জোবায়ের আরো বলে সন্ত্রাসীরা ঢাকা কেরানীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান,পুরনো সন্ত্রাসী শাহিনের লোক তখন আমি অসহায় হয়ে এলাকায় চলে যাই। আর বিচারের জন্য এলাকার মুরুব্বিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে থাকি।
এমতাবস্থায় গত ইং ২৪ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে বাসায় ফেরার পথে রাতে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন ঘাটারচর নামক এলাকার রাস্তা থেকে আমাকে হায়দার রফিক, শফিকসহ কয়েকজন ধারালো ছোরা ও আগ্নেয়াস্ত্র মুখে তুলে উক্ত এলাকার এক স্কুল মাঠের গলিতে নিয়ে হায়দার অন্যদের সহযোগিতায় আমাকে ধর্ষণ করে। বিষয়টি আটি বাজার ফাড়ির এস আই বর্ষণ ও এসআই সাদেককে জানাই, পরে মডেল থানার ওসি সাহেবকেও অবগত করি। কিন্তু ধর্ষক ও সহায়তাকারী সন্ত্রাসী হায়দার গং ওসি জোবায়ের সহ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের বন্ধু হওয়ায়, ধর্ষনের মামলা নিতেও গড়িমসি করে। পরদিন বিভিন্ন মিডিয়া থেকে ফোনের কারণে মিডিয়ার সহায়তা নিয়ে পুনরায় মডেল থানায় গেলে পুলিশের মনগড়া একটি এজাহার লিখে তাহা গ্রহণ করে। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার মামলা নং ৪৫/২৫-০৪-২০১৯ , ধারা ৩২৩/৩৫৪/৩৭৯/৫০৬, পেনাল কোড ১৮৬০ তৎসহ ৯(১)/৩০-২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধনী-২০০৩) এর। মামলাটি রুজু করার পর ওসি জোবায়ের ও ওসি (অপারেশন) আমাকে নানা ধরনের হুমকি ধমকী দিয়ে বলে যে, মামলার আসামীরা হচ্ছে কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিন ভাইরের লোক, মামলা করেছে ভালো কথা এখন পালানোর জায়গা খোজ। এ ধরনের হুমকির পর আমাকে ঢাকা মেডিকেল পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য পাঠায়। ঢাকা মেডিকেলের ওসিসিতে দুইদিন থাকার পর পুলিশের মাধ্যমে মামলার উল্লেখিত আসামিরা আমার চিকিৎসা অসম্পূর্ণ করার জন্য ধর্ষণের আলামত নষ্ট করার জন্য ওসিসিতে থাকা কর্তব্যরত নার্স ও কর্মকর্তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তদবির চালানো হয়। যাহা আমি ওসিসি থাকা অজ্ঞাতনামা নার্সের মাধ্যমে জানতে পারি। হাসপাতালে দুইদিন আমাকে রাখার পর আমার চিকিৎসা অসম্পূর্ণ রেখে, আমাকে ছাড়পত্র দিয়ে দেয়। আমি এলাকায় আসলে আসামিরা প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করে আমাকে প্রাণনাশের হুমকী দিতে থাকে। বিভিন্ন সময় আমি আসামী গ্রেফতার করার জন্য ওসি সাহেব ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে অবগত করলেও পুলিশ আসামী গ্রেফতার করতে সময় মতো এলাকায় আসতো না যাহার কারণ হচ্ছে, আমার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বর্ষণ আসামী হানিফের বাড়ীর ভাড়াটিয়া। এমতাবস্থায় আমি গত ৫/০৫/২০১৯ইং তারিখ গোপন সংবাদে জানতে পারি ধর্ষণ মামলার আসামী হায়দার ফারুক, ইকবাল গং ও অজ্ঞাতনামা দুইজন আসামীসহ ওসি ও ওসি (অপারেশন) বেলা ১১.০০ ঘটিকার দিকে গোপন মিটিং করিতেছে।
আমি তাৎক্ষণিক এলাকায় হতে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার সম্মুখে আনুমানিক বেলা ১২.০০ ঘটিকার সময় পৌছাই। এমতাবস্থায় দেখতে পাই মামলার আসামীরা পুলিশের সাথে মিটিং শেষে এক এক করে থানার সম্মুখ দিয়ে মেইন রাস্তার দিকে যাচ্ছে। তখন আসামীরা আমাকে দেখে হত্যার হুমকি দিয়ে বলে, আমার মামলার ঘটনা ষড়যন্ত্র মুলক মিথ্যা বানানো জন্য ওসি জোবায়ের ও ওসি অপারেশনকে পাঁচলক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে আসছে। আমাকে ও আমার স্বাক্ষীদের এলাকা ছাড়া করবে বলে হুমকী দিয়ে আরও বলে তাহারা কেরানীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান শাহিন ও প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু খানের লোক। তখন আমি প্রাণের ভয়ে এলাকায় চলে আসি। এমতাবস্থায় আমার মামলার আসামী ও থানার ওসি জোবায়ের এবং ওসি (অপারেশন) সারোয়ারের গোপন পরামর্শে নাটক সাজিয়ে নিজেদের শরীরে নিজেরা আঘাত করে আমার স্বাক্ষীদের ভয় দেখিয়ে এবং মামলার ঘটনা ভিন্ন দিকে নেওয়ার জন্য আসামী হায়দার ও ফারুক নিজেদের ঘরে ভাংচুর করে পরিবারের শরীরে আঘাত করে আমার মামলার ১, ২ ও ৩নং স্বাক্ষী আমীর গংদের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় ষয়যন্ত্রমূলক সাজানো। পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে যাহার মামলা নং (৭) ০৬/০৬/২০১৯ ইং বাদী ফারুক আরেকটি (১১) ৭-০৫-২০১৯ইং বাদী হায়দার তাহাদের দায়েরকৃত সাজানো মিথ্যা মামলা দুটি হওয়ার পর এলাকায় এসে আমার ধর্ষণ মামলার ৬ ও ৭ নং সহ আসামী রফিক ও শফিকসহ হায়দার গংরা প্রকাশ্যে ঘুরে আমাকে বিভিন্নভাবে প্রাণনাশসহ মিথ্যা মামলার ফাসানোর হুমকী ধমকি দিয়ে আসছে। আমি বহুবার থানার ওসি সহ পুলিশকে হুমকীর বিষয়ে বলি ও মামলার ৬ ও ৭ নং অজ্ঞাতনামা আসামীদের আমার শনাক্তমতে গ্রেফতার করার জন্য বলি তাতে পুলিশ উল্টে আসামীদের পক্ষ অবলম্বন করে নানা তালবাহানার পর আসামীদের গ্রেফতার এড়িয়ে যান এবং আমার মামলার স্বাক্ষী আমির হোসেনকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার একদল পুলিশ সিভিল পোশাকে এসে গ্রেফতার করে মডেল থানায় নিয়ে যায় এবং আমার চলার পথে বিভিন্ন সময় আসামীরা হুমকী দিচ্ছে যে, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ওসি জোবায়ের ও ওসি (অপারেশন) সারোয়ার আসামীদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও হায়দার, ফারুকদের দ্বারা পুলিশের মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা অবৈধ ইনকাম এবং ধর্ষণ মামলা নষ্ট করে আদালতে ফাইনাল। রিপোর্ট বা টু এলেভেন করার জন্য দুই ওসিকে প্রায় সাতলক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েছে। আর আমার স্বাক্ষীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা দুটির চার্জশীট করানো হবে বলে তাহারা জানায় অন্যদিকে আসামীরা আমাকে মারধরের কারনে ও আমার পেটে আঘাতের ফলে, আমার পেটের বাচ্চাটি নষ্ট হয়ে যায়, প্রচুর রক্তখরনের কারণে (গত ০৩/০৫/২০১৯ ইং মিটফোড হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নেই।
আমার বাচ্চা নষ্ট হওয়ার বিষয়টি থানাকে অবগত করি থানা পুলিশ আসামী কর্তৃক বর্শীভূত হওয়ায় আমার মামলার কোনরকম আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না। উল্টো আসামীদের সাথে তাল মিলিয়ে পুলিশ আমাকে মামলাটি প্রত্যাহার করে নিতে বলে। আমি অনিহা প্রকাশ করলে, আমার চলার পথে মাঝে মধ্যে সিভিল পোশাকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ অফিসার পরিচয় আমাকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা সহ নানা ধরনের হুমকী দিয়ে আসছে। প্রকাশ থাকে যে, ব্যক্তিগত ভাবে আমার কোন শত্রæ নেই এবং আমি ধর্ষিতার হওয়ার পর মামলাকে কেন্দ্র করে মামলার আসামীগণ ও কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ওসি ও ওসি (অপারেশন) পরস্পর যোগসাজশে মামলার প্রত্যাহার করা বা মামলাটির ঘটনা ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে তাহারা নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে এ জন্য আমি যদি কোনরকম হত্যার স্বীকার হই বা আমার পরিবারের কেহ যদি হত্যা বা মিথ্যা মামলার ষড়যন্ত্রের স্বীকার হয় বা আমি সহ কেহ গুম হয় তাহলে এর জন্য দায়ী থাকিবেন কেরানীগঞ্জ মডেলের থানার ওসি জোবায়ের ও ওসি (অপারেশন) সারোয়ার ও ধর্ষণ মামলার আসামী হায়দার, ফারুক, ইকবাল দুই হানিফ, রফিক শফিক ও অজ্ঞাতনামা আসামী এবং কেরানীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান শাহিন। অভিযোগকারী বলেন তদন্ত পূর্বক তাহার পরিবারের এবং মামলার সাক্ষীদের পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া সহ ন্যায় বিচার পাইয়ে দেওয়ার স্বার্থে আসামীদের গ্রেফতার ও অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাহাদের ডিমোশন করা সহ জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ দলের সুনাম ক্ষুণকারী অসাধু সুবিধা বাদী সন্ত্রাসীদের মদদদাতা শাহিন চেয়ারম্যানকে দল থেকে বহিস্কার করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মা স্নেহময়ী জননী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।