সাইদুর রহমান রিমনঃ নানা কারণেই আলোচিত হয়ে উঠেছে রাজধানীর পল্লবী থানা। তারচেয়েও বেশি বিতর্কিত হয়েছেন ওই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম। তিনি ফেনীর সোনাগাজী থানার ওসির চেয়েও ভয়ঙ্কর বর্বরতা কান্ডের জন্ম দিয়েছেন। আগুনে পুড়িয়ে হত্যার আগে নুসরাতের ধর্ষণ বর্ণনার ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করার বিকৃত রুচির পরিচয় দিয়েছিলেন সোনাগাজীর ওসি। আর তারই গুরু ওসি নজরুল ইসলাম ঘটিয়েছেন আরো বেশি জঘণ্যতা।
ওসি সিন্ডিকেটভুক্ত এক সাব ইন্সপেক্টর মাসের পর মাস ধরে এসএসসি উত্তীর্ণ এক তরুণিকে জিম্মি রেখেছেন। তাকে প্রতিদিন ৮/১০টি করে ইয়াবা ও উচ্চ ক্ষমতার একাধিক যৌণ উত্তেজক ওষুধ সেবন করিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চলছেন। হতভাগী তরুণী বন্দীদশা থেকে এক মুহূর্তের জন্য ছাড়া পেয়েই ছুটে আসেন ওসি নজরুলের কক্ষে। তাকে ধর্মের বাপ ডেকে বন্দীদশায় ধারাবাহিক ধর্ষনযজ্ঞের কবল থেকে রেহাই পাওয়ার আকুতি জানিয়েছিলেন। নিজে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার আবেদনও করেছিলেন। কিন্তু বর্বর ওসি’র মন গলেনি, বরং উল্টো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন তিনি। চুলের মুঠি ধরে টেনে হেচড়ে তরুণিকে নিজের রুম থেকে বাইরে বের করে এনে তার পাছা বরাবর তিন চারটি লাথি কষে মারেন ওসি। তারপর অশ্রাব্য গালাগাল ও ঘাড়ে ধাক্কা মেরে থানা সীমানার বাইরে বের করে দেওয়া হয় তরুণিকে।
এরপর থেকে জীবন মৃত্যুর মুখোমুখি অবস্থায় আরো বেশি বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন ওই তরুণি।
তার ভিডিও সাক্ষাৎকার শুনলে যে কারো চোখের পানি ধরে রাখা কষ্টকর হবে, ভীষণ কষ্টকর..একটু ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন, ভিডিও সহ বিস্তারিত আসছে ২ য় পর্বে…….
‘দেশের ৮ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস’
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি......বিস্তারিত