ভোলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক, বিএনপির সিরাজ চেয়ারম্যান ভাড়া ও এএসপি আব্দুর রবের ভাই নুরে আলম পূর্ব ইলিশায় প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় কিছু লোভী আঃলীগ শালিশদার ও প্রশাষনকে ম্যানেজ করে একলায় আদিপত্তবিস্তার করে নিরীহ গরিব মানুষের কাছ থেকে বিনা কাগজ পত্রের মাধ্যমে জমি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুমি দস্যু নুরে আলমের অত্যাচারে অতিষ্ট ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের জনগন।
জানা গেছে, এএসপির আব্দুর রবের প্রভাব খাটিয়ে প্রশাষনকে ম্যানেজ করে মানুষকে ভয় ভিতি দেখিয়ে নিরীহ মানুষগুলোর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের কাছ থেকে জায়গা জমি প্রতিনিয়ত কেড়ে নিয়ে তাদেরকে এলাকা ছাড়া করছে এই ভুমি দস্যু নুরে আলম গংরা। ভূমিদস্যুদের মিথ্যা মামলা ও লুটপাট, হামলা, নির্যাতনে শিকার হয়ে উঠেছে নিরীহ রিক্সাচলক, আলফার ড্রাইভার, ব্যবসায়ী সমাজ।
একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী, বাগানের সুপারী, পুকুরের মাছ লুট, বসতবাড়ি থেকে উৎখাত করার জন্য বিভিন্নভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ভূমিদস্যু মামলাবাজ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক নুরে আলম গংদের বিরুদ্ধে। একাধিকবার শালিশ, মিমাংসা হলেও নুরে আলম গংদের নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন না স্থানীয় ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন। বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ভুক্তভোগী আলমগীর সহ স্থানীয়রা। ভুমিদস্যু নুরে আলম গংদের এহেন কর্মকান্ডে স্থানীয় জনমনে আতংক বিরাজ করছে।
সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সোনাডুগি গ্রামের বাসিন্দা আলমগীর হোসেন এর ৫০ শতাংশ জমি নুরে আলমগীরগংরা জোর করে নিয়ে যায়। পরে বাদা দিতে গেলে এক পর্যায় স্থানীয় সাবেক বিএনপির চেয়ারম্যান ভুমি দস্যু নুরে আলমের ভাড়া সিরাজের সামনে হাতা হাতির ঘটনা ঘটলে চেয়ারম্যান মিমাংশার আস্বাস দেন।
জানা যায়, নুরে আলম তার ভাই এএসপি আব্দুর রবের প্রভাবে এবং স্থানীয় একটি কু চক্রের ইন্ধনে জমির মালিক আমলগীর হোসেনকে মামলা ও জানে মেরে ফেলার হুমকি ও চাঁদাবাজী মামলাসহ একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করবে বলে লোক সমাজে বলে বেড়ায় নুরে আলম। নুরে আলম গংদেরকে জমি থেকে চলে যেতে বললে আমলগীর হোসেনদেরকে বিভিন্ন সময় মারধর সহ বাড়ি ঘরে হামলা চালায় ভুমি দস্যু নুরে আলম গংরা। স্থানীয়রা জানান নুরে আলমের নামে কিছু দিন আগে এক অটো ড্রাইভারকে মার ধরে অটো ড্রাইভার নুরে আলম এর মামলা দিছে।
আলমগীর হোসেন এর জমি দখল করায় ভোলা ইলিশা ফাড়িতে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। উক্ত অভিযোগে বৃহস্পতিবার বিকালে ফাড়িতে আশার কথা থাকলে ও নুরে আলম গংরা কাগজপত্র যোগার করতে না পাড়ায় তারা ফাড়িতে আসতে ব্যার্থ হয়।
ঘটনা স্থলে জানাযায় ভুমি দস্যু নুরে গংরা বিভিন্ন নিরীহ মানুষের নামে শতাধিক মামলা দেওয়ার অভিয়োগ উঠেছে। এ ব্যাপারে নুরে আলম এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগা করলে তিনি বলেন, আমি কারো জমি দখল করি নাই আর আমি একজন সাংবাদিক তবে মুকবুলের ছেলে আলম আমার নামে ইলিশা ফাড়িতে অভিযোগ দিছে আমরা একটু ব্যাস্ত থাকায় ফাড়িতে যথা সময় যেতে পাড়ি নাই। ভুমিদস্যু নুরে আলম ও ভুক্তভোগী আলমগীর পূর্ব ইলিশার ৪ নং ওয়াডের সোনাডুগি গ্রামের বাসিন্দা।
‘ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের......বিস্তারিত