নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঝালকাঠী সরকারী হরচন্দ্র বালিকা বিদ্যালয় ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে পোস্টার না লাগানোর ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর এ তদন্ত শুরু করেন তদন্ত টিম প্রধান ঝালকাঠী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) মোঃ আরিফুল ইসলাম। তবে তদন্তে গাফলতির ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন ঐ বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষার্থীর অভিবাবকরা।
তারা জানান, চলতি বছরের ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে। সারাদেশের সকল প্রতিষ্ঠান এই মাসটিকে শোকের মাস হিসাবে ধরে নেয় । এতে ১৫ আগস্ট এই দিনে সকল প্রতিষ্ঠান যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে। সারাদেশে যখন এই দিবসটি পালন করছিল। ঠিক সেই সময় ঝালকাঠী সরকারী হরচন্দ্র বালিকা বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবু সাইদ মোঃ ফরিদ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের পোস্টার না লাগিযে বিতর্কের জম্ম দেয়। এই ঘটনায় বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া সংবাদ প্রকাশ হলে জেলা প্রশাসনের নজরে আসলে ঘটনার একটি তদন্ত টিম গঠিত হয়। আর তদন্ত টিমের প্রধান করা হয় ঝালকাঠী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ) মোঃ আরিফুল ইসলামকে।
এতে তদন্ত টিম প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আরিফুল ইসলাম গত ৪ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয় আসেন। আর ঐ সময় অভিযুক্ত বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদকে নিয়ে ঘটনার তদন্ত কাজ করেন। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের সামনেই পোস্টার না লাগনোর বিষয় অন্যন্ন শিক্ষকের কাছে জানতে চান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঐ বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক কর্মচারী জানান, তদন্ত হল গোপন বিষয়। কিন্তু অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের সামনেই পোস্টার না লাগনোর বিষয় অন্য শিক্ষকের কাছে জানতে চান তদন্ত কমিটির প্রধান। যাহা তদন্তে পক্ষপাতিত্ব করা হয়েছে বলে মনে সাধারন শিক্ষক কর্মচারীরা।
এ ব্যাপারে ঝালকাঠী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) আরিফুল ইসলাম জানান, তদন্ত চলমান। তবে তার কাছে (অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক) অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের যে কেউ লিখিত বা গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে জানাতে পারবেন বলেও জানান তিনি।
‘টিউবওয়েলের পানি পান করে ফরিদপুরে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসুস্থ’
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিউবওয়েলের পানি পান......বিস্তারিত