ঢাকা: বছরের শুরুতে হারিয়েছেন ছন্দ, উইকেট পেলেও খরুচে বোলার হয়ে গিয়েছিলেন বাঁ হাতি পেস বোলার মোস্তাফিজ। বিশ্বকাপে ২০ উইকেটেও পাননি প্রশংসা। বিপিএলের শুরুতেও কাটার অস্ত্রটা দেখিয়েছে ভোতা।
দাসুন সানাকার হাতে এক ওভারে চার ছক্কা খেয়ে হারিয়েছেন আত্মবিশ্বাস।খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে ২ ওভারের বেশি বল করতে দেননি রংপুর রেঞ্জার্স অধিনায়ক মোহাম্মদ নবী। ২০১৬ সালে আইপিএল সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার ৩ বছর পর আইপিএলের নিলামে হয়েছেন ব্রাত্য।
২০১৬ সালে আইসিসি বর্ষসেরা উদীয়মানকে আইপিএল নিলামে কেনেনি কেউ। ছন্দে ফিরবেন মোস্তাফিজ, এমনটা প্রত্যাশা ছিল রংপুর ওরিয়র্স কোচের। চেনা ছন্দ ফিরে পেয়েছেন অবশেষে মোস্তাফিজুর।
শনিবার টোয়েন্টি-২০ ক্রিকেটে শততম ম্যাচটি অন্যভাবে উদযাপনে ভক্তদের দিয়েছেন সুখবর। প্রথম ডেলিভারি থেকেই চেনা মোস্তাফিজুর হাজির। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জাের্সের ক্যারিবিয় ওপেনার লেন্ডন সিমন্স প্রথম ৩ বল ডট করেও মোস্তাফিজুরের হাত থেকে বাঁচতে পারেননি। ৪র্থ বলে বোল্ড আউটে ফিরেছেন ড্রেসিং রুমে। প্রথম ওভারটিই মেডেন। ২ ওভারের প্রথম স্পেলটি (২-১-৬-১)। ১ ওভারের দ্বিতীয় স্পেলে ( ১-০-৩-১) ফিরিয়ে দিয়েছেন মোক্তার আলীকে।
শেষ ওভারের শেষ ২ ডেলিভারিতে বিশ্বকাপ জয়ী ইংল্যান্ড টেল এন্ডার প্লাঙ্কেটের হাতে খেয়েছেন চার,ছক্কা ! খরচা ওই ওভারে ১৪ রান। তারপরও ৪-১-২৩-২, ওভারপ্রতি ৫.৭৫ রান খরচার বোলিং হয়েছে প্রশংসিত।
২৪ ডেলিভারীর মধ্যে ১৪টিই করেছেন ডট।২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টোয়েন্টি-২০ অভিষেক ম্যাচে তার বোলিংটা ছিল ৪-০-২০-২। শততম ম্যাচে সেই মোস্তাফিজইকে (৪-১-২৩-২) দেখেছে সবাই।চট্টগ্রামে ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি উইকেটে এমন মিতব্যয়ী বোলিং, ২৪ ডেলিভারিতে মাত্র ২ চার,১ ছক্কা।
আইপিএলে ২৪ উইকেট শিকারী মোস্তাফিজুরের এমন ফর্মটাই সবার কাম্য। ২০২০ সালে বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে ২টি মেগা আসর- এশিয়া কাপ টি-২০ এবং টি-২০ বিশ্বকাপ। এর বাইরে আরো ১৪টি টি-২০ তো আছেই। প্রধান বোলিং অস্ত্র মোস্তাফিজুরের কাটার অস্ত্রটা ধারালো থাকলে বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল।
‘হরিরামপুরে বেইলি সেতুর ওপর ট্রাক বিকল, যান চলাচল বন্ধ’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের কলেজ গেট সংলগ্ন ঝুঁকিপূর্ণ বলি সেতুর ওপর ট্রাক......বিস্তারিত