
মাদকের বিরুদ্ধে সরকার ও প্রশাসনের জিহাদ ঘোষণা এবং সারাদেশব্যপী অভিযানের অংশ হিসেবে বরিশালের সর্বত্রমাদক ব্যবসায়ীরা আটক হলেও বাকেরগঞ্জের দাঁড়িয়ালের মাদকের ভয়বহতা ছড়িয়ে দেওয়ার কুখ্যত মাদক ব্যবসায়ীরা এখনো প্রশাসনের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছে ইয়াবার বেপরোয়া বানিজ্য। এই ইউনিয়নের চিহ্নিত যেসব মাদক ব্যবসায়ীরা আছেন তার রয়েছেন একেবারে নিশ্চিন্ত মনে। সারাদেশব্যপী কঠোর অভিযান চলমান থাকলেও গত প্রায় একমাসে ওই ইউনিয়নের মাদক ব্যবসায়ীরা কেউ আটক তো দূরের গাঢাকা দিতেও হয়নি তাদের। এখনও সেখানে হাত বাড়ালেই মিলছে মরন নেশা ইয়াবা, গাজা। বাকেরগঞ্জ থানার আওতাধীন হলেও পার্শ্ববর্তী শরশী ফাড়ির পুলিশবাহিনী রয়েছেন দাঁড়িয়ালের নিরাপত্তার দায়িত্বে, অথচ ফারির ইনচার্চ ও প্রশাসন এলাকাজুড়ে মাদক ব্যবসায় সহায়তা করে এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। এলাকাবাসী সূত্রে অনুসন্ধান চালিয়ে জানা গেছে জামাল পালোয়ান, তোতা সিন্ডিকেট সহ স্থানীয় কয়েকজন জনপ্রতিনিধি ইউ পি মেম্বার এই ব্যবসায় প্রতক্ষ ভাবে জড়িত বলে বিশ্বত সূত্রে যানা গেছে। আর তাদের সাথে পুলিশ ফারির ইনচার্জ আনোয়ারের আতাত ওপেন সিক্রেট বলে জনমুখে প্রচলিত আছে। অথচ মাদকের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কঠোর অভিযানের সময়ও মাদকবিক্রেতাদের দেখেও দেখছেন না শরশী ফাড়ির পুলিশ। যেকারণে দাঁড়িয়ালের মাদক বিক্রেতারা দেদারছে চালিয়ে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসা। ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীরা হচ্ছে- বালিয়ার বাজারের জামাল পালয়ান তিনি দিছে হোম ডেলি ভারি, আলুগীর মেম্বরএর ছেলে তোতা নিজ দোকানে বসেই চালাছেন সিন্ডিকেট , কাটাদিয়ার কাওসার খান, মধুকাঠির সুকুমার, কালেংগার আলি হাওলাদারের ছেলে মিরাজ, মন্নান ঢালির ছেলে রিয়াজ ঢালি।এরা সকলেই এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে কুখ্যাত। এরা কেউই দেশের মাদক বিরোধী বর্তমান কঠোর অবস্থানের ছিটেফোটাও টের পায়নি। সংশ্লিষ্ট জানায় এলাকায় মাদক বিক্রি নিয়ন্ত্রণহচ্ছে না। অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে সরশি ফাঁড়ির ইনচার্জ আনোয়ার হোসেনের মোবাইলে (০১৭১৮***১০৭) একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
