স্টাফ রিপোর্টারঃ মনপুরা উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শামসুদ্দীন সাগরের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে মনপুরা থানায় সাধারণ ডায়রি হয়েছে। শামসুদ্দীন সাগর মনপুরা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে যেই শিক্ষকের ভেতরে নীতিনৈতিকতা নাই সেই শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদের কি শিক্ষা দিবে।
ছাত্রীদের জন্য শিক্ষক হয়ে উঠবে একজন নীরব ধর্ষক। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের অভিভাকদের ভেতরে দেখা দিয়েছে ভয়। শামসুদ্দীন ইতিপূর্বে মনপুরা বিভিন্ন যায়গায় বিভিন্ন নারীদের দলীয় ভয় এবং লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে। ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার আগে নিজ এলাকায় ধর্ষণ করতে গিয়ে বটির কোপ এবং মার খেয়ে কচুরিপানায় ঝাপ দিয়ে পালিয়ে গেছে। শামসুদ্দীন যে একজন নীরব ধর্ষক তা তার দলের অনেক নেতাকর্মী জানে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক নেতাকর্মী বলেন, শামসুদ্দীন দলীয় শক্তি দিয়ে এলাকায় ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। হাজিরহাট বাজারে যায়গা দখল করে দোকান করার চেষ্টা করেছে। দুই বছর আগে জেলেদের গলদা এবং বাগদা চিংড়ির রেণু পোনা জোর করে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে।
মনপুরার পাশে অবস্থিত বিভিন্ন চরে গিয়ে নামে বেনামে জমি দখল করে বিক্রি করে। দলের হাইকমান্ডেও তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। ত্রাণের মালামাল আত্মসাতেরও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। মনপুরা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পদ ভাগিয়ে নিয়ে নানা অপকর্মে জড়িত হয়ে পরে। ভয়ে কেউ কিছু বলার সাহস করেনা।
বাংলাদেশ সহ বিশ্বব্যাপী চলছে করোনা ভাইরাস মহামারি। এর মধ্যে শামসুদ্দীন নারী নির্যাতনের মতো জঘন্যতম কাজ করেছে। মনপুরার সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে পুষে উঠতেছে।
‘ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের......বিস্তারিত