স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজধানী ঢাকায় মিউজিক ভিডিও মডেলিংয়ে সুযোগ দেওয়ার নামে চলছে কথিত পরিচালক সারোয়ার হুসাইন ওরফে সামাদের রমমরা দেহ ব্যবসা। উঠতি মডেলরাও তার সহায়তায় সুযোগ লুফে নিচ্ছেন। কারন একবার পর্দায় চেহারাটা দেখাতে পারলেই উঠতি বয়সের মডেলরা বাড়তি রোজগারের আশায় ধনীর দুলালদের শয্যা সঙ্গী হওয়ার সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন। আর এমন সুযোগ দেওয়ার নামে একটা দেহ ব্যাবসার দোকান খুলে বসেছে সামাদ।আর এসব দালালী করে রাতারাতি অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন এই অখ্যাত কথিত মিউজিক ভিডিওর নির্মাতা।
জানা গেছে, মিউজিক ভিডিও তৈরির কথা বলে উঠতি মডেল কন্যাদের ধনীদের কাছে যাওয়া হয় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার ও পর্যটন এলাকা সেন্টমার্টিনসহ বিভিন্নস্থানে সময় কাটানোর জন্য ভাড়ায় দেওয়ার রমরমা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন এই সামাদ। সেখানে আগে থেকে ঠিক করে রাখা হোটেল মোটেলে যায় দালাল নির্মাতাদের ঠিক করে রাখা ব্যবসায়ী ও বড়লোকদের ছেলেরা। যারা টাকার বিনিময়ে মডেলদের সঙ্গে সময় কাটান।
রাজধানীতে এসব কাজের মূল হোতা নামা কাজলা এলাকার সামাদ, সে নাকি তার প্রতিষ্টানের মেয়েদের মডেল বানানো ও চাকুরি দেয়ার নাম করে সে সকল মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করেন তিনি। এছাড়াও অভিযোগ রয়েছে তার প্রস্তাবে কোনো মডেল রাজি না হলে সে মেয়েদের ব্ল্যাক মেইল করে অনৈতিক কাজে বাধ্য করেন সামাদ।
এ ধরনের অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে, বিবাড়ীয়া জেলার এই সামাদ মাত্র ৮ পাশ করেই ঢাকা আসে বিভন্ন অফিসে পিয়নের কাজ করলেও সে নাকি এখন একটি কথিত অনলাইন টিভি দেশ ওয়ান চ্যানেলের ও নাকি মালিক আর তা দিয়ে সে নিজেকে অনেক বড় সাংবাদিকও দাবী কওে হাইস্কুলের গন্ডিপার করেনী সে আবার সাংবাদিক হায়রে দেশ এদিকে তার এফবি গেটে দেখা গেছে সেখানে অনেক নেতা ও কতিপয় পুলিশ সদস্যদের সাথে সেলফিতুলে তা আবার এফবিতে ছেরে নিজেকে ক্ষমতাবান দেখানোর চেষ্টা করছে।
এবিষয়ে মুটোফোনে তার কাছে জানতে চাইলে সে এই প্রতিবেদককে অকথ্য ভাষায় গালাগাল সহ দেখে নেয়ার হুমকি প্রধান করেন। সেই চ্যানেলের পোষ্টার ব্যনার দিয়ে মগবাজার এলাকা ছড়িয়েছেন আর দেশটিভির সুনামকে কাজে লাগিয়ে দেশ টেলিভিশনের পাশেই নিয়েছেন একটি ফিটফাট অফিস। ব্যাক্তি জীবনে ৩ টি বিয়ে সহ রয়েছে অসংখ্য কথিত বউ কাজলাএলাকার সাধারন মানুষের কাছ থেকে জানাযায় তার বড় বউ ময়না ৩ সন্তানের জননী একদিন তাকে রাস্তায় ফেলে গণধোলাই দেয় তারপরেও তার শিক্ষা হয়নী জনশ্রুতি রয়েছে ৬৩ নং আওয়ামী সেচ্চাসেবকলীগের কতিপয় কিছু নেতার সহযোগিতায় সে এসব অপর্কম করে বেড়াচ্ছে এতে করে এলাকায় ক্ষমতাশীন দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বলে মনে করেন সাধারন নেতা কর্মিরা।
এসব ভিডিও বাজারে ছেড়ে ব্যবসার উদ্যেশ্যে তৈরি হয়না তাদের আসল উদ্যেশ্য থাকে উঠতি বয়সের সুন্দরী মেয়েদের মডেল বানিয়ে তাদের টাকা পয়সার প্রলোভন দেখিয়ে দেহ ব্যবসায় নামানো এবং এসব থেকে মোটা অংকের টাকা কামানো। আর এতে করে বাজার হারাচ্ছে আসল ও মান সম্পন্ন মিউজিক ভিডিও। আর দুর্নাম কুড়াচ্ছে মিডিয়া পাড়া। অপরদিকে নোংড়া মডেলদের এসব কর্মকান্ডে কাজে আগ্রহ হারাচ্ছে স্বনামধন্য মডেলরা।
তাদের দাবি, এসব কেলেংকারীর খবর বিভিন্ন মিডিয়ায় আসার পর থেকে পারিবারিকভাবে এই পথ ছেড়ে দেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। দুর্নামের ভয়ে অনেক ভাল মডেল চলে যাচ্ছেন অন্তরালে। মডেলিংয়ের আড়ালে সামাদের পতিতা ব্যবসার বিস্তারিত আসছে পরের পর্বে।
‘পদ্মায় গোসলে নেমে ৩ কিশোরের মৃত্যু’
রাজশাহীর পবা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ডুবে তিন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।......বিস্তারিত