ড. মো. কুতুব উদ্দীন চৌধুরী: আমরা আমাদের নিয়ে ভাবলে চলবে না। ভাবতে হবে দেশের হাজার হাজার আইনজীবির দূরাবস্থার কথা। বিজ্ঞ জুনিয়র আইনজীবিরা অনেকেই অসহায়। না পারে বলতে! না পারে সইতে! তাদের দেখভাল করারও কেউ নেই! বিচারপ্রার্থীরা বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। সবার স্বার্থ বিবেচনায় সারাদেশের সকল আদালত খুলে দেওয়া উচিত।
সরকারী আইনজীবিরা সরকারী ভাতা পান। কিন্তু সাধারণ আইনজীবিদের দূর্ভোগ চরমে।সার্বিক বিবেচনায় এই মুহুর্তে নিয়মিত আদালত খুলে দেওয়ার বিকল্প নেই। দেশের সব সেক্টর খোলা। তবে আদালত বন্ধ থাকবে কেন? এ কেমন পেশাগত বৈষম্য?
আমাদের যদি আমাদের আল্লাহ রক্ষা করেন, তবে কিছুতেই কিছু হবে না, ইনশাআল্লাহ। সচেতনতা বজায় রাখা অতীব জরুরী।সবাইকে অবশ্যই নির্ধারিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।করোনা কে ভয় নয়। জয় করুন। জনসচেতনতাই কেবল এই যুদ্ধের হাতিয়ার। নন্দলাল এর মত ঘরে থেকে তো আর যুদ্ধ করার মত মানসিকতা দেখিয়ে লাভ নেই। জনগনকে বাঁচাতে হলে জনসচেতনতা তৈরীতে এগিয়ে আসতে হবে।জীবন আর জীবিকা একে অপরের পরিপুরক। একটা ছাড়া আরেকটা অচল।
করোনায় মরবে ভয় দেখালে খাবারের সংস্থান করবে কে? যদিও এটা সত্য, মহান আল্লাহ তা’আলা একমাত্র রিজিকদাতা। তবুও অন্বেষন করার তাগিদ দেয়া হয়েছে। দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা রাখতে যদি সব খুলে দেওয়া যায়।তবে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বিচার বিভাগ রূদ্ধ থাকবে কেন।এ কেমন ধরনের পেশাগত বৈষম্য। তাই বলি, নিয়মিত আদালত খুলে দেওয়ার বিকল্প নেই।
লেখক: এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
‘রাজশাহীতে আবাসন ব্যবসায়ী”র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ব্যবসায়ীক ও যুবলীগ নেতা’
নিজস্ব প্রতিনিধি: আদালতে নির্দেশনা অমান্য করে জালিয়াতি মাধ্যমে জমি হাতিয়ে......বিস্তারিত