TadantaChitra.Com | logo

১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

গণপূর্ত অধিদফতর প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ!

প্রকাশিত : আগস্ট ১০, ২০২০, ১৭:৫১

গণপূর্ত অধিদফতর প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ!

নিজস্ব প্রতিবেদক: গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলম অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ কাজের কাজের মাধ্যমে নামে-বেনামে গড়েছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। চলতি বছরের শুরুর দিকে আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রী সাবিনা আলমের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যার স্মারক নং- ০০.০১.০০০০.৫০১.০১.০৬১.১৯-১১৫৪ এবং ০০.০১.০০০০.৫০১.০১.০৬১.১৯-১১৫৫।

নোটিশে দুদক বলেছে, প্রাথমিক অনুসন্ধানে আশরাফুল আলম ও সাবিনা আলমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ থাকার তথ্য মেলায় এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নোটিশে বলা হয়, প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক অনুসন্ধান করে কমিশনের স্থির বিশ্বাস জন্মেছে যে, তারা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত স্বনামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন। তাই নোটিশ পাওয়ার ২১ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের নিজেদের, নির্ভরশীল ব্যক্তিদের যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, দায়দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণ নির্ধারিত ফরমে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরনী দাখিল করতে ব্যর্থ হলে অথবা মিথ্যা বিবরনী দাখিল করলে ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫ নং আইন) আইনের ধারা ২৬ এর উপ-ধারা (২) মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এরপরও থেমে নেই গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের অবৈধ কাজ ও দুর্নীতি। নানা লবিং-তদবির করে দুর্নীতির মাধ্যমে গড়া কোটি টাকা দিয়ে প্রধান প্রকৌশলীও হয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী ও সচিব বরাবর করা এক আবেদনে এসব অভিযোগ করেন মো. তৌফিক ইসলাম নামের একজন ঠিকাদার।

লিখিত অভিযোগে তিনি জানান, আশরাফুল আলম প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার পর বিভিন্ন উর্ধ্বতন মহলকে ম্যানেজ করে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এতে তার ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে করা তদন্ত ব্যহত হবে বলে আমি আশঙ্কা করছি। কাজে তাকে প্রধান প্রকৌশলী পদে বহাল রেখে তদন্ত করলে সুষ্ঠু তদন্ত না হওয়ারও আশঙ্কা করছি। এই আশরাফুল আলম যুবলীগের কথিত নেতা ও বিতর্কিত ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম (জি কে শামীম) সিন্ডিকেটের সদস্য। জি কে শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদে আশরাফুল আলমের দুর্নীতির বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে। প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার পর তার দুর্নীতি ও অবৈধ কার্যকলাপ আরো বেড়েছে। তার নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ কাজের ফলে গণপূর্ত অধিদফতর কলঙ্কিত হচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।

গত ৩১ ডিসেম্বর গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পান আশরাফুল আলম। তার আগে তিনি ওই অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন। গত বছর শুদ্ধি অভিযানে গ্রেপ্তার হন ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম (জি কে শামীম)। তার সঙ্গে যোগসাজশের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গণপূর্ত অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। এদের মধ্যে আশরাফুল আলমসহ সাবেক তিন প্রধান প্রকৌশলীর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আছেন।

তিনি জানান, আশরাফুল আলমকে প্রধান প্রকৌশলী হতে সাহায্য করে রিন্টু আনোয়ার নামের একজন ঠিকাদার। রিন্টু আনোয়ার জি কে শামীমের ঘনিষ্টজন। এছাড়া রিন্টু আনোয়ার ও মো. আশরাফুল আলমের সাথে সদরুল ইসলাম সায়মন একত্রে ঠিকাদারি ও ব্যবসা করে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ নভেম্বর ২০১৯ রিন্টু আনোয়ারের সাখে সদরুল ইসলাম সায়মনের ২০ কোটি টাকার একটি অঙ্গিকার নামা হয়। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলমকে পদোন্নতি দিয়ে প্রধান প্রকৌশলী করতে সহায়তা করা হবে। এতে ২০ কোটি টাকা খরচ হয়। পুরো টাকা সদরুল ইসলাম সায়মন বহন করবেন। পরবর্তীতে আশরাফুল আলম প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার ৭ দিনের মধ্যে ২০ কোটি টাকা রিন্টু আনোয়ারকে দিতে বাধ্য থাকবে। সেক্ষেত্রে বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য সদরুল ইসলাম রিন্টু আনোয়ারকে তার নিজ একাউন্ট থেকে একটি ২০ কোটি টাকার চেকও প্রদান করেন। যার চেক নং ১০৩৮৯৬, রূপালী ব্যাংক লিঃ, রাজশাহী। কিন্তু বিগত কয়েকমাসের মধ্যেও ২০ কোটি টাকা পরিশোধ না করায় গত ২১ জুলাই রিন্টু আনোয়ার তার দলবলসহ প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলমের কক্ষে যান। এসময় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারির ঘটনা ঘটে যা বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

তৌফিক ইসলাম জানান, গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আশরাফুল আলমের দুর্নীতি ও অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে একনেকের তদন্ত কমিটি।

তদন্তে পাওয়া গেছে, উচ্চ দর দেখিয়ে নিম্নমানের নির্মাণ সাগ্রমী সরবরাহের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন ওই কর্মকর্তা। জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্পের আইএমইডি প্রতিবেদনে চিহ্নিত সমস্যা ও বাস্তবায়নে অনিয়ম ধরা পরে। মানহীন নির্মাণ সামগ্রী সরবরাহ ও ব্যবহার করে স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি করা হয়। মেসার্স শাহ ইসলাম কস্ট্রাকশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে হাসপাতালটির নির্মাণের কার্যাদেশ দেয়া হয়। ওই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মালিক শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ। যিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পালাতক আসামি।

অভিযোগ ঊঠেছে, কায়কোবাদসহ অন্যান্য ঠিকাদারের সঙ্গে আঁতাত করে মানহীন সরঞ্জাম সরবরাহ ও ব্যবহার করে হাসপাতালটি নির্মাণ করেন আশরাফুল আলম। পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) এর সচিব নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ২০১২ সালের ১২ জুন হাসপাতাল নির্মাণ কাজ পরির্দশন করেন।

এসময় তারা ১০ তলা বিশিষ্ট মূল হাসপাতাল ভবন, ডাক্তারদের জন্য ৬ তলা আবাসিক ভবন, ষ্টাফদের ৬ তলা আবাসিক ভবন ও নার্সদের ডরমেটরি নির্মাণ কাজে নানা ধরনের ক্রুটি দেখতে পান। পরে ওই প্রতিনিধি দল সরেজমিন পরির্দশনের একটি পর্যালোচনা প্রতিবেদন জমা দেন একনেকে। তাতে অভিযোগ আনা হয়, উচ্চ দর দেখিয়ে নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করে বাস্তবায়ন করা হয়েছে পুরো প্রকল্পটি।

উল্লেখিত অভিযোগের ভিত্তিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব সুভাষ চন্দ্র সরকারের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে একনেক। দুর্নীতি তদন্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গঠিত কমিটি সরেজমিন পরির্দশনকারী দলের অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পায়। ২০১৭ সালের ২৬ নভেম্বর তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলী বরাবর তদন্ত প্রতিবেদনটি পাঠানো হয়। এতে তারা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ারও সুপারিশ করেন। ২০০৩ সালের ১৬ আগষ্ট একনেকে চুড়ান্ত প্রকল্পটি ২০০৬ সালের ৬ আগষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটির বরাবারে অনুমোদন দেয়া হয়। ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স শাহ ইসলাম কনস্ট্রাকশনের অধিনে আরো ৪টি প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা নির্মাতা হিসেবে চুক্তিপত্রে দেখানো হয়।

এদের মধ্যে মেসার্স রফিক ট্রেডার্সকে চিকিৎসকদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ, মেসার্স জ্যাকো কনস্ট্রাকশন ও মেসার্স ইন্সটেন্সের নামে দেয়া হয় স্টাফদের আবাসিক ভবন, মেসার্স খলিলুর রহমান নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান বরাবারে বরাদ্দ দেয়া হয় নার্সদের জন্য ডরমেটরি নির্মাণের কাজ। এছাড়া ঠিকাদার কায়কোবাদের লাইসেন্স ব্যবহার করে আশরাফুল আলম যৌথভাবে চক্ষু হাসপাতাল নির্মাণের কাজ করেন। যা সম্পূর্ণরূপে সরকারি চাকরি বিধিমালা পরিপন্থী। ফলে নির্মাণ কাজটি হয় নিন্মমানের আর অধিকাংশ অর্থ ভাগাভাগি করে নেন ঠিকাদার কায়কোবাদ ও আশরাফুল আলম।

শুধু তাই নয়, রাষ্ট্রীয় পদবি ব্যবহার করে কৌশলে ব্যক্তিগত ব্যবসার মাধ্যমে মানহীন সরঞ্জাম সরবরাহ করে থাকেন আশরাফুল আলম। গণপূর্তের শেরে বাংলা নগর ডিভিশন ১ এ নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় ২০০৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ এর ৬ আগস্ট পর্যন্ত (সংসদ ভবন) ৩ লাখ টাকার করে ঘুষ নিয়ে ৩শ জনকে ভাউচারভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগ দেন। পরে ঘটনাটি জানাজানি হলে, মোটা উৎকোচের বিনিময়ে ধামাচাপা দেন আশরাফুল। এছাড়া তিনি ভুয়া বিল, ভাউচারে বিভিন্ন ঠিকাদারের লাইসেন্স ব্যবহারের মাধ্যমে কাজ না করেই টাকা উত্তোলনপূর্বক আত্মসাৎ করেন।

লিখিত অভিযোগে তৌফিক ইসলাম জানান, রক্ষণাবেক্ষণ সার্কেলে ওয়াহিদুল ইকবালসহ নির্দিষ্ট বেশ কয়েকজন ঠিকাদার রয়েছেন। যাদের সঙ্গে অংশীদারিত্ব ব্যবসা করেন আশরাফুল আলম। সার্কেলে থাকার সময় আশরাফুল সংশ্লিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলীদের কাছ থেকে প্রতিমাসে আপ্যায়ন বাবদ ৮০ হাজার টাকা করে আদায় করতেন। এছাড়া প্রতিটি প্রকল্পে ১৫ শতাংশ কমিশন নিতেন তিনি। তত্ত্বাবধায়ক প্রকোশলী থেকে পদোন্নতি পাওয়ার কিছুদিন আগে দরপত্র আহবানের মাধ্যমে বিভিন্ন ঠিকাদারকে প্রায় ১শ কোটি টাকার কাজ দিয়ে কমিশন তুলে নেন তিনি। ফান্ডে অর্থ না থাকায় সেই ঠিকাদাররা এখন পড়েছেন চরম বিপাকে।

জানা গেছে, আশরাফুল আলম প্রেষণে গণপূর্ত নির্বাহী প্রকৌশলী থেকে কিছুদিনের জন্য জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষে চাকরি করেছেন। যাতে তার আগের সবকিছু ধামাচাপা পড়ে। পরবর্তীতে পদোন্নতি নিয়ে রক্ষণাবেক্ষণ সার্কেলের তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী হিসেবে গণপূর্তে যোগ দেন।

তিনি আরো জানান, অবৈধ উপার্জনের টাকায় আশরাফুল আলম নিজ জেলায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান (বিপণি বিতান) গড়ে তুলেছেন। স্ত্রীর নামে ঢাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকায় আলিশান ফ্ল্যাটও কিনেছেন। গুলশানে আরো দুটি ফ্লাট রয়েছে তার। যার মূল্য প্রায় ৬ কোটি টাকা। স্ত্রী ও সন্তানদের নামে নিজ জেলায় সুবিশাল বাড়ি ও বিপুল পরিমান সম্পত্তি রয়েছে। স্ত্রীর নামে ব্যাংকে আছে বড় অংকের এফডিআর। গড়ে তুলেছেন মাসিক সঞ্চয় ও একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সন্তানদের নামেও রয়েছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ। আছে কোটি কোটি টাকার আমানত। পরিবারের সদস্যদের দিয়ে বিভিন্ন আর্থিক ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসা করছেন তিনি। এছাড়া শ্বশুর-শাশুড়ি ও কাছের আত্মীয়দের নামে রয়েছে কৃষিজমি ও ব্যবসা। মালয়েশিয়ায় হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমানের অর্থ পাচার করে সেকেন্ড হোম করেছেন সরকারি এই প্রকৌশলী। এসবের পাশাপাশি আশরাফুল আলমের নামে বেনামে রয়েছে আরো প্রায় ১শ কোটি টাকার সম্পদ। প্রকৌশলী নেতাদের সখ্যতার প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতিবাজ আশরাফুল আলম কর্মস্থলে বিভিন্ন অনৈতিক ও আর্থিক কর্মকান্ডে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা আদায় করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন রিন্টু আনোয়ার বা সায়মন নামে কাউকে তিনি চেনেন না। এসব অপপ্রচারে কান না দেবার জন্য তিনি সকল মহলকে অনুরোধ জানান। এদিকে প্রধান প্রকৌশলী আমরাফুল আলম বলেন, যা পারেন লিখেন। আমাকে প্রধানমন্ত্রী গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।