নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানিতে এক প্রতারক চক্রের গডফাদার সাধারন মানুষদের বিদেশ পাঠানোর নামে প্রায় কোটি টাকা আত্মসাৎ করে গা ঢাকা দিয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার ক্যান্টানমেন্ট এলাকায় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির ছত্রছায়ায় সেখানে রেন্ট এ কার ব্যবসা ও সাংবাদিকতার আড়ালে নিজেকে রেখেছেন নিরাপদে। এছাড়াও স্থানীয় থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেলে নারী দিয়ে পরিচালনা করছেন দেহ ব্যবসা।
খোজ নিয়ে জানা গেছে রাজধানীর পল্টন, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় রেজাউল কখনো ট্র্যাভেল এজেন্সির মালিক কখনো বিদেশি ভায়ার পরিচয়ে অসংখ্যা মানুষকে বিদেশ নেয়ার নাম করে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। একেক সময় একেক স্থানে অফিস পরিবর্তন করে চলে রেজাউলের প্রতারনা।
বেশ কিছুদিন আগে রেজাউলকে বিদেশে লোক পাঠানোর নামে প্রতারনা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সিআইডির হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাবরন করে। তবে জেল থেকে বের হয়েই রেজাউল পুর্বের মত ফের প্রতারনা করে বনানী এলাকায়। আকাশ নামের এক যুবকের কাছ থেকে ফিজি নামক রাষ্ট্রে পাঠানোর কথা বলে কয়েকধাপে দেড় লক্ষ টাকা নিয়ে একটি ভুয়া কাগজ ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। তার করেকদিন পর
বনানীর একটি প্রতারনার অফিসে কানাডা ও ফিজিতে লোক পাঠানোর নামে প্রতারণার জন্য ছয় জনকে আটক করে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ১৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসুর নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
দণ্ডিতরা হলেন- ড্রিম ভিসা কনসালটেনসি নামে প্রতিষ্ঠানের মালিক তোফাজ্জল হোসেন, কর্মচারী জুই আক্তার, সানজিদা, সাদিয়া, নাইমা জুম ও স্বপ্না আক্তার। তবে এসময় অফিসে উপস্থিত না থাকায় আটক হয়নি রেজাউল। খোজ নিয়ে জানা গেছে রেজাউল বিভিন্ন টেলিভিশন ও পত্রিকার সাংবাদিক পরিচয়ে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকায় চাদাবাজিসহ বিভিন্ন কাজে লিপ্ত রয়েছে। এবিষয়ে রেজাউলের ফোন নাম্বারে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। চলবে……
‘পদ্মায় গোসলে নেমে ৩ কিশোরের মৃত্যু’
রাজশাহীর পবা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ডুবে তিন কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।......বিস্তারিত