বাসর রাতে নববধূকে দলবেধে ধর্ষণ: স্বামীসহ আটক ৭

লেখক: Dhaka Bangladesh
প্রকাশ: ৩ মাস আগে

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ১৮ বছর বয়সী এক নববধূকে বাসর রাতে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ঘটনার পর শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতে নববধূর স্বামী আসিফ মিয়াসহ সাতজনকে আটক করেছে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের ওসমানের পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাতে উপজেলার কোচাশহর ইউনিয়নের ভাগগরীব গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়। শনিবার বিকেলে আটকদের সাঘাটা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফাহাদ আল আসাদ বলেন, শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে ওই নারী হাসপাতালে আসেন। সঙ্গে আরও দুইজন নারী ছিলেন। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে এখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসা নিতে আসা ওই নারীর শরীরে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতনের আলামত পাওয়া গেছে।

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ১৮ বছর বয়সী এক নববধূকে বাসর রাতে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই নববধূকে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনায় শুক্রবার (২৯ আগস্ট) নববধূর স্বামী আসিফ মিয়াসহ ৭ জনকে আটক করেছে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশ।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের ওসমানের পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাতে উপজেলার কোচাশহর ইউনিয়নের ভাগগরীব গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়। শনিবার বিকেলে আটকদের সাঘাটা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফাহাদ আল আসাদ বলেন, শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে ওই নারী হাসপাতালে আসেন। সঙ্গে আরও দুইজন নারী ছিলেন। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে এখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসা নিতে আসা ওই নারীর শরীরে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতনের আলামত পাওয়া গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাঘাটা উপজেলার ওসমানেরপাড়া গ্রামের আশাদুল ইসলামের ছেলের সঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহর ইউনিয়নের ওই মেয়ের বিয়ে হয়। গত বুধবার (২৭ আগস্ট) ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা দেনমোহর ধার্য করে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে হয় তাদের। বিয়ের পর স্বামী আসিফ মিয়া স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে যান। বৃহস্পতিবার রাতে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম (৪৫) বলেন, বুধবার শেষরাতে বিয়ে বিদায় হয়। বৃহস্পতিবার রাতে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন ওই মেয়ে। শুক্রবার দুপুরে ওই মেয়ে অসুস্থ হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।

সাঘাটা থানার উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী আসিফ মিয়াসহ ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। প্রকৃত ঘটনা কী তা তদন্ত শেষে জানা যাবে। আটকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার প্রক্রিয়া চলছে। পরবর্তীতে প্রকৃত অপরাধীদের পরিচয় জানানো হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন...