শ্যামলী সামছুল কাউনাইন কুতুব সিন্ডিকেটের ভূমিদস্যুতা অব্যাহত

লেখক: সাব এডিটর
প্রকাশ: ৭ years ago

মুন্নি আক্তার: রাজধানীর অলিতে গলিতে অন্যের জমি জবর দখল সিন্ডিকেট সরব। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তার আত্মীয় পরিচয় দিয়ে জাল দলিল সৃজন করে যাচ্ছে একটি সিন্ডিকেট। আদালতে একাধিক মামলা হলেও তারা প্রকাশ্য এমন অপকর্ম করে যাচ্ছেন দেদরাচ্ছে। ভূমিদস্যু জালিয়াতি চক্রের সদস্যদের মধ্যে হচ্ছেঃ- গোলাম ফারুক (প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সুপ্রীম কোর্ট, ঢাকা), সৈয়দা মমতাজ, মাকসুদ আহম্মেদ বাক্কু (বর্তমানে মৃত),  আনোয়ার হোসেন, জুহুরা আহসান, জুলফিকার, জিয়াউর রহমান সিএস (বর্তমানে মৃত), মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, আমির হোসেন, ফারুক হোসেন, হাজী নামধারী ভূমিদস্যু সৈয়দ মোঃ শামসুল কাউনাইন কুতুব, মাহবুব আলম (টিটু), আঃ সালাম মন্ডল, নজরুল ইসলাম, সফিকুর রহমান, মোঃ হারুন অর রশিদ, মোঃ আবুল হোসেন, মোঃ সাহাজাহান, নুরুল আমিন, মশিউর রহমান গংরা।

জাল জালিয়াতি ও ভূয়া জাল দলিল সৃজন করে অন্যের জমি জবর দখল সিন্ডিকেটের অত্যাচারে নিরীহ মানুষের নিরাপত্তা হুমকির মুখে। মামলা, জিডি করেও দিন যাপন করছে আতঙ্কের মধ্যে। হয় পুলিশের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর ভয় না হয় হামলা করার আশঙ্কায়ই কাটছে দিন-রাত ভুক্তভোগিদের। কোর্টে মামলা চলমান। সিআইডির তদন্তে প্রমানও মিলছে জাল দলিল সৃজনকারী চক্রের জালিয়াতির তথ্য। তবুও রাজার হালে ঘুরছে এলাকায় করছে বিভিন্ন অপকর্ম। পুলিশের (ডিএমপি’র) একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন দলের একজন প্রভাবশালী নেতার সাথে সুসম্পর্ক থাকায় কোন ঝামেলা পোয়াতে হচ্ছে না এই চক্রের মূল হোতা শামসুল কাউনাইন কুতুবের এমনটাই জানা যায় এলাকা সূত্রে। তাই তার দাপটে অনেকেই মুখ খুলতে রাজি হন না প্রকাশ্য। তবে নাম গোপন রাখার শর্তে এলাকার এক লোক বলেন, শামসুল কাউনাইন কুতুবের অপকর্মে কথা। জানা গেছে, তার এমন অপকর্ম নিয়ে পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হলেও তিনি ভূমিদস্যুতা অব্যাহত রেখেছেন। বর্তমানে জমিতে যারা দখল সূত্রে মালিক রয়েছে তাদেরকে দেয়া হচ্ছে জমি ছেড়ে দেয়ার বিভিন্ন অপার ও হুমকি। কিন্তু মূল মালিকগন এই জমি নিয়ে কোন কথা না বললেও জানা গেছে, যারা বর্তমানে দখলদার আছে তারাই থাকবে। অভিযোগ রয়েছে, সাধারন মানুষের জমি দখল করতে ভূয়া জাল দলিল সৃজন করেন শ্যামলী এলাকার এই ভূমিদস্যু। রাজধানীর শ্যামলী ও মোহাম্মদপুর এলাকায় রয়েছে তার জাল দলিল সৃজনকারী একটি সিন্ডিকেট চক্র। আর এই চক্রের নেতৃত্ব দেন শামসুল কাউনাইন কুতুব। দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকার অসহায় সাধারন মানুষকে জিম্মি করে জমিজমা ও টাকা হাতিয়ে নেন এই চক্রটি। এই চক্রের সবার বিরুদ্ধে শেরে-বাংরা নগর থানা, পুলিশ কমিশনার, আইজিপি ও উপ-পুলিশ কমিশনারের কাছে একাধিক অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগিরা। অভিযোগ করেও তাদের অপকর্ম, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ভূমিদস্যুতা বন্ধ করতে পারেননি ভুক্তভোগিরা। তার এবং তার বাহিনীর বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ করেছে তাদের জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় বসবাস করতে হচ্ছে ঐ এলাকায়। প্রতিনিয়ত হুমকিও দিচ্ছে ওই ভুক্তভোগিদেরকে এই চক্রের সদস্যরা। তাদের অপকর্মে ব্যাপারে কেউ কোন বাড়াবাড়ি করলে হয় মাদক দিয়ে পুলিশকে ধরিয়ে দেবেন না হয় বিভিন্ন রাজনৈতিক ও জঙ্গি সংগঠনের লোক বলে পুলিশকে ধরিয়ে দেবেন বলে হুমকি দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিজেরা জমির মালিক না হয়েও অন্যের জমি দখল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে এই চক্রের প্রধান হোতা সামছুল কাউনাইন কুতুবসহ তার সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা। তাদের এই ধরনের অপকর্মের স্বীকার অনেকেই তথ্য দিয়ে তাদের আক্রমন থেকে রক্ষা আবেদন করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে। এই চক্র থেকে রক্ষা পেতে আদালতে মামলাও করেছেন ভুক্তভোগি মোঃ হোসেন সাহিন। শ্যামলী ৩ নং রোডস্থ প্লট নং ৩১৩ তে দীর্ঘদিন ধরে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করে আসছে হোসেন সাহিন। হঠাৎ করে এই ভূমিদস্যুরা তাদের ওই জমির জাল দলিল সৃজন করে দখলের চেষ্টা করে আসছে মর্মে আদালতে মামলা করেন তিনি। যার মামলা নং সিআর-১৬/১৩, ধারা-৪২০/৪০৬/৪৬৭/ ৪৬৮/৪৭১/১০৯ পেনাল কোড। উক্ত মামলাটি তদন্তের জন্য ওই সময়ে বাংলাদেশ সিআইডি’র কাছে পাঠান বিচারক। ওই মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা তাদের বিরুদ্ধে মামলার সকল ধারা ও তাদের বিভিন্ন অপকর্মের প্রাথমিক প্রমান পাওয়া কোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, আর এস দাগ নং-৮৭,৮৯ নতুন ১৬০ খতিয়ান ৩৩৫৪ সিটি জরিপ থানা শেরে-বাংলানগর ঢাকা। ভূমিদস্যু জালিয়াতি চক্রের সদস্যদের মধ্যে হচ্ছেঃ- গোলাম ফারুক (প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সুপ্রীম কোর্ট ঢাকা), সৈয়দা মমতাজ, মাকসুদ আহম্মেদ বাক্কু (বর্তমানে মৃত), আনোয়ার হোসেন, জুহুরা আহসান, জুলফিকার, জিয়াউর রহমান সিএস (বর্তমানে মৃত), মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, আমির হোসেন, ফারুক হোসেন, হাজী সৈয়দ মোঃ শামসুল কাউনাইন কুতুব, মাহবুব আলম (টিটু), আঃ সালাম মন্ডল, নজরুল ইসলাম, সফিকুর রহমান, মোঃ হারুন অর রশিদ, মোঃ আবুল হোসেন, মোঃ সাহাজাহান, নুরুল আমিন, মশিউর রহমান। এরা একে অপরে ঘনিষ্টজন ও বিভিন্ন অপকর্মের সিন্ডিকেট চক্রের সদস্য। গোলাম ফারুকের শ্যালক জাহাঙ্গীর হোসেনকে গ্রহিতা এবং হোসেন মোঃ সাহিনের দখলীয় জমির মূল মালিক মোসাঃ রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুনদের স্বাক্ষর নিজেরা দিয়ে এবং নিজেরা নিজেদের মধ্যে দাতা গ্রহীতা সাজিয়ে ব্যাপক ক্ষমতা সম্পন্ন আম মোক্তার নামা দলিল মোহাম্মদপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস এর মাধ্যমে দলিল নং ৯০৭৯ তারিখ-২৯/১২/০৯ এবং আম মোক্তার দলিল নং-১৫৮১ তারিখ-০৩/০৩/১১ ইং কমিশনের মাধ্যমে সৃজন করে জাহাঙ্গীর হোসেন আম মোক্তার নিযুক্ত হয়ে পরবর্তীতে উক্ত জমি তাদের সিন্ডিকেটের সদস্য জুলফিকার আলীর সহিত বায়না করেন। পরবর্তীতে সাব কবলা দলিল মতে তাদের সিন্ডিকেটের আরেক সদস্য গোলাম ফারুকের বাসায় বসে তার সহযোগিতায় কমিশনের মাধ্যমে গোলাম ফারুককে এক নম্বর স্বাক্ষী বানিয়ে ভূমিদস্যু শামছুল কাউনাইন কুতুবের নামে রেজিস্ট্রি করেন। যাহার নং-১৭৩২, তারিখ-০৯/০৩/১২ ইং। যাহা সম্পূর্ন জাল বলিয়া প্রমান হয়। উক্ত দলিলের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় ও শেখ কামালের বন্ধু পরিচয় দানকারী ও ভূমিদস্যু শামসুল কাউনাইন কুতুব নিজের নামে নামজারী করে হোসেন মোঃ সাহিনকে দখলীয় সম্পত্তি থেকে উচ্ছেদ করার পায়তারা করে। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই জমিতে দখল রয়েছেন হোসেন মোঃ সাহিন। ওই জমিতে তিনি চতুরদিকে পাকা বাউন্ডারী দ্বারা ঘেরা করে ভিতরে টিন সেট মোট ২২ টি রুম এবং তিনটি দোকান তুলে বসবাস করে আসছে। সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তার জিজ্ঞাসাবাদে হোসেন মোঃ সাহিন জানান, উক্ত জমির মালিকানা সংক্রান্ত কোন বৈধ কাগজপত্র তাহার নাই। ১৯৭২ সালের মাঝামাঝি সময়ে তার পিতা আব্দুল মোতালেব স্বপরিবারে উক্ত ফাঁকা নাল জমিতে ঝুপরি ঘর নির্মান করে বসবাস করে। এক পর্যায়ে জানতে পারেন যে, উক্ত জমিসহ আশ পাশের প্রায় ২৫০ শতাংশ জমির মালিক জনৈক রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুন বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু জমি প্লট আকারে বিক্রি করে। প্রায় ২৫ বছর আগে উক্ত রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুন স্বপরিবারে আমেরিকা চলে যান। রাজিয়া খাতুনের এক ছেলে ডাঃ সৈয়দ আলীম আশেক আলী দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ ১৬/৮ র‌্যাংকিং স্টীট আসেক ডেন্টাল নামীয় চেম্বার খুলে তথায় অবস্থান করছে। তাদের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করতে গেলেও হোসেন মোঃ সাহিন ও তার বাবা ব্যার্থ হন। বিদায় অদ্যাবধি পর্যন্ত হোসেন মোঃ সাহিন উক্ত জমিতে দখল সূত্রে মালিক হিসাবে স্বপরিবার নিয়া বসবাস করে আসছে। তিন দখল সত্ব মালিকানা দাবীতে ২য় যুগ্ম জেলা জজ দেওয়ানী আদালতে মামলা নং-৩২৪/১০ দায়ের করেন। যাহা বর্তমানে বিচারাধীন আছে। এছাড়াও অত্র মামলার আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নং -৫৩২/১১, ৫১৯/১৩ জাল দলিল বাতিলের জন্য দায়ের করেন। বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে মিস আপিল ২৮৯/১৩ উচ্ছেদ নিষেধাজ্ঞা অভিযোগ করিলে উক্ত আদালত গত ০১/১২/১৩ ইং তারিখে ৭ দিনের মধ্যে কারন দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন এবং উভয় পক্ষকে উক্ত জমির দখলের বিষয়ে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ প্রদান করেন। প্রকৃত মালিকের ছেলে ডাঃ সৈয়দ আলীম আশেক জানায়, শ্যামলী ৩ নং রোডে তার মাতা ও খালা মাসুমাদের বেশ কিছু সম্পত্তি ছিল। দেশ স্বাধীনের পর উক্ত স্থানের বেশ কিছু সম্পত্তি তার মা ও খালা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লোকের নিকট বিক্রি করে। আরো কিছু সম্পত্তি অবশিষ্ট আছে। তাহাতে কে বা কারা দখলে আছে তিনি তাহা জানেন না। ১৯৮৩ সালে একই তারিখে প্রায় ৬/৭ টা দলিলে উক্ত স্থানের জমি বিভিন্ন লোকের নিকট বিক্রি করেন। তবে দলিল নং তারিখ তিনি বলতে পারে না। শুধুমাত্র এপ্রিল/১৯৮৩ মাসের শেষের দিকে বলে জানান। পরবর্তীতে উক্ত সূত্র ধরে তদন্তকারী কর্মকর্তা তেজগাঁও সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিস সদর রেকর্ড রুমে তল্লাশী করে নিন্ম দলিল পান। ১. দলিল নং-১৩৬১, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩২৯, ২. দলিল নং-১৩৬২, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩০, ৩. দলিল নং- ১৩৬৩, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩১, ৪. দলিল নং- ১৩৬৪, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩২, ৫. দলিল নং- ১৩৬৫, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩৩, ৬. দলিল নং- ১৩৬৬, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩৪, ৭. দলিল নং- ১৩৬৭, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩৫, ৮. দলিল নং- ১৩৬৯, তারিখ-২৪/০৪/৮৩ টিপ নং-১৩৩৭। যাহার দাতা রাজিয়া খাতুন, মাসুমা খাতুন উক্ত দলিলে তাহাদের টিপ ও স্বাক্ষর আছে। যাহা প্রমান্য টিপ হিসেবে বিজ্ঞ আদালতে উক্ত দলিলের থাম বহিসহ ভুমিদস্যু জাল-জালিয়াতি চক্রের সৃজিত আম মোক্তার নামা দলিল ৯০৭৯ তারিখ-২৯/১২/০৯ এবং ১৫৮১ তারিখ-৩০/০৩/১১ এর মূল থাম বহি জব্দ করার আবেদন বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি নিয়ে জব্দ করে তদন্তকারী কর্মকর্তা। তিনি তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, বিজ্ঞ আদালতের অনুমতিক্রমে জব্দকৃত প্রমান্য থাম বহি ও বিতর্কিত থাম বহিতে রক্ষিত রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুনের একই হাতের এবং একই আংগুলের টিপ কিনা পরীক্ষার মতামত প্রাপ্তির জন্য সিআইডি অংগুলাংক বিশারদের নিকট প্রেরন করি। অংগুলাংক বিশারদের পরীক্ষা করে মতামত দেন যে, প্রমান্য টিপ বহিতে রক্ষিত রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুনের আংগুলের ছাপের সহিত বিতর্কিত আম মোক্তার নামার থাম বহিতে রক্ষিত রাজিয়া খাতুন ও মাসুমা খাতুনের আংগুলের ছাপের বিশেষ অমিল পরিলক্ষিত হয়েছে। সৃজিত বিতর্কিত আম মোক্তার নামাই নিযুক্ত আম-মোক্তার ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর হোসেন এবং উক্ত দলিলে সনাক্তকারী আরেক ভূমিদস্যু আমির হোসেন ও নুরুল আমিন গন মিথ্যা ও ভূয়া ঠিকানা দিয়ে এই আম মোক্তার নামা তৈরি করে। পরস্পর যোগসাজসে প্রতারণা পূর্বক জাল আম মোক্তার নামা কমিশনের মাধ্যমে সৃজন করে উহা আসল আম মোক্তার নামা বলে এই গ্রুপের হোতা সামছুল কাউনাইন কুতুব এর নিকট সাফ কবলা যাহার দলিল নং-১৭৩২ তারিখ-০৯/০৩/১১ মতে মোহাম্মদপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করেন। যাহার দাতা প্রতারক জাহাঙ্গীর হোসেন ও গ্রহীতা আরেক প্রতারক শামসুল কাউনাইন কুতুব। সম্প্রতি খলিলুর রহমান নামে আরেক ভূমিদস্যু ও প্রতারকের নামে আম মোক্তার নামা দেন ভূমিদস্যু শামছুল কাউনাইন কুতুব। যার দলিল নং-৫০৩৯/১৩। নিজের নামে জমি না থাকলেও তিনি অন্যের নামে আম মোক্তার নামা দেয়ার ওস্তাদ।(চলবে)।

সংবাদটি শেয়ার করুন...