TadantaChitra.Com | logo

২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

গাজীপুর আ’লীগের মেয়র প্রার্থী কে এই জাহাঙ্গীর?

প্রকাশিত : জুন ২৫, ২০১৮, ১৭:৪৭

গাজীপুর আ’লীগের মেয়র প্রার্থী কে এই জাহাঙ্গীর?

গাজীপুর সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের আছে ৩২০ জনের একটি দল। এই দলের সদস্যরা গাজীপুরের বিভিন্ন রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তাঁরা জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন ট্রাফিক সহকারী’ নামে পরিচিত। তাঁদের প্রত্যেকের ন্যূনতম বেতন ১০ হাজার টাকা। মাথাপিছু বেতন ধরলে তাঁদের সবার মাসিক বেতন হয় ৩২ লাখ টাকা। যদিও জাহাঙ্গীর আলম বলেছিলেন, এই সড়ক-পরিসেবায় তাঁর প্রতি মাসে খরচ হয় ৫০ লাখ টাকার বেশি। জাহাঙ্গীর বলছিলেন, গত চার মাসে দুই কোটি টাকার ওপর তাঁর খরচ হয়েছে। তাঁর ভাষ্য অনুসারে এক বছর এই সেবা চালু রাখলে তাঁর খরচ হবে ৬ কোটি টাকা। কিন্তু নির্বাচনের হলফনামায় এই ফাউন্ডেশনের কথা উল্লেখ করেননি জাহাঙ্গীর আলম। এমনকি বিপুল এই অর্থ কোথা থেকে দিচ্ছেন, কীভাবে ব্যয় হচ্ছে, সে সম্পর্কে হলফনামায় কিছুই উল্লেখ করেননি তিনি। অবশ্য তাঁর দাবি, এই অর্থ তিনি দান করেছেন। তাই উল্লেখ করেননি। জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশনের অধীনে কেবল ‘ট্রাফিক সহকারী’ রয়েছেন তা–ই নয়। এই ফাউন্ডেশনের আওতায় এখন পর্যন্ত ২২ হাজার শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়েছেন তিনি। জাহাঙ্গীর বলেছেন, এ বছর ১০ কোটি টাকার বৃত্তি দিয়েছেন। এ ছাড়া ১০০টি ল্যাপটপ দিয়েছেন, নিজ খরচে বিদেশে পর্যন্ত পাঠিয়েছেন একাধিক শিক্ষার্থীকে। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটি থাকলেও ৫৭টি ওয়ার্ড কমিটি-শূন্য। এসব ওয়ার্ডে সক্রিয় জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশন। দলীয় লোক, শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, নারী—এই চার ক্যাটাগরিতে প্রতিটি ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীরের নিজস্ব একটি কমিটি আছে। অনেকেই এদের ‘জাহাঙ্গীর লীগের’ সদস্য বলে থাকেন। এসব পরিচালনা করতে খরচ হয় কোটি টাকা। এসবের কোনো তথ্য হলফনামায় নেই। অর্থাৎ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ট্রাফিক সহকারী ও বৃত্তি বাবদ খরচ করেছেন প্রায় ১২ কোটি টাকা। এর বাইরে আরও কয়েক কোটি টাকা ফাউন্ডেশন থেকে ব্যয় করা হয়েছে। মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জাহাঙ্গীর আলমের জমা দেওয়া হলফনামা প্রকাশের পর থেকে গাজীপুরে এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা হচ্ছে। তাঁর প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপিও এই ব্যাপারে সরব হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলমের এই ফাউন্ডেশনের বিষয়টি ওই এলাকার সবারই জানা। এ কারণে তাঁর প্রতিপক্ষরা বলছেন, হলফনামায় ওই তথ্য না থাকা নির্বাচনী আইন ভঙ্গের শামিল। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার বলেন, ‘বিষয়টি আমরা দেখেছি। আমরা নির্বাচন কমিশনকে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছি।’ ফাউন্ডেশনের আয়-ব্যয়ের তথ্যে গড়মিল নিয়ে ওঠা প্রশ্নের জবাবে যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এগুলো আমি দান করছি। তাই হলফনামায় উল্লেখ করা হয়নি।’ এসব ব্যয়ের অর্থ তিনি পারিবারিকভাবে পান বলেও জানান। তিনি দাবি করেন, ১৮ বছর ধরে নানা ধরনের দান ও সহায়তামূলক কাজ করছেন। হলফনামা অনুযায়ী জাহাঙ্গীরের স্থাবর সম্পদের মধ্যে আছে ১ হাজার ৫৩৬ শতাংশ জমি। এর মধ্যে কৃষিজমি ১ হাজার ৪৯৫ দশমিক ১৫ শতাংশ, অকৃষি জমি ৩৩ দশমিক ৭১ শতাংশ। আবাসিক, বাণিজ্যিক জমি ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ। জমি বিক্রির জন্য বায়না বাবদ নেওয়া ৮ কোটি টাকাকে ঋণ হিসেবে দেখিয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে মেয়র পদে মনোনয়নপত্রে জমা দেন জাহাঙ্গীর আলম। ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেন। ওই সময় হলফনামা অনুযায়ী তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ১ কোটি ১৮ লাখ ৫ হাজার ৯৫০ টাকা। বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ২ কোটি ১৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতে ১ লাখ ৫০ হাজার, বাড়িভাড়া ৪ লাখ ৩০ হাজার, ব্যবসা থেকে ৯৪ লাখ ২০ হাজার ও অপ্রদর্শিত ১ কোটি ১৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা আয় দেখিয়েছেন। অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ আছে ৭ কোটি ৪৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। ব্যাংকে তাঁর ব্যবসার পুঁজি জমা আছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৭১ টাকা। ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন ৭৫ লাখ ২৩ হাজার ৭৮৭ টাকা। সঞ্চয়পত্র আছে ১০ লাখ টাকার। এ ছাড়া তাঁর দুটি গাড়ি, একটি বন্দুক, একটি পিস্তল আছে। জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মণ্ডলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ওই প্রার্থীর ব্যয়ের হিসাবের অসামঞ্জস্যের ব্যাপারে কেউ সুস্পষ্ট তথ্য দিলে বা অভিযোগ করলে নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।

ঠোঙ্গা বিক্রেতা থেকে কোটিপতি হিসেবেই পরিচিত জাহাঙ্গীর। আবার ছাত্রলীগের জাহাঙ্গীর হিসাবেও পরিচিত। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে দলীয় সরকার ক্ষমতায় যখন ছিলো না তখন বিএনপির চার দলীয় জোটের ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে ক্ষমতাধর লোকদের দালালী ও তদবির এমনকি নারী সরবরাহের মতো নিকৃষ্টতম পেশায় লিপ্ত হয়ে তাদের মন যুগিয়ে কোটি কোটি টাকার অর্থ সম্পদ ও জমির মালিক হয়েছে। তার এসকল অপকর্ম প্রচারবহুল অনেক পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার করেছে। এসকল অপকর্ম ঢেকে রাখতে ফেষ্টুন ব্যানার বিলবোর্ডের পেছনেও লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেছে। তৎকালীন জেএমবির অনেক নেতা কর্মীদের জাহাঙ্গীর অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করার খবরও পত্রপত্রিকায় এসেছে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে বোমা তৈরির সরঞ্জামও জাহাঙ্গীর সরবরাহ করতো। এ ব্যাপারে পুলিশ তাকে আটকও করেছে বোমা তৈরীর সরঞ্জাম সহ। সে থেকে জয়দেবপুর, গাজীপুর জেএমবি নেতা হিসাবে পরিচিত ছিল। নানান ছলচাতুরতায় ছাত্রনেতাও লাগিয়েছেন নামের আগে পরে। তার নাম মুলত জাহাঙ্গীর আলম। এলাকাবাসীর কাছে তার অর্থবিত্ত নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। তার এই কোটিপতি হবার রহস্য অলৌকিক মনে হলেও খোঁজ খবর নিয়ে জয়দেবপুরবাসী থেকে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। এলাকাবাসী জানিয়েছে কোন আলাউদ্দিনের চেরাগ নয়, জুট ব্যবসা, ব্লাকমেইলিং এবং অস্ত্রবাজি করে নিরীহ মানুষের সহায় সম্বল হাতিয়ে নিয়ে প্রচুর বিত্ত ভৈববের মালিক হয়েছেন। মাত্র পাঁচ বছরে তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক হলেন কিভাবে। এ প্রশ্ন এলাকাবসীর, এলাকাবাসী আরো জানিয়েছেন বিএনপির আমলে জেএমবির কাছে বিষ্ফোরক সাপ্লাইয়ের কাজ করতো জাহাঙ্গীর। এ বিষ্ফোরক নিয়ে পুলিশের হাতেও আটক হয়েছে।

তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পত্র, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, অধ্যক্ষের কার্যালয়, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজ, গাজীপুর স্মারক নং-ঃ ৬ ক/১(দ:) তারিখ-১৩/৫/৯৮ ইং
প্রেরক: অধ্যক্ষ, ভাওয়াল বদরেআলম সরকারী কলেজ, গাজীপুর।
প্রাপক: পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: মাদ্রাসা রোর্ড, ঢাকা।
জনাব,
আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ভাওয়াল বদরেআলম সরকারী কলেজের ১৯৯৬-৯৭ শিক্ষা বর্ষের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণীর ছাত্র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, পিতা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান সম্পর্কে নিন্মবর্ণিত অভিযোগ সমূহ উত্থাপিত হইয়াছে।

১। সে ১৯৯৪ সনে লোহাবৈ
বনকুয়া উচ্চ, বিদ্যালয়ের মাধ্যমে ভালুকা কেন্দু থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। তার পরীক্ষার রোল নম্বর ৬১৭৬৩৮, রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ১৮৪১৭৯ সন ১৯৯২ ইং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষবোর্ড, ঢাকা। কিন্তু অভযোগ যে, পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে সে তার মামার দোকানে নিয়মিত চাকুরীরত ছিল এবং নিজে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত না হয়ে অন্যের মাধ্যমে পরীক্ষা দিয়ে দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে (মার্কসিটের ফটোকপি সংযুক্ত)।
২। সে ১৯৯৬ সনে কাহারোল সিনিয়র মাদ্রাসা হতে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড ঢাকার অধীন আলিম পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। তার পরীক্ষার রোল নম্বর খেতাব ৪৬৮৪৯, রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ৩০১৭৮ শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-১৯৯৫। অভিযোগ যে, সে মাদ্রাসার সাথে যোগসাজস করে কেন্দ্রে অনুপস্থিত থেকে আলিম পরীক্ষা অন্যের মাধ্যমে দিয়ে দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে, (মার্কসিটের ফটোকপি সংযুক্ত)। উক্ত পরীক্ষার সময়ও সে তার মামার দোকানে নিয়মিত চাকুরী করিত।
৩। সে ১৯৯৬ ইং সনে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে গাজীপুর ১ ঢাকা কেন্দ্র থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেছে। তার রোল নম্বর গাজীপুর-১-নং ৩২৮৫৪৬, রেজিষ্ট্রেশন নং ০৫২২০৯/৯৪-৯৫।
৪। সে ১৯৯৭ সনে ময়মনসিংহ থেকে মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষ দিয়েছে এবং ১৯৯৮ সনে ঢাকা বোর্ডের অধীনে কোন এক কেন্দ্র থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অবত্তীর্ণ হতে যাচ্ছে (তথ্য সংগৃহীত)।
এ সকল ব্যবস্থা ভাওয়াল বদরেআলম সরকারী কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ১ম বর্ষ মাস্টারস শ্রেণীর ছাত্র মোস্তফা কামাল (মুকুল) এর মাধ্যমে করেছে। মোস্তফা কামাল বিভিন্ন ছেলেকে টাকার বিনিময়ে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে দেয় (তথ্য সংগৃহীত)। সে এ অঞ্চলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নামে খ্যাত।
অতএব, জাহাঙ্গীর আলমের বিভিন্ন পরীক্ষার খাতা সমুহ পরষ্পর মিলিয়ে দেখে বা পরীক্ষার খাতা ও তার সিগনেচার সীটের হাতের লেখা এবং তার নিজস্ব হাতের লেখা সংগ্রহ করে তার সাথে মিলিয়ে দেখে প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটন করে এবং এ সকল চক্রের সাথে জড়িত বোর্ড কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

অনুলিপিঃ অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য
১। সচিব, শিক্ষামন্ত্রণালয় বাংলাদেশ, ঢাকা।
২। মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা।
৩। জেলা প্রশাসক,গাজীপুর।
৪। সংরক্ষণ নথি।
ভাওয়াল বদরেআলম সরকারী কলেজ, গাজীপুর।

এটি হলো জাহাঙ্গির এর জালিয়াতির একটি তথ্য প্রমান। পাঠক যিনি ছাত্র জীবন থেকেই জালজালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন যিনি জীবনের প্রতিটি কর্মক্ষেত্রেই শঠতার আশ্রয় নিয়ে কাজ কারবার করেন। তার কাছে কি জনগনের ক্ষমতাকে আমানত হিসেবে দেয় যায় তা এলাকার ভোটারদের ভাবিয়ে তুলেছে। তিনি জুট ব্যবসায়ের জন্য অস্ত্রবাজি করেন আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে জনগনের জীবনকে অস্তিথীশীল করে তোলেন, তিনি মেয়র হলে যে এলাকার আইন শৃঙ্খলার আরো অবনতি ঘটবে সে কথা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। তার সম্পর্কে ইতিপুর্বেও দেশের জনপ্রিয় প্রচারবহুল পত্রিকাগুলোতে অনেক লেকালেখি হয়েছে সেসব লেখায় কি চিত্র ছিল জাহাঙ্গির সম্পর্কে তা আমরা পরবর্তি প্রতিবেদন গুলোতে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। আমরা এলাকার ভুক্তভোগি, সৎ সাহসী ও জন প্রতিনিধিদের সহযোগিতা কামনা করছি।


যোগাযোগ

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যলয়

কাব্যকস সুপার মার্কেট, ৩ ডি কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

মোবাইলঃ ০১৬২২৬৪৯৬১২, ০১৬০০০১৪০৪০

মেইলঃ tadantachitra93@gmail.com, tchitranews@gmail.com

সামাজিক যোগাযোগ

Web Design & Developed By
A

তদন্ত চিত্র কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েব সাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি।