বিপিএলের নবম আসরে উদীয়মান দুই নক্ষত্র!!! জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের চাহিদা তো থাকেই, বিপিএল এর মত ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোতে দাপট থাকে বিদেশীদেরও।তবুও মাঝেমাঝে অখ্যাত কোন তারকা চলে আসেন প্রদীপের আলোয়,নিজেও নাম লেখান তারকাদের কাতারে।এবারের বিপিএলে এমনই ২ জন ক্রিকেটার রয়েছেন যারা সুপারস্টারদেরকেও আঁধার করে নিজেদের দিকে কেড়ে নিয়েছেন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগটির রঙিন আলো।
একজন ব্যাটসম্যান হাবিবুর রহমান সোহান ও ফাস্ট বোলার নাহিদ রানা।তারা দুজনেই খেলছেন তামিমের দল খুলনায়। বিপিএলের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে সাকিবদের নিশ্চিত জেতা ম্যাচে হারিয়ে দিয়ে বাজিমাত করে সিরাজগঞ্জের এই ডানহাতি মিডেল অর্ডার ব্যাটসম্যান সোহান।প্রথম বিভাগ ক্রিকেটে ব্যাটে বলে কাপিয়েছেন।রাজশাহী লিগেও বড় বড় খেলোয়াড়দের ছাড়িয়েছেন।এরপর বিপিএলে ডাক পেলেন তামিমের দলে।খুব বেশি সুযোগ পাননি নিজেকে প্রমানের।তবে গ্রুপ পর্বের শেষ দিনের শেষ ম্যাচেই যেন ঝলক দেখালেন তিনি।জাত চিনিয়েছেন নিজের।
৯ বলে ৩০ করে ভবিষ্যৎটার জানান দিয়েছেন অন্তত।ফার্স্ট ডিভিশন দিয়েই মোটামুটি আলোচনায় এসেছেন এই তরুন। এবার আসি নাহিদ রানার কথায়।বাংলাদেশে পেজ বোলিংয়ের জাগরণ ঘটছে,একথা বললেও হয়তো ভুল হবে না।আর সেই জাগরণের নতুন সংযোজন চাঁপাইনবাবগঞ্জের ডান হাতি এই ইয়াং স্টার।বিপিএল অভিষেকেই টানা ১৪০ কি.মি বেশি গতিতে বল করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন খুলনার ২০ বছরের এই তরুন।
তার অভিষেক ম্যাচে ২৪ টা লিগ্যাল ডেলিভারির মধ্যে ১৭ টাই করেছেন ১৪০ এর ওপরে।তার সর্বোচ্চ গতি ছিলো ঘন্টায় ১৪৮ কি.মি।তিনি মুলত উঠে এসেছেন রাজশাহীর একটি একাডেমি থেকে।সেই একাডেমিতে রাজশাহী বিভাগীয় দলের ব্যাটারদের বল করতেন এই বোলার।সেখানেই তার গতি দেখে তাকে একটি প্রাকটিস ম্যাচ খেলানো হয়।এরপর সেখান থেকেই পা রাখেন প্রথম শ্রেনীর ক্রিকেটে।২০২২ সালের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের দলেও স্টান্ড বাই ছিলেন এই সানসেশন।৩ বছরেরও কম সময়ে রানা সক্ষম হয়েছেন নিজের দিকে আলো কেড়ে নিতে।সেটা নিজের পারফরম্যান্স আর এই গতি দিয়েই।সবশেষ এনসিএলে টানা ৩ ম্যাচেই নিয়েছেন ৫ টি করে উইকেট।
‘বাগেটহাট চিতলমারী উপজেলা শ্রমিকদলের নতুন কমিটি ঘিরে আলোচনা-সমালোচনা ঝড়!’
স্টাফ রিপোর্টারঃ আওয়ামী লীগ আমলে কয়েকটি মিথ্যা মামলার শিকার হওয়া......বিস্তারিত