রকি পাটওয়ারীঃ নষ্ট রাজনীতির নোংরা নেতা আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশ কারী গাজীপুর, কালিয়াকৈর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আবুল কাসেম একজন ভন্ড প্রতারক জাল জালিয়াতি করে পুলিশ পরিবারের সম্পওি আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে অনেক আগেই, শুধু তাই নয় চাঁদাবাজি তদবীর বাণিজ্য কিশোরগ্যাং সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ও নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।ভূমি অফিসে চাকুরী করা অবস্থায় ঘুষ লেনদেন ও দূর্নীতির দায়ে চাকুরী থেকে বরখাস্ত হয়ে বেপরোয়া হয়ে যান আবুল কাসেম,জাসদের রাজনীতি করলে ও মোটা অংকের টাকা দিয়ে কালিয়াকৈর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতির পদ ভাগিয়ে নেন তিনি। শুরু হয় তার নতুন জাল জালিয়াতির মিশন তদবির বাণিজ্য জমি দখল চাঁদাবাজি, কালিয়াকৈরের ত্রাস হিসেবে এক নামেই চিনে আবুল কাসেম কে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস, দূর্নীতিবাজ, ভূমিদস্যু, মাদক ব্যবসায়ী, যে যত বড়ই ক্ষমতাধর ব্যাক্তি হোক না কেন কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।অপরাধীকে অপরাধীর চোঁখেই দেখতে হবে অপরাধী সে যেই দলেরই হোক না কেন কোন ধরনের স্বজনপ্রীতি চলবে না, অপরাধের শাস্তি তাকে পেতেই হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষনা করলে ও এক শ্রেণির দূর্নীতি বাজরা জিরো থেকে হিরো হওয়ার লক্ষ্যে অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জনের জন্য বেপরোয়া হয়ে পড়েছেন।
অনেক মানুষের স্বপ্ন থাকে রাতারাতি ধনী হওয়ার, ধনী হতে পারলে ও এ আয়ের অর্থ বেশিরভাগ সময় থাকে অনিশ্চয়তার মধ্যে।খুব কম লোকই আছেন যারা হঠাৎ সংক্ষিপ্ত পথের আয় নিজের পকেট পুরতে পারেন,অল্প সময়ের মধ্যে চলে যান কোটিপতি বনে, আর তাদের ভিতরে অল্পসংখ্যক মানুষ সেগুলো ধরে রাখতে সক্ষম হয়।
ভুক্তভোগী পুলিশ পরিবারের তথ্য অনুযায়ী ১৭/১০/২০১৯ সালে আমার বড় বোন বাদী হয়ে হযরত আলী গং এর বিরুদ্ধে কোটে মামলা দায়ের করেন, যাহার স্মারক নং ১০১/১৮-১৯৯৪।
কালিয়াকৈর থানাধীন আষারিয়া বাড়ি গ্রামের খতিয়ান নং সি,এস,এস,এ ও আর এস,১৬১,১৬২,১০৭,৬২,৯৩,১৪৫,১৪.১৫ তফসিল ভুক্ত ডিসিআর প্রাপ্ত মালিকানাধীন জমিতে সাইনবোর্ড লাগালে, বিবাদী মোঃ হযরত আলী (৪৫) পিতা মৃত তাইজুদ্দিন গ্রাম আষারিয়াবাড়ি জেলা গাজীপুর থানা কালিয়াকৈর। বাদীর ভাইয়ের কাছে আবুল কাসেমের ছত্রছায়া ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন হযরত আলী, বাদীর ছোট ভাই মঞ্জু টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে, পরবর্তীতে আমার তফসিল ভুক্ত জমির উপরে থাকা সাইনবোর্ডটি রাতের অন্ধকারে আবুল কাসেমের নেতৃত্বে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে জমি দখলের উদ্দেশ্যে হযরত আলী ও তমসের মেম্বার সহ অজ্ঞাত নামা ১০/১২ জন সহ উক্ত জমি থেকে সাইনবোর্ডটি ভাংচুর করে তুলে নিয়ে যায়। এবং আমার পরিবারের সদস্য সহ আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে।এমতাবস্থায় আমি এবং আমার পরিবার হুমকির সম্মুখীন অবস্থায় আছি, আমি এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় অভিযোগ করেও কোন লাভ হয় নি। তাই আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি আমি এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা এবং ভূমিদস্যুদের শাস্তি নিশ্চিত করে আমার পরিবারের পৈতৃক সম্পত্তি উদ্ধার করে আমার পরিবার কে স্বচ্ছ ভাবে জীবন যাপনের সুযোগ করে দিলে আমরা আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত