আকাশে উড়তে চাস
উড়ে যা ঐ নীল নীলিমায়
ছেড়ে যেতে চাস
এই বুকের পিঞ্জর?
মুছে দিতে চাস
এই বন্ধন?
উড়ে যাবি কোথায় তুই?
ঐ আকাশের সবটুকুই
সীমানায় যে আমার কেনা।
…………………………………………
কতদিন কাজলে ভরাইনি দু,চোখ
পায়ে পরিনি মল
শাড়ির আঁচল উড়াইনিতো আহা
নীল আকাশের তল।
…………………………………………
আবার উঠবে সূর্য
পাখিরা গাইবে গান
ফুলেরা ছড়াবে সুরভি
প্রজাপ্রতি রাঙ্গাবে পাখা
আকাশে উড়বে ঘুড়ি
নদীতে ভাসবে নৌকা
আবার উঠবে রঙধনু
আবারও হাসবে পৃথিবী
…………………………………………
রাত্রি যখন গভির হয়
কষ্ট গুলো জেগে উঠে
হৃদয় মাঝে দুঃখ সুখের
বিশাল এক জলসা বসে,
…………………………………………
প্রেম ছিলো চোখের পাতায়
প্রেম ছিলো লেখার খাতায়,
প্রেম ছিলো খোলা চুলে
প্রেম ছিলো শাড়ির ভাজে।
…………………………………………
চলে গেলে বহুদুরে
হাড়িয়ে গেলে দুর আকাশে
কেমন করে নেবো খোঁজ
রাখোনিতো বুক পাঁজরে।
…………………………………………
দেখা হয়েছিল উত্তাল মিছিলে
কথা হয়েছিল ভারি স্লোগানে
বসেছিলাম পোষ্টার লেখার মাঝে
স্পর্শ হয়েছিলো মশাল জ্বালানোর ক্ষনে।
…………………………………………
কতদিন দেখিনি দুচোখ ভরে
ওই নীল আকাশ, নীল সমুদ্র
দেখিনি সবুজ, ধূসর পাহাড়
শুনিনি কতদিন শিশুর কলতান
পাখিদের সম্মিলিত মুখরিত গান।
…………………………………………
কিশোরীর চোখে ভালোবাসার পদ্ম দেখেছি
কিশোরের চোখে কান্নার বৃষ্টি
বহুবার দেখেছি প্রেমিকার ঠোঁটে গোলাপ ফোটাতে
প্রেমিকের শরীর জুড়ে শুধুই বারুদ পোড়া গন্ধ।
…………………………………………
তোমার স্বপ্নটা এখন কার চোখেতে বেড়ায় ঘুরে
ছড়ায় রঙের মেলা
কার শহরে
কাটায় সে মধুর সারা বেলা?
কার দ্বারেতে নাড়ছে কড়া
কোন আকাশে উড়চ্ছে সে যে
খেলছে প্রেমের খেলা।
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত