সায়মা আফরীন সোহা: পুঁথিগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন/নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন। তেমনি আপনার অনেক সার্টিফিকেট থাকল, অনেক ট্রেনিং থাকল। কিন্তু ব্যবহারের কারণে কর্মক্ষেত্রে আপনাকে এড়িয়েই চলে অনেকে। তো যদি থেকে থাকে সেই স্বভাব তবে এবার পাল্টে ফেলুন নিজেকে। হয়ে যান সুভাষী। আপনার সুন্দর কথার মাধ্যমে শ্রোতা হতে পারে বিমুগ্ধ ও বিমোহিত, আপনি হতে পারেন সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তিত্ব। তবে কেন নয় সুন্দর কথা? যারা সুভাষী কিংবা সুবক্তা, তারা এ গুণের অধিকারী হন তাদের ভাষাশৈলীতে, বাচনভঙ্গিতে, কথার সহজ ও সরলতা এবং বাক-মধুরতায়।
মেনে চলুন এই পরামর্শ-
-হাসিমুখে কথা বলার চেষ্টা করুন। তবে সবসময় অতিরিক্ত হাসবেন না। -সুন্দর সুন্দর শব্দ চয়ন করুন, মাতৃভাষাকে ভালোভাবে জেনে শব্দভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করুন। -অপরের কৃতিত্বের জন্য প্রশংসা করুন। ভাষার আঞ্চলিকতা পরিহার করতে চেষ্টা করুন। -কারও সম্পর্কে মিথ্যা বলবেন না এবং কাউকে না জেনে অপবাদ দেবেন না। বলুন কম, শুনুন বেশি। -যে কোনো কথা সহজভাবে বলার চেষ্টা করুন। বাঁকা কথা এড়িয়ে চলুন। ভাষার জটিলতা পরিহার করুন। -কথাকে সুন্দর, চমৎকার ও আকর্ষণীয় করুন। আর সুন্দর কথা বলার জন্য কথার ধরন পাল্টে ফেলুন। কথাকে ওভাবে নয়, এভাবে বলুন। -কথার মধ্য দিয়ে, আপনার আচরণের মধ্য দিয়ে মানুষের মনে ইতিবাচক জায়গাটা করে নিতে পারেন আপনি। তো কেন হবেন না সুভাষী?
‘অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি’
অবশেষে ঢাকায় হয়েছে বহু প্রতীক্ষিত স্বস্তির বৃষ্টি। টানা একমাস দাবদাহের......বিস্তারিত